প্রবাসী জিমন্যাস্ট আশেকুল ইসলাম
যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সাইক সিজার ও নিউজিল্যান্ড প্রবাসী আলী কাদের হকের পর জিমন্যাস্টিক্সে এবার আসছেন আরেক প্রবাসী যুক্তরাষ্ট্রের জ্যাক আশেকুল ইসলাম। তাকে ঘিরেই নতুন করে স্বপ্ন দেখছে ফেডারেশন। এই প্রসঙ্গে ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান জামিল বলেন, ‘ভিডিওতে যা দেখেছি তাতে করে আশেকুলকে নিয়ে নতুন করে স্বপ্ন দেখা যায়। ওর বয়স কম, প্রতিভা আছে। লাল সবুজ জার্সি পরে খেলার ইচ্ছা তার।’
দেশের ক্রীড়াঙ্গনে ধীরে ধীরে দ্বার উন্মুক্ত হচ্ছে প্রবাসী ক্রীড়াবিদদের জন্য। ফুটবলে ডেনমার্ক প্রবাসী জামাল ভূঁইয়া ও ফিনল্যান্ড প্রবাসী তারিক কাজীর পর সদ্য লাল সবুজের জার্সি গায়ে মাঠ মাতিয়েছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে খেলা হামজা চৌধুরী। তবে জিমন্যাস্টিক্সে প্রবাসীদের অংশগ্রহণ এক যুগ আগের ইতিহাস। গত ২০১৪ ইনচন এশিয়ান গেমসে খেলেছিলেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সাইক সিজার। এছাড়া আন্তর্জাতিক বয়সভিত্তিক আসর থেকে পদক জিতে এনেছেন আলী কাদের হক। তারই ধারাবাহিকতায় এবার ১৮ বছর বয়সী জ্যাক আশেকুল ইসলামকে ঘিরে দেখা হচ্ছে নতুন স্বপ্ন। যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত আশেকুল ইসলামের বাবার বাড়ি রংপুরে। মা আমেরিকান। মূলত তার বাবার বন্ধু ডা. আমিুনল ইসলামের মাধ্যমে জ্যাক আশেকুলের সন্ধান পায় বাংলাদেশ জিমন্যাস্টিক্স ফেডারেশন। লাল সবুজের হয়ে খেলার স্বপ্ন দেখা এই জিমন্যাস্টিক্সের পাসপোর্ট করার প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে ফেডারেশন। ইতোমধ্যে ক্রীড়া পরিষদের কাছে চিঠিও দিয়েছে তারা। ছেলেদের ছয়টি ইভেন্টের মধ্যে জ্যাক আশেকুল তিনটিতে বেশ ভালো। ভিডিওতে পোমেল হর্স, ফ্লোর এবং ভল্টিং ইভেন্টে তার নৈপুণ্য মুগ্ধ করেছে বাংলাদেশ জিমন্যাস্টিক্স ফেডারেশন কর্মকর্তাদের। এখন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী আশেকুলকে ঢাকায় এনে ট্রায়াল দিতে চায় ফেডারেশন। জামিলের কথা, ‘জ্যাক আশেকুলকে বাংলাদেশের হয়ে খেলার জন্য পাসপোর্টসহ অন্য সবকিছুর সমাধানের কাজ ইতোমধ্যে আমরা শুরু করে দিয়েছি।
প্রবাসী জিমন্যাস্ট আশেকুল ইসলাম
বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সাইক সিজার ও নিউজিল্যান্ড প্রবাসী আলী কাদের হকের পর জিমন্যাস্টিক্সে এবার আসছেন আরেক প্রবাসী যুক্তরাষ্ট্রের জ্যাক আশেকুল ইসলাম। তাকে ঘিরেই নতুন করে স্বপ্ন দেখছে ফেডারেশন। এই প্রসঙ্গে ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান জামিল বলেন, ‘ভিডিওতে যা দেখেছি তাতে করে আশেকুলকে নিয়ে নতুন করে স্বপ্ন দেখা যায়। ওর বয়স কম, প্রতিভা আছে। লাল সবুজ জার্সি পরে খেলার ইচ্ছা তার।’
দেশের ক্রীড়াঙ্গনে ধীরে ধীরে দ্বার উন্মুক্ত হচ্ছে প্রবাসী ক্রীড়াবিদদের জন্য। ফুটবলে ডেনমার্ক প্রবাসী জামাল ভূঁইয়া ও ফিনল্যান্ড প্রবাসী তারিক কাজীর পর সদ্য লাল সবুজের জার্সি গায়ে মাঠ মাতিয়েছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে খেলা হামজা চৌধুরী। তবে জিমন্যাস্টিক্সে প্রবাসীদের অংশগ্রহণ এক যুগ আগের ইতিহাস। গত ২০১৪ ইনচন এশিয়ান গেমসে খেলেছিলেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সাইক সিজার। এছাড়া আন্তর্জাতিক বয়সভিত্তিক আসর থেকে পদক জিতে এনেছেন আলী কাদের হক। তারই ধারাবাহিকতায় এবার ১৮ বছর বয়সী জ্যাক আশেকুল ইসলামকে ঘিরে দেখা হচ্ছে নতুন স্বপ্ন। যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত আশেকুল ইসলামের বাবার বাড়ি রংপুরে। মা আমেরিকান। মূলত তার বাবার বন্ধু ডা. আমিুনল ইসলামের মাধ্যমে জ্যাক আশেকুলের সন্ধান পায় বাংলাদেশ জিমন্যাস্টিক্স ফেডারেশন। লাল সবুজের হয়ে খেলার স্বপ্ন দেখা এই জিমন্যাস্টিক্সের পাসপোর্ট করার প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে ফেডারেশন। ইতোমধ্যে ক্রীড়া পরিষদের কাছে চিঠিও দিয়েছে তারা। ছেলেদের ছয়টি ইভেন্টের মধ্যে জ্যাক আশেকুল তিনটিতে বেশ ভালো। ভিডিওতে পোমেল হর্স, ফ্লোর এবং ভল্টিং ইভেন্টে তার নৈপুণ্য মুগ্ধ করেছে বাংলাদেশ জিমন্যাস্টিক্স ফেডারেশন কর্মকর্তাদের। এখন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী আশেকুলকে ঢাকায় এনে ট্রায়াল দিতে চায় ফেডারেশন। জামিলের কথা, ‘জ্যাক আশেকুলকে বাংলাদেশের হয়ে খেলার জন্য পাসপোর্টসহ অন্য সবকিছুর সমাধানের কাজ ইতোমধ্যে আমরা শুরু করে দিয়েছি।