ভারত ম্যাচ সামনে রেখে এবার যেন আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী জামাল ভূঁইয়া। ভারত ম্যাচের লক্ষ্য জানাতে গিয়ে দৃঢ় কণ্ঠে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ভারতের সঙ্গে নিজেদের ‘বড় পার্থক্য’ দেখেন না তিনি।
এশিয়ান কাপের বাছাইয়ের তৃতীয় রাউন্ডের ম্যাচে আজ বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ কেবল ভারত নয়। স্থানীয় দর্শকরাও। গ্যালারিতে সরব উপস্থিতি থাকবে তাদের। তবে, এসব নিয়ে কোনো চাপ অনুভব করছেন না জামাল।
‘ভারতে ফের আসতে পেরে ভালো লাগছে এবং এখানে আমার ভালো স্মৃতি আছে। অবশ্যই এই রুমের মধ্যে যারা আছেন, তাদের মতো আমিও আজকের ম্যাচ নিয়ে রোমাঞ্চিত। আসলে, ভারতের প্রতিপক্ষ হয়ে এখানে এলে ম্যাচের আগে, পরে সবসময়ই আপনি মানুষের উন্মাদনা অনুভব করবেন। তবে যখন খেলতে মাঠে নেমে পড়বেন, তখন মনোযোগ ম্যাচেই দেবেন। দর্শক কী বলছে, সেদিকে আপনার মনোযোগ থাকবে না। আপনি নিজের মধ্যে, নিজের ভাবনাতে থাকবেন।’
‘আমি যেটা বলছি, তা হচ্ছে, ম্যাচের আগে আপনি এই আবহ অনুভব করবেন, একটু চাপও অনুভব করবেন। টের পাবেন প্রত্যাশা বাড়ছে। তো এই বিষয়গুলো সবসময় ম্যাচের আগে হয়, কিন্তু যখনই ম্যাচটা শুরু হয়ে যায়, সেটার উত্তেজনা এত বেশি থাকে যে, আপনি আর দর্শকের বিষয়টি অনুভব করতে পারবেন না।’
‘হামজার দলে অন্তর্ভুক্তি ইতিবাচক দিকগুলোর একটি। কিন্তু যারা স্থানীয় খেলোয়াড়, তারাও তাদের খেলার মান উন্নত করেছে। আমি মনে করি, তাদের মানসিকতার বদল হয়েছে এবং অবশ্যই কোচ যখন এসেছিলেন, তখনকার চেয়ে এখন আমরা একেবারেই ভিন্ন ঘরানার ফুটবল খেলি। তো অনেক বিষয় বদলেছে এবং আমি মনে করি, দুই বছর আগের সাফের সময়ের চেয়ে এখন দলের খেলোয়াড়েরা আরও বেশি প্রস্তুত। এ কারণেই আমরা বলছি, আমরা খুবই শক্তিশালী দল।’
ভারত ম্যাচের লক্ষের প্রশ্নের তাই জয় ছাড়া ভিন্ন কিছু ভাবছেন না জানিয়ে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন,
‘আমি এখনও মনে করি বিপিএল ও আইএসএলের মধ্যে পার্থক্য অনেক। এখনও মনে করি, বিপিএলের চেয়ে আইএসএলের মান ভালো। কিন্তু স্থানীয় খেলোয়াড়দের দিক থেকে বাংলাদেশি এবং ভারংতীয়দের মধ্যে আমি মনে করি না, বড় পার্থক্য আছে।’
‘আপনি যখন আপনার বড় ভাইয়ের বিপক্ষে খেলেন, তখন সবসময় জিততে চান। তাই না? আমরা কিন্তু সেটাই করতে চাই। র্যাঙ্কিং নিয়ে আমি চিন্তা করি না। আমার মনোযোগ শুধু ম্যাচ জিততে হবে।’
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
ভারত ম্যাচ সামনে রেখে এবার যেন আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী জামাল ভূঁইয়া। ভারত ম্যাচের লক্ষ্য জানাতে গিয়ে দৃঢ় কণ্ঠে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ভারতের সঙ্গে নিজেদের ‘বড় পার্থক্য’ দেখেন না তিনি।
এশিয়ান কাপের বাছাইয়ের তৃতীয় রাউন্ডের ম্যাচে আজ বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ কেবল ভারত নয়। স্থানীয় দর্শকরাও। গ্যালারিতে সরব উপস্থিতি থাকবে তাদের। তবে, এসব নিয়ে কোনো চাপ অনুভব করছেন না জামাল।
‘ভারতে ফের আসতে পেরে ভালো লাগছে এবং এখানে আমার ভালো স্মৃতি আছে। অবশ্যই এই রুমের মধ্যে যারা আছেন, তাদের মতো আমিও আজকের ম্যাচ নিয়ে রোমাঞ্চিত। আসলে, ভারতের প্রতিপক্ষ হয়ে এখানে এলে ম্যাচের আগে, পরে সবসময়ই আপনি মানুষের উন্মাদনা অনুভব করবেন। তবে যখন খেলতে মাঠে নেমে পড়বেন, তখন মনোযোগ ম্যাচেই দেবেন। দর্শক কী বলছে, সেদিকে আপনার মনোযোগ থাকবে না। আপনি নিজের মধ্যে, নিজের ভাবনাতে থাকবেন।’
‘আমি যেটা বলছি, তা হচ্ছে, ম্যাচের আগে আপনি এই আবহ অনুভব করবেন, একটু চাপও অনুভব করবেন। টের পাবেন প্রত্যাশা বাড়ছে। তো এই বিষয়গুলো সবসময় ম্যাচের আগে হয়, কিন্তু যখনই ম্যাচটা শুরু হয়ে যায়, সেটার উত্তেজনা এত বেশি থাকে যে, আপনি আর দর্শকের বিষয়টি অনুভব করতে পারবেন না।’
‘হামজার দলে অন্তর্ভুক্তি ইতিবাচক দিকগুলোর একটি। কিন্তু যারা স্থানীয় খেলোয়াড়, তারাও তাদের খেলার মান উন্নত করেছে। আমি মনে করি, তাদের মানসিকতার বদল হয়েছে এবং অবশ্যই কোচ যখন এসেছিলেন, তখনকার চেয়ে এখন আমরা একেবারেই ভিন্ন ঘরানার ফুটবল খেলি। তো অনেক বিষয় বদলেছে এবং আমি মনে করি, দুই বছর আগের সাফের সময়ের চেয়ে এখন দলের খেলোয়াড়েরা আরও বেশি প্রস্তুত। এ কারণেই আমরা বলছি, আমরা খুবই শক্তিশালী দল।’
ভারত ম্যাচের লক্ষের প্রশ্নের তাই জয় ছাড়া ভিন্ন কিছু ভাবছেন না জানিয়ে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন,
‘আমি এখনও মনে করি বিপিএল ও আইএসএলের মধ্যে পার্থক্য অনেক। এখনও মনে করি, বিপিএলের চেয়ে আইএসএলের মান ভালো। কিন্তু স্থানীয় খেলোয়াড়দের দিক থেকে বাংলাদেশি এবং ভারংতীয়দের মধ্যে আমি মনে করি না, বড় পার্থক্য আছে।’
‘আপনি যখন আপনার বড় ভাইয়ের বিপক্ষে খেলেন, তখন সবসময় জিততে চান। তাই না? আমরা কিন্তু সেটাই করতে চাই। র্যাঙ্কিং নিয়ে আমি চিন্তা করি না। আমার মনোযোগ শুধু ম্যাচ জিততে হবে।’