সেঞ্চুরিয়ান পারভেজকে সতীর্থের অভিনন্দন
মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে পারভেজ হোসেন ইমনের ১২৪ রানের ইনিংসের ওপর ভর করে আবাহনী ৫ উইকেটের বড় জয় পায়। টস হেরে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়ে ধানমন্ডি ক্রিকেট ক্লাবকে ২০১ রানে অলআউট করে আবাহনী। জবাবে ৫৭ রানের ওপেনিং জুটির পর ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি ১৮ রানে চার উইকেট হারায়। পঞ্চম উইকেটে মোসাদ্দেক ও পারভেজ মিলে ১২৫ রানের জুটি গড়েন। তাদের জুটিতে ২০০ রান তুলে ফেলে আবাহনী।
জয় থেকে দুই রান দূরে থাকতে মোসাদ্দেক সাজঘরে ফেরেন। ৬৪ বলে ৩ চার ও ৩ ছক্কায় মোসাদ্দেক নিজের ইনিংসটি সাজান। অন্যদিকে পারভেজ সেঞ্চুরি করে থাকেন অপরাজিত। ১৩৩ বলে ১৩ চার ও ৫ ছক্কায় ১২৪ রানে অপরাজিত থাকেন। আবাহনী ৩৯.২ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায়।
ধানমন্ডির আনাম সর্বোচ্চ চারটি উইকেট শিকার করেন।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি ধানমন্ডি ক্লাব। ৮৮ রানের মধ্যে টপ অর্ডার ৬ ব্যাটারকে হারায় তারা। সপ্তম উইকেটে ফজলে মাহমুদ রাব্বি ও জিয়াউর রহমান ৮৮ রানের জুটি গড়েন। ফজলে মাহমুদ ১৩ রানের জন্য সেঞ্চুরি বঞ্চিত হন। ১২৬ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় নিজের ইনিংসটি সাজান তিনি। ৫০তম ওভারে জিয়াউর রান আউট হলে শেষ ব্যাটার হিসেবে সাজঘরে ফেরেন। ৬৫ বলে ৫৭ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। এই দুই ব্যাটারের হাফ সেঞ্চুরিতে ৪৯.২ ওভারে ২০২ রান তোলে ধানমন্ডি।
আবাহনীর রাকিবুল ১৬ রানে শিকার করেন চারটি উইকেট। আরেক পেসার নাহিদ রানা ৪৫ রানে নেন চারটি উইকেট।
ইরফান-সাব্বিরের জোড়া
সেঞ্চুরিতে প্রাইম ব্যাংকের
ঢাকা লীগে সবচেয়ে বেশি রান করার কৃতিত্ব দেখিয়েছে প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব। বেশ কিছু ম্যাচে তারা তিনশ ছাড়িয়ে রান করেছে। সমবারও অগ্রণী ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে খেলেছে ৩২১ রান তুলে জয়ী হয় ৩৪ রানে। এদিন ইরফান শুক্কুর ও সাব্বির হোসেন জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন। কঠিন লক্ষ্যে খেলতে নেমে লড়াই করলেও ৪৭.৩ ওভারে ২৮৭ রানে অলআউট হয় ইমরুল কায়েসের দল।
বিকেএসপির চার নম্বর মাঠে আগে ব্যাটিং করে অগ্রণী ব্যাংককে ৩২২ রানের লক্ষ্য দেয় প্রাইম ব্যাংক। সাব্বির হোসেন ও নাঈম শেখ মিলে ৫৮ রানের ওপেনিং জুটি গড়েন। রান আউটে নাঈম ৩২ রানে ফিরলেও জাকির হাসানের সঙ্গে ৭২ রানের জুটি গড়েন সাব্বির। জাকিরও খুব বেশি রান করতে পারেননি, আউট হন ২৬ রানে। তৃতীয় উইকেটে অবশ্য বড় সংগ্রহের ভিত পেয়ে যায় প্রাইম ব্যাংক। সাব্বির ও ইরফান মিলে ৭৭ রানের জুটি গড়েন। দারুণ সেঞ্চুরি করে সাব্বির রান আউটে কাটা পড়েন। ১২১ বলে ৭ চার ও ৫ ছক্কায় ১০২ রানে থামে তার ইনিংস।
এরপর ইরফান ও শাহাদাত হোসেনের অবিচ্ছিন্ন ১১৪ রানের জুটিতে ৩২১ রানের সংগ্রহ পেয়ে যায় প্রাইম ব্যাংক। ইরফান ৯৪ বলে ৮ চার ও ৪ ছক্কায় ১০৭ রানে অপরাজিত থাকেন। অন্যদিকে ৩৩ বলে ৪৮ রানে অপরাজিত থাকেন শাহাদাত।
প্রাইম ব্যাংকের তিন উইকেটের মধ্যে একটি উইকেট নিতে পারেন অগ্রণী ব্যাংকের বোলাররা। সেই একটি উইকেট নেন নাঈম হাসান।
