দুই ম্যাচেই নিকোলাস পুরান মেরেছেন ১৩ ছক্কা। বৃহস্পতিবার ২৬ বলে ৭০, ছয় চারের সঙ্গে ৬ ছক্কা। আগের ম্যাচে ৩০ বলে ৭৫, ৬ চারের সঙ্গে ছক্কা সাতটি। প্রথম ম্যাচে দল অল্পের জন্য হারলেও পরের ম্যাচে তার বিস্ফোরক ইনিংসের সুবাদে এসেছে অনায়াসে জয়। দুই ম্যাচে ৫৬ বল খেলেই ১৩ ছক্কা মারা ক্যারিবিয়ান এই ব্যাটার বলছেন, খেলতে নেমে ছক্কা মারার কোনো পরিকল্পনাই নাকি থাকে না তার!
বৃহস্পতিবার হায়দ্রাবাদের মাঠে ১৯১ রানের লক্ষ্যে তিনে নেমে উত্তাল হয়ে উঠে পুরানের ব্যাট। তার এমন তা-বে বড় পুঁজিও ২৩ বল আগে পেরিয়ে জেতে লোক্ষে। এর আগে দিল্লির বিপক্ষে ৭৫ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। দুই ম্যাচে ১৪৫ রান করে আপাতত সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় শীর্ষে থেকে কমলা ক্যাপ তার মাথায়।
বৃহস্পতিবার রাতে ছক্কা বৃষ্টিতে খেলা শেষ করার পর বাঁহাতি এই ক্যারিবিয়ানের কথা, পরিকল্পনা ছাড়াই সহজাত গুণে ছক্কা পেটান তিনি, ‘ছক্কা মারার পরিকল্পনা থাকে না। আমি চেষ্টা করি বল মারার আগে ভালো পজিশন নিতে, এরপর চেষ্টা করি টাইমিং করতে। গত ৯ বছর ধরে সহজাতভাবেই এমন খেলছি।’
তার ব্যাটিং দৃষ্টিনন্দন, যখন বলের উপর টাইমিং করেন সেটা গ্যালারিতে না গিয়ে যেন পারেই না। তবে নিজের ব্যাটের স্পিড, টাইমিং দক্ষতা বাড়াতে আলাদা কোনো কাজই নাকি করেন না। সবই নাকি হয়ে যায় তার প্রতিভার গুণে, ‘আমি ব্যাট স্পিড নিয়ে কখনই কাজ করিনি। বলা যায় আমি ভাগ্যবান, অবিশ্বাস্য প্রতিভাধর। বছরের পর বছর যেটা করে ফল পেয়েছি তা করে দলকে জেতাতে আনন্দ লাগে।’
‘এখন ব্যাটিং অর্ডারে উপরের দিকে নামতে পারছি, পাওয়ার প্লেতে খেলছি। উইকেট ভালো থাকলে ফায়দা নেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। যখন ম্যাচ-আপ মিলে যায় নিজের দক্ষতা মেলে ধরার চেষ্টা করি।’
শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
দুই ম্যাচেই নিকোলাস পুরান মেরেছেন ১৩ ছক্কা। বৃহস্পতিবার ২৬ বলে ৭০, ছয় চারের সঙ্গে ৬ ছক্কা। আগের ম্যাচে ৩০ বলে ৭৫, ৬ চারের সঙ্গে ছক্কা সাতটি। প্রথম ম্যাচে দল অল্পের জন্য হারলেও পরের ম্যাচে তার বিস্ফোরক ইনিংসের সুবাদে এসেছে অনায়াসে জয়। দুই ম্যাচে ৫৬ বল খেলেই ১৩ ছক্কা মারা ক্যারিবিয়ান এই ব্যাটার বলছেন, খেলতে নেমে ছক্কা মারার কোনো পরিকল্পনাই নাকি থাকে না তার!
বৃহস্পতিবার হায়দ্রাবাদের মাঠে ১৯১ রানের লক্ষ্যে তিনে নেমে উত্তাল হয়ে উঠে পুরানের ব্যাট। তার এমন তা-বে বড় পুঁজিও ২৩ বল আগে পেরিয়ে জেতে লোক্ষে। এর আগে দিল্লির বিপক্ষে ৭৫ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। দুই ম্যাচে ১৪৫ রান করে আপাতত সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় শীর্ষে থেকে কমলা ক্যাপ তার মাথায়।
বৃহস্পতিবার রাতে ছক্কা বৃষ্টিতে খেলা শেষ করার পর বাঁহাতি এই ক্যারিবিয়ানের কথা, পরিকল্পনা ছাড়াই সহজাত গুণে ছক্কা পেটান তিনি, ‘ছক্কা মারার পরিকল্পনা থাকে না। আমি চেষ্টা করি বল মারার আগে ভালো পজিশন নিতে, এরপর চেষ্টা করি টাইমিং করতে। গত ৯ বছর ধরে সহজাতভাবেই এমন খেলছি।’
তার ব্যাটিং দৃষ্টিনন্দন, যখন বলের উপর টাইমিং করেন সেটা গ্যালারিতে না গিয়ে যেন পারেই না। তবে নিজের ব্যাটের স্পিড, টাইমিং দক্ষতা বাড়াতে আলাদা কোনো কাজই নাকি করেন না। সবই নাকি হয়ে যায় তার প্রতিভার গুণে, ‘আমি ব্যাট স্পিড নিয়ে কখনই কাজ করিনি। বলা যায় আমি ভাগ্যবান, অবিশ্বাস্য প্রতিভাধর। বছরের পর বছর যেটা করে ফল পেয়েছি তা করে দলকে জেতাতে আনন্দ লাগে।’
‘এখন ব্যাটিং অর্ডারে উপরের দিকে নামতে পারছি, পাওয়ার প্লেতে খেলছি। উইকেট ভালো থাকলে ফায়দা নেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। যখন ম্যাচ-আপ মিলে যায় নিজের দক্ষতা মেলে ধরার চেষ্টা করি।’