২০২৬ সালে ভারত ও শ্রীলঙ্কা যৌথভাবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করবে। আসন্ন বিশ্বকাপ নিয়ে এখন থেকেই পরিকল্পনা শুরুর কথা জানিয়েছে বিসিবি। লিটনের কাঁধে কেন অধিনায়কত্ব তুলে দেয়া হয়েছে এই ব্যাখ্যায় ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান নাজমুল আবেদীন ফাহিম সাংবাদিকদের বলেন, ‘অভিজ্ঞতা আমাদের এখানে খুব বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই মুহূর্তে খুব বেশি অভিজ্ঞ ক্রিকেটার আমাদের নেই। পাশাপাশি ওর (লিটন) বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে, পারফরম্যান্স নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে আমাদের যেটা মনে হয়েছে, ওর মধ্যে যে সম্ভাবনাটা আছে, ও যদি নিজের খেলাটা গুছিয়ে নিতে পারে, তাহলে দলের জন্য অনেক বড় সম্পদ হতে পারে। ওর অধিনায়কত্ব নিয়ে সবারই ইতিবাচক চিন্তাভাবনা আছে। যারা টেকনিক্যালি খুব সাউন্ড, তারাও তার অধিনায়কত্বের গুণের কথা বলে। পাশাপাশি আমরা জানি, তার পারফরম্যান্সটা খুব জরুরি। এটা যদি গুছিয়ে নিতে পারি, দলের শক্তির একটা বড় জায়গা হয়ে দাঁড়াতে পারবে। এই কারণেই আমরা ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত লিটনকে বেছে নিয়েছি।’
এ দিকে, লিটনের ডেপুটি হিসেবে রাখা হয়েছে শেখ মেহেদীকে। যদিও তাকে সহ-অধিনায়ক করা হয়েছে শুধু এই দুটি সিরিজের জন্য। এভাবে আরও কয়েকজনকে চেষ্টা করা হবে। সেখান থেকে শেষ পর্যন্ত এক জনকে বেছে নেবেন নির্বাচকরা। এ ব্যাপারে ফাহিম বলেছেন, ‘যে দলটা এখন আছে, অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ক্রিকেটারের সংখ্যা খুব কম। আমরা জানি, শেখ মেহেদী কিন্তু টি-টোয়েন্টিতে অনেকটা অটোমেটিক চয়েজ। ওর যে অভিজ্ঞতা আছে, ট্যাকটিক্যাল জ্ঞান আছে, সেটা আমরা প্রায়ই দেখতে পাই। সেটা আমাদের চোখে পড়েছে। সেটা নিয়ে নির্বাচক, কোচসহ সবার সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আমাদের মনে হয়েছে, এই মুহূর্তে যদি তাকে এই সুযোগটা দেই, তাহলে দেখতে পারবো কীভাবে সে এটি প্রয়োগ করে। আমরা কিন্তু শুধু এই সফরের জন্য এটি (সহ-অধিনায়ক) ঘোষণা করেছি। ইচ্ছা আছে, এভাবে বিভিন্নজনকে দেখার চেষ্টা করবো। পাশাপাশি একজন অধিনায়কের নেতৃত্বে আরেক জনকে গড়ে তোলার চেষ্টা থাকবে। হয়তো ২-৩ জনকে দেখবো। এর মধ্যে কেউ না কেউ হয়তো খুব ভালো হিসেবে বের হয়ে আসবে। হয়তো পরবর্তীতে তাকেই আমরা দায়িত্ব দেবো।’
এই মুহুর্তে ওয়ানডে ও টেস্টের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। এই দুই ফরম্যাটের জন্য দীর্ঘমেয়াদি অধিনায়ক খুঁজছে বিসিবি। খুব দ্রুতই নতুন অধিনায়কের ঘোষণা আসবে বলে জানিয়েছেন ফাহিম, ‘ওয়ানডে, টেস্টেও আমরা দীর্ঘমেয়াদি অধিনায়কত্বে যাবো। এটা নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। খুব দ্রুতই পঞ্চাশ ওভার ও টেস্ট অধিনায়কের ঘোষণা দেবো।
কারণ এটা খুব জরুরি। শূন্য স্থানটা যেন না থাকে। আমরা হয়তো দুই-আড়াই মাস পর টেস্ট খেলবো। সিরিজের এক সপ্তাহ আগে হয়তো জানানো হয়। কিন্তু অধিনায়কের