সেঞ্চুরিয়ান পারভেজকে সতীর্থের অভিনন্দন
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে পারভেজ হোসেন ইমনের ১২৪ রানের ইনিংসের ওপর ভর করে আবাহনী ৫ উইকেটের বড় জয় পায়। টস হেরে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়ে ধানমন্ডি ক্রিকেট ক্লাবকে ২০১ রানে অলআউট করে আবাহনী। জবাবে ৫৭ রানের ওপেনিং জুটির পর ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি ১৮ রানে চার উইকেট হারায়। পঞ্চম উইকেটে মোসাদ্দেক ও পারভেজ মিলে ১২৫ রানের জুটি গড়েন। তাদের জুটিতে ২০০ রান তুলে ফেলে আবাহনী।
জয় থেকে দুই রান দূরে থাকতে মোসাদ্দেক সাজঘরে ফেরেন। ৬৪ বলে ৩ চার ও ৩ ছক্কায় মোসাদ্দেক নিজের ইনিংসটি সাজান। অন্যদিকে পারভেজ সেঞ্চুরি করে থাকেন অপরাজিত। ১৩৩ বলে ১৩ চার ও ৫ ছক্কায় ১২৪ রানে অপরাজিত থাকেন। আবাহনী ৩৯.২ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায়।
ধানমন্ডির আনাম সর্বোচ্চ চারটি উইকেট শিকার করেন।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি ধানমন্ডি ক্লাব। ৮৮ রানের মধ্যে টপ অর্ডার ৬ ব্যাটারকে হারায় তারা। সপ্তম উইকেটে ফজলে মাহমুদ রাব্বি ও জিয়াউর রহমান ৮৮ রানের জুটি গড়েন। ফজলে মাহমুদ ১৩ রানের জন্য সেঞ্চুরি বঞ্চিত হন। ১২৬ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় নিজের ইনিংসটি সাজান তিনি। ৫০তম ওভারে জিয়াউর রান আউট হলে শেষ ব্যাটার হিসেবে সাজঘরে ফেরেন। ৬৫ বলে ৫৭ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। এই দুই ব্যাটারের হাফ সেঞ্চুরিতে ৪৯.২ ওভারে ২০২ রান তোলে ধানমন্ডি।
আবাহনীর রাকিবুল ১৬ রানে শিকার করেন চারটি উইকেট। আরেক পেসার নাহিদ রানা ৪৫ রানে নেন চারটি উইকেট।
ইরফান-সাব্বিরের জোড়া
সেঞ্চুরিতে প্রাইম ব্যাংকের
ঢাকা লীগে সবচেয়ে বেশি রান করার কৃতিত্ব দেখিয়েছে প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব। বেশ কিছু ম্যাচে তারা তিনশ ছাড়িয়ে রান করেছে। সমবারও অগ্রণী ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে খেলেছে ৩২১ রান তুলে জয়ী হয় ৩৪ রানে। এদিন ইরফান শুক্কুর ও সাব্বির হোসেন জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন। কঠিন লক্ষ্যে খেলতে নেমে লড়াই করলেও ৪৭.৩ ওভারে ২৮৭ রানে অলআউট হয় ইমরুল কায়েসের দল।
বিকেএসপির চার নম্বর মাঠে আগে ব্যাটিং করে অগ্রণী ব্যাংককে ৩২২ রানের লক্ষ্য দেয় প্রাইম ব্যাংক। সাব্বির হোসেন ও নাঈম শেখ মিলে ৫৮ রানের ওপেনিং জুটি গড়েন। রান আউটে নাঈম ৩২ রানে ফিরলেও জাকির হাসানের সঙ্গে ৭২ রানের জুটি গড়েন সাব্বির। জাকিরও খুব বেশি রান করতে পারেননি, আউট হন ২৬ রানে। তৃতীয় উইকেটে অবশ্য বড় সংগ্রহের ভিত পেয়ে যায় প্রাইম ব্যাংক। সাব্বির ও ইরফান মিলে ৭৭ রানের জুটি গড়েন। দারুণ সেঞ্চুরি করে সাব্বির রান আউটে কাটা পড়েন। ১২১ বলে ৭ চার ও ৫ ছক্কায় ১০২ রানে থামে তার ইনিংস।
এরপর ইরফান ও শাহাদাত হোসেনের অবিচ্ছিন্ন ১১৪ রানের জুটিতে ৩২১ রানের সংগ্রহ পেয়ে যায় প্রাইম ব্যাংক। ইরফান ৯৪ বলে ৮ চার ও ৪ ছক্কায় ১০৭ রানে অপরাজিত থাকেন। অন্যদিকে ৩৩ বলে ৪৮ রানে অপরাজিত থাকেন শাহাদাত।
প্রাইম ব্যাংকের তিন উইকেটের মধ্যে একটি উইকেট নিতে পারেন অগ্রণী ব্যাংকের বোলাররা। সেই একটি উইকেট নেন নাঈম হাসান।