সংযুক্ত আরব আমিরাতের সহায়তায় আট বিভাগে স্পোর্টস ভিলেজ বা হাব করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
রবিবার সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে জাতীয় স্টেডিয়ামে ফুটবল টুর্নামেন্টের পুরস্কার প্রদানের পর উপস্থিত সাংবাদিকদের এ কথা জানান যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রথম থেকেই ভাবছিলাম সেন্ট্রাল জায়গা থাকা দরকার। স্পোর্টস ভিলেজের মতো এটি বিভিন্ন দেশে দেখেছি। যে দেশগুলো স্পোর্টসে ভালো করেছে। চীনে এমনটা আছে। প্রাথমিকভাবে চীনের সঙ্গে আলোচনা চলছিল। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যারকে এ বিষয়টা জানিয়েছিলাম। কিছু দিন আগে স্যার যখন আরব আমিরাতে গিয়েছিলেন তখন এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার আমাদের আর্থিক সহায়তা করার ব্যাপারে একমত হয়েছে। আমরা যেহেতু ক্রীড়া বিকেন্দ্রীকরণের পরিকল্পনা করছি এজন্য দেশের আটটি বিভাগে আটটি স্পোর্টস হাব করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এখন মন্ত্রণালয় কাজ করছে। মন্ত্রণালয় আরও বিস্তারিত পরিকল্পনা করে আমাদের কি পরিমান আর্থিক সহায়তা লাগবে সেটা জানাবে। আশা করছি আগামী অর্থ বছরেই কাজ শুরু করতে পারব।’
ক্রিকেট, শুটিং বাদে দেশের প্রায় সব ফেডারেশনই জাতীয় স্টেডিয়াম এলাকায়। এখানে অনেক খেলারই ভেন্যু নেই, আবার অনেক ফেডারেশনের নেই কার্যালয়। এই সমস্যা সমাধানেরও আশ্বাস দিয়েছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা, ‘গুলশানে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের একটি জায়গা ছিল, যা বেদখল হয়েছিল। সেই জায়গার দালিলিক কিছু জটিলতা ছিল, আমরা সেগুলো শেষ করেছি। সেখানে আমরা ইনডোর স্পোর্টস ফেডারেশনগুলোর অফিস বা স্পোর্টস ফ্যাসিলেট (খেলা আয়োজনের ব্যবস্থা) করা যায় কিনা, সেটা নিয়ে কাজ করছি।
ক্রীড়াঙ্গন সংস্কারের জন্য গঠিত সার্চ কমিটির সঙ্গে এনএসসি-মন্ত্রণালয়ের দূরত্ব এবং আর্চারি ফেডারেশনের কমিটি বদল নিয়ে উপদেষ্টা বলেছেন, ‘এটায় একটু সমন্বয়হীনতা রয়েছে। আমাদের একটা পলিসি সিদ্ধান্ত ছিল কেউ সর্বোচ্চ পদে দুই বারের বেশি নয়। এই আলোকে কমিটিতে পরিবর্তন হয়েছে।
আমরা সমন্বয় করছি সার্চ কমিটির সঙ্গে। সার্চ কমিটির যে কার্যপরিধি, তারা মন্ত্রণালয়কে কমিটিকে প্রস্তাবনা করবে। এই প্রস্তাবনা চূড়ান্ত নয়, মন্ত্রণালয় চূড়ান্ত করবে। এখানে অনেক বিষয় দেখতে হয়। অনেকের রাজনৈতি পরিচয়, কেউ পূর্ববর্তী ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িত কিনা এগুলো ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়।’
রোববার, ০৬ এপ্রিল ২০২৫
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সহায়তায় আট বিভাগে স্পোর্টস ভিলেজ বা হাব করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
রবিবার সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে জাতীয় স্টেডিয়ামে ফুটবল টুর্নামেন্টের পুরস্কার প্রদানের পর উপস্থিত সাংবাদিকদের এ কথা জানান যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রথম থেকেই ভাবছিলাম সেন্ট্রাল জায়গা থাকা দরকার। স্পোর্টস ভিলেজের মতো এটি বিভিন্ন দেশে দেখেছি। যে দেশগুলো স্পোর্টসে ভালো করেছে। চীনে এমনটা আছে। প্রাথমিকভাবে চীনের সঙ্গে আলোচনা চলছিল। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যারকে এ বিষয়টা জানিয়েছিলাম। কিছু দিন আগে স্যার যখন আরব আমিরাতে গিয়েছিলেন তখন এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার আমাদের আর্থিক সহায়তা করার ব্যাপারে একমত হয়েছে। আমরা যেহেতু ক্রীড়া বিকেন্দ্রীকরণের পরিকল্পনা করছি এজন্য দেশের আটটি বিভাগে আটটি স্পোর্টস হাব করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এখন মন্ত্রণালয় কাজ করছে। মন্ত্রণালয় আরও বিস্তারিত পরিকল্পনা করে আমাদের কি পরিমান আর্থিক সহায়তা লাগবে সেটা জানাবে। আশা করছি আগামী অর্থ বছরেই কাজ শুরু করতে পারব।’
ক্রিকেট, শুটিং বাদে দেশের প্রায় সব ফেডারেশনই জাতীয় স্টেডিয়াম এলাকায়। এখানে অনেক খেলারই ভেন্যু নেই, আবার অনেক ফেডারেশনের নেই কার্যালয়। এই সমস্যা সমাধানেরও আশ্বাস দিয়েছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা, ‘গুলশানে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের একটি জায়গা ছিল, যা বেদখল হয়েছিল। সেই জায়গার দালিলিক কিছু জটিলতা ছিল, আমরা সেগুলো শেষ করেছি। সেখানে আমরা ইনডোর স্পোর্টস ফেডারেশনগুলোর অফিস বা স্পোর্টস ফ্যাসিলেট (খেলা আয়োজনের ব্যবস্থা) করা যায় কিনা, সেটা নিয়ে কাজ করছি।
ক্রীড়াঙ্গন সংস্কারের জন্য গঠিত সার্চ কমিটির সঙ্গে এনএসসি-মন্ত্রণালয়ের দূরত্ব এবং আর্চারি ফেডারেশনের কমিটি বদল নিয়ে উপদেষ্টা বলেছেন, ‘এটায় একটু সমন্বয়হীনতা রয়েছে। আমাদের একটা পলিসি সিদ্ধান্ত ছিল কেউ সর্বোচ্চ পদে দুই বারের বেশি নয়। এই আলোকে কমিটিতে পরিবর্তন হয়েছে।
আমরা সমন্বয় করছি সার্চ কমিটির সঙ্গে। সার্চ কমিটির যে কার্যপরিধি, তারা মন্ত্রণালয়কে কমিটিকে প্রস্তাবনা করবে। এই প্রস্তাবনা চূড়ান্ত নয়, মন্ত্রণালয় চূড়ান্ত করবে। এখানে অনেক বিষয় দেখতে হয়। অনেকের রাজনৈতি পরিচয়, কেউ পূর্ববর্তী ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িত কিনা এগুলো ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়।’