মোমিনুল হকের বোলিং অ্যাকশন
শুক্রবার ঢাকা প্রিমিয়ার লীগের আরেক ম্যাচে বল হাতে চমকে দেন মোমিনুল হক, ক্যারিয়ারে প্রথমবার পেয়েছেন চার উইকেট।
পরে ব্যাটিংয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলে আবাহনীকে জেতালেন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। তার অলরাউন্ড নৈপুণ্যের পাশাপাশি মোহাম্মদ মিঠুনের দারুণ ইনিংস জয় এনে দেয় আবাহনীকে।
বিকেএসপির ৪ নম্বর মাঠে ৩৬ ওভারে নেমে আসা ম্যাচে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সকে ২ উইকেটে হারায় আবাহনী। ২০০ রানের লক্ষ্য ৬ বল বাকি থাকতে ছুঁয়ে ফেলে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা।
সাত ম্যাচে ছয় জয় নিয়ে শীর্ষস্থান আরও পোক্ত করলো আবাহনী। হার দিয়ে যাত্রা শুরুর পর টানা পাঁচ ম্যাচ জিতেছিল গাজী গ্রুপ। তাদের এটি দ্বিতীয় পরাজয়।
উইকেট ভেজা থাকায় আড়াই ঘণ্টা পর শুরু হয় খেলা। টস হেরে ব্যাটিংয়ে পায় গাজী গ্রুপ। শুরুতে ৭ ওভারে ৫৯ রান করে । পাওয়ার প্লে শেষ হওয়ার পর রানের জোয়ারে বাধ দিতে সক্ষম হয় আবাহনীর বোলাররা। একপর্যায়ে মাত্র ১৭ বলে ৩১ রান করে ফেলা এনামুল ফিফটি করতে খেলেন ৬৫ বল। অন্য প্রান্ত থেকে তেমন সহায়তাও অবশ্য তিনি পাননি। শেষ পর্যন্ত ৬ চার ও ৩ ছক্কায় ৭৬ বলে করেন ৬৮ রান। ওয়াসির ব্যাট থেকে আসে ৪২ রান। শেষ দিকে আব্দুল গাফফার সাকলাইন করেন ২৭ রান।
৬.১ ওভারে ৩৮ রানে ৪ উইকেট নেন মোমিনুল।
রান তাড়ায় প্রথম দুই ওভারে দুই ওপেনারের উইকেট হারায় আবাহনী। শুরুর ধাক্কা সামলে তৃতীয় উইকেটে ১৩১ রানের জুটি গড়ে তোলেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মোহাম্মদ মিঠুন। কিন্তু একই ওভারে দুজনের বিদায়ে রোমাঞ্চ জাগে ম্যাচে।
শান্ত ৬৩ বলে ৪৩ ও মিঠুন ৭৭ বলে ৭৬ রান করে ফেরেন। পরে দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে আবাহনীকে জয়ের কাছে নিয়ে যান মোমিনুল। কিন্তু জয়ের ৫ রান বাকি থাকতে তিনি আউট হয়ে যান। মাহফুজ রাব্বি ম্যাচ জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর : গাজী গ্রুপ ৩৫.১ ওভারে ১৯৯ (এনামুল ৬৮, ওয়াসি ৪২, সাকলাইন ২৭; রকিবুল ২/৪৮, মোসাদ্দেক ২/১৮, রাব্বি ২/২৪, মোমিনুল ৪/৩৮)।
আবাহনী ৩৫ ওভারে ২০০/৮ (শান্ত ৪৩, মিঠুন ৭৬, মোমিনুল ২৪; লিওন ২/৪৫, পারভেজ ৩/৪৬, হাশিম ২/৩০)।
ম্যাচসেরা : মোমিনুল হক।
মোমিনুল হকের বোলিং অ্যাকশন
শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫
শুক্রবার ঢাকা প্রিমিয়ার লীগের আরেক ম্যাচে বল হাতে চমকে দেন মোমিনুল হক, ক্যারিয়ারে প্রথমবার পেয়েছেন চার উইকেট।
পরে ব্যাটিংয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলে আবাহনীকে জেতালেন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। তার অলরাউন্ড নৈপুণ্যের পাশাপাশি মোহাম্মদ মিঠুনের দারুণ ইনিংস জয় এনে দেয় আবাহনীকে।
বিকেএসপির ৪ নম্বর মাঠে ৩৬ ওভারে নেমে আসা ম্যাচে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সকে ২ উইকেটে হারায় আবাহনী। ২০০ রানের লক্ষ্য ৬ বল বাকি থাকতে ছুঁয়ে ফেলে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা।
সাত ম্যাচে ছয় জয় নিয়ে শীর্ষস্থান আরও পোক্ত করলো আবাহনী। হার দিয়ে যাত্রা শুরুর পর টানা পাঁচ ম্যাচ জিতেছিল গাজী গ্রুপ। তাদের এটি দ্বিতীয় পরাজয়।
উইকেট ভেজা থাকায় আড়াই ঘণ্টা পর শুরু হয় খেলা। টস হেরে ব্যাটিংয়ে পায় গাজী গ্রুপ। শুরুতে ৭ ওভারে ৫৯ রান করে । পাওয়ার প্লে শেষ হওয়ার পর রানের জোয়ারে বাধ দিতে সক্ষম হয় আবাহনীর বোলাররা। একপর্যায়ে মাত্র ১৭ বলে ৩১ রান করে ফেলা এনামুল ফিফটি করতে খেলেন ৬৫ বল। অন্য প্রান্ত থেকে তেমন সহায়তাও অবশ্য তিনি পাননি। শেষ পর্যন্ত ৬ চার ও ৩ ছক্কায় ৭৬ বলে করেন ৬৮ রান। ওয়াসির ব্যাট থেকে আসে ৪২ রান। শেষ দিকে আব্দুল গাফফার সাকলাইন করেন ২৭ রান।
৬.১ ওভারে ৩৮ রানে ৪ উইকেট নেন মোমিনুল।
রান তাড়ায় প্রথম দুই ওভারে দুই ওপেনারের উইকেট হারায় আবাহনী। শুরুর ধাক্কা সামলে তৃতীয় উইকেটে ১৩১ রানের জুটি গড়ে তোলেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মোহাম্মদ মিঠুন। কিন্তু একই ওভারে দুজনের বিদায়ে রোমাঞ্চ জাগে ম্যাচে।
শান্ত ৬৩ বলে ৪৩ ও মিঠুন ৭৭ বলে ৭৬ রান করে ফেরেন। পরে দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে আবাহনীকে জয়ের কাছে নিয়ে যান মোমিনুল। কিন্তু জয়ের ৫ রান বাকি থাকতে তিনি আউট হয়ে যান। মাহফুজ রাব্বি ম্যাচ জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর : গাজী গ্রুপ ৩৫.১ ওভারে ১৯৯ (এনামুল ৬৮, ওয়াসি ৪২, সাকলাইন ২৭; রকিবুল ২/৪৮, মোসাদ্দেক ২/১৮, রাব্বি ২/২৪, মোমিনুল ৪/৩৮)।
আবাহনী ৩৫ ওভারে ২০০/৮ (শান্ত ৪৩, মিঠুন ৭৬, মোমিনুল ২৪; লিওন ২/৪৫, পারভেজ ৩/৪৬, হাশিম ২/৩০)।
ম্যাচসেরা : মোমিনুল হক।