মেসিকে জার্সি উপহার জোকোভিচের
তারকাদের দেখতে মাঠে বা কোর্টে যান দর্শকেরা। তবে কখনও কখনও চোখগ্যালারির আলোর ঝিলিকেই ধাঁধিয়ে যায়। এই যেমন মায়ামি ওপেন টেনিসের সেমিফাইনাল। নোভাক জোকোভিচ ও গ্রিগর দিমিত্রভের লড়াই ঘিরে এমনিতেই কৌতূহল ছিল বেশ। কিন্তু দর্শক সারিতে যখন লিওনেল মেসি, আকর্ষণের অনেকটুকু তো গ্যালারিতেই!
বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনের এক মাহেন্দ্রক্ষণের রচনা হলো যেন। টেনিস ইতিহাসের সফলতম গ্র্যান্ডস্ল্যাম বিজয়ীর খেলা দেখলেন ফুটবল ইতিহাসের সফলতম খেলোয়াড়।
ফ্লোরিডায় মায়ামি ওপেনের সেমিফাইনালে শনিবার সকালে (বাংলাদেশ সময়) দিমিত্রভকে ৬-২, ৬-৩ গেমে উড়িয়ে ফাইনালে পা রাখেন জোকোভিচ। শততম ক্যারিয়ার সিঙ্গলস শিরোপা থেকে স্রেফ একটি জয় দূরে ৩৭ বছর বয়সী কিংবদন্তি।
গত প্রায় ২৪ বছরে জুনিয়র ও সিনিয়র টেনিস মিলে অসংখ্য লড়াই জিতেছেন জোকোভিচ। এর চেয়ে অনেক বড় টুর্নামেন্ট, কঠিন সব লড়াই তিনি জিতেছেন। এই ম্যাচের স্কোরলাইনেও ফুটে উঠছে তার দাপট। অথচ ম্যাচের পর জানালেন, তিনি এ দিন নার্ভাস ছিলেন। সেটির একমাত্র কারণ, গ্যালারিতে এমন একজন দর্শকের উপস্থিতি! সেই মানসিক বাধা উতরে দারুণ জয়ের পর মেসির প্রতি ভালোবাসা, সমীহ, সম্মান, সবই জানালেন জোকোভিচ।
‘কিং লিওকে এখানে পাওয়াটা অসাধারণ ব্যাপার, দারুণ সম্মানের। আমার মনে হয়, প্রথমবার মেসির সামনে খেললাম। সত্যি বলতে, কিছুটা নার্ভাস ছিলাম।’
‘পরিবার নিয়ে তিনি এখানে উপস্থিত থাকায় তার প্রতি কৃতজ্ঞ। তার ক্যারিয়ারজুড়েই বিশ্বের প্রায় সবার মতো আমিও তার ভক্ত। দুর্দান্ত ব্যাপার যে তিনি এখনও ছুটে চলেছেন। আমরা একই বয়সী, দুজনেরই জন্ম ১৯৮৭ সালে। তাকে এখানে পাশে পাওয়াটা চমৎকার।’
মেসিকে জার্সি উপহার জোকোভিচের
শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫
তারকাদের দেখতে মাঠে বা কোর্টে যান দর্শকেরা। তবে কখনও কখনও চোখগ্যালারির আলোর ঝিলিকেই ধাঁধিয়ে যায়। এই যেমন মায়ামি ওপেন টেনিসের সেমিফাইনাল। নোভাক জোকোভিচ ও গ্রিগর দিমিত্রভের লড়াই ঘিরে এমনিতেই কৌতূহল ছিল বেশ। কিন্তু দর্শক সারিতে যখন লিওনেল মেসি, আকর্ষণের অনেকটুকু তো গ্যালারিতেই!
বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনের এক মাহেন্দ্রক্ষণের রচনা হলো যেন। টেনিস ইতিহাসের সফলতম গ্র্যান্ডস্ল্যাম বিজয়ীর খেলা দেখলেন ফুটবল ইতিহাসের সফলতম খেলোয়াড়।
ফ্লোরিডায় মায়ামি ওপেনের সেমিফাইনালে শনিবার সকালে (বাংলাদেশ সময়) দিমিত্রভকে ৬-২, ৬-৩ গেমে উড়িয়ে ফাইনালে পা রাখেন জোকোভিচ। শততম ক্যারিয়ার সিঙ্গলস শিরোপা থেকে স্রেফ একটি জয় দূরে ৩৭ বছর বয়সী কিংবদন্তি।
গত প্রায় ২৪ বছরে জুনিয়র ও সিনিয়র টেনিস মিলে অসংখ্য লড়াই জিতেছেন জোকোভিচ। এর চেয়ে অনেক বড় টুর্নামেন্ট, কঠিন সব লড়াই তিনি জিতেছেন। এই ম্যাচের স্কোরলাইনেও ফুটে উঠছে তার দাপট। অথচ ম্যাচের পর জানালেন, তিনি এ দিন নার্ভাস ছিলেন। সেটির একমাত্র কারণ, গ্যালারিতে এমন একজন দর্শকের উপস্থিতি! সেই মানসিক বাধা উতরে দারুণ জয়ের পর মেসির প্রতি ভালোবাসা, সমীহ, সম্মান, সবই জানালেন জোকোভিচ।
‘কিং লিওকে এখানে পাওয়াটা অসাধারণ ব্যাপার, দারুণ সম্মানের। আমার মনে হয়, প্রথমবার মেসির সামনে খেললাম। সত্যি বলতে, কিছুটা নার্ভাস ছিলাম।’
‘পরিবার নিয়ে তিনি এখানে উপস্থিত থাকায় তার প্রতি কৃতজ্ঞ। তার ক্যারিয়ারজুড়েই বিশ্বের প্রায় সবার মতো আমিও তার ভক্ত। দুর্দান্ত ব্যাপার যে তিনি এখনও ছুটে চলেছেন। আমরা একই বয়সী, দুজনেরই জন্ম ১৯৮৭ সালে। তাকে এখানে পাশে পাওয়াটা চমৎকার।’