খেলার মাঠে হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়ে দুই হাসপাতালে চারদিন চিকিৎসার পর বাসায় ফিরেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল। শুক্রবার দুপুরে তকে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বাসায় নেয়া হয়।
তামিমের পারিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, তিনি বেশ সুস্থ অনুভব করেছেন। হাসপাতালের চিকিৎসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ায় চিকিৎসকরা তাকে ছেড়ে দিয়েছেন। এখন বাসায় বিশ্রামের মাধ্যমে ধীরে ধীরে পরিপূর্ণভাবে সেরে উঠবেন তিনি।
গত ২৪ মার্চ সাভারের বিকেএসপিতে মোহামেডানের হয়ে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ খেলতে গিয়েছিলেন তামিম। শাইনপুকুরের বিপক্ষে ম্যাচটিতে টসের পরই অসুস্থ হয়ে যান তামিম। প্রচ- বুকে ব্যথা নিয়ে হেলিকপ্টারে করে তাকে ঢাকায় আনারও অবস্থা ছিল না। অচেতন অবস্থায় কেপিজে ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হাসপাতালে ভর্তি হয়ে জরুরি ভিত্তিতে তার হার্টে পরানো হয় স্টেন্ট।
দ্রুত ও সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়ায় যমের দুয়ার থেকে ফিরে আসেন এই তারকা। সাভারের হাসপাতালে দুদিন রাখার পর তাকে রাজধানীর এভারকেয়ারে নিয়ে আসা হয়। সেখানে আরও দুদিন পর তিনি বাসায় যাওয়ার ছাড়পত্র পেলেন।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তামিম এখন পুরোপুরি বিশ্রামে থাকবেন। সতর্ক হয়ে চলাচল করবেন, কিছু স্বাস্থ্যবিধিও মেনে চলতে হবে তাকে। তিনি ক্রিকেট খেলতে পারবেন কিনা সেটা জানা যাবে আরও তিন থেকে চার মাস পর।
সোমবার বিকেএসপিতে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচে বুকে ব্যথা অনুভব করার পর মাঠ ছাড়েন মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের অধিনায়ক। নিকটস্থ কেপিজে হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়ার পর হেলিকপ্টারে ঢাকায় ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। এর মধ্যে শরীর আরও খারাপ করে অচেতন হয়ে পড়েন। দ্রুতগতিতে সেই হাসপাতালেই ফেরানো হয় তাকে। জানা যায়, ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক হয়েছে তার। দ্রুতই হার্টে স্টেন্ট বসানো হয়। মোহামেডানের ট্রেনার থেকে শুরু করে হাসপাতালের চিকিৎসকদের তৎপরতায় একরকম মৃত্যুর মুখ থেকে ফেরেন তিনি।
পরদিন সন্ধ্যায় তাকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে পর্যবেক্ষণে থাকার পর ছাড়া পেয়ে বাসায় ফিরলেন বাংলাদেশের সফলতম ওপেনার।
শঙ্কা কাটলেও পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে ফিরতে এখনও সময় লাগবে তামিমের। একদিন আগে তার চাচা আকরাম খান গণমাধ্যমকে বলেন তাকে দেশের বাইরে নেয়ার চিন্তা আছে তাদের, ‘আগামী দু-তিন দিন যদি অবস্থা স্থিতিশীল থাকে, তাহলে তাকে বাসায় নেয়া হবে। পাশাপাশি পরবর্তী পর্যায়ে আরও উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে দেশের বাইরে নেয়ার পরিকল্পনাও আছে।’
শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
খেলার মাঠে হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়ে দুই হাসপাতালে চারদিন চিকিৎসার পর বাসায় ফিরেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল। শুক্রবার দুপুরে তকে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বাসায় নেয়া হয়।
তামিমের পারিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, তিনি বেশ সুস্থ অনুভব করেছেন। হাসপাতালের চিকিৎসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ায় চিকিৎসকরা তাকে ছেড়ে দিয়েছেন। এখন বাসায় বিশ্রামের মাধ্যমে ধীরে ধীরে পরিপূর্ণভাবে সেরে উঠবেন তিনি।
গত ২৪ মার্চ সাভারের বিকেএসপিতে মোহামেডানের হয়ে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ খেলতে গিয়েছিলেন তামিম। শাইনপুকুরের বিপক্ষে ম্যাচটিতে টসের পরই অসুস্থ হয়ে যান তামিম। প্রচ- বুকে ব্যথা নিয়ে হেলিকপ্টারে করে তাকে ঢাকায় আনারও অবস্থা ছিল না। অচেতন অবস্থায় কেপিজে ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হাসপাতালে ভর্তি হয়ে জরুরি ভিত্তিতে তার হার্টে পরানো হয় স্টেন্ট।
দ্রুত ও সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়ায় যমের দুয়ার থেকে ফিরে আসেন এই তারকা। সাভারের হাসপাতালে দুদিন রাখার পর তাকে রাজধানীর এভারকেয়ারে নিয়ে আসা হয়। সেখানে আরও দুদিন পর তিনি বাসায় যাওয়ার ছাড়পত্র পেলেন।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তামিম এখন পুরোপুরি বিশ্রামে থাকবেন। সতর্ক হয়ে চলাচল করবেন, কিছু স্বাস্থ্যবিধিও মেনে চলতে হবে তাকে। তিনি ক্রিকেট খেলতে পারবেন কিনা সেটা জানা যাবে আরও তিন থেকে চার মাস পর।
সোমবার বিকেএসপিতে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচে বুকে ব্যথা অনুভব করার পর মাঠ ছাড়েন মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের অধিনায়ক। নিকটস্থ কেপিজে হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়ার পর হেলিকপ্টারে ঢাকায় ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। এর মধ্যে শরীর আরও খারাপ করে অচেতন হয়ে পড়েন। দ্রুতগতিতে সেই হাসপাতালেই ফেরানো হয় তাকে। জানা যায়, ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক হয়েছে তার। দ্রুতই হার্টে স্টেন্ট বসানো হয়। মোহামেডানের ট্রেনার থেকে শুরু করে হাসপাতালের চিকিৎসকদের তৎপরতায় একরকম মৃত্যুর মুখ থেকে ফেরেন তিনি।
পরদিন সন্ধ্যায় তাকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে পর্যবেক্ষণে থাকার পর ছাড়া পেয়ে বাসায় ফিরলেন বাংলাদেশের সফলতম ওপেনার।
শঙ্কা কাটলেও পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে ফিরতে এখনও সময় লাগবে তামিমের। একদিন আগে তার চাচা আকরাম খান গণমাধ্যমকে বলেন তাকে দেশের বাইরে নেয়ার চিন্তা আছে তাদের, ‘আগামী দু-তিন দিন যদি অবস্থা স্থিতিশীল থাকে, তাহলে তাকে বাসায় নেয়া হবে। পাশাপাশি পরবর্তী পর্যায়ে আরও উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে দেশের বাইরে নেয়ার পরিকল্পনাও আছে।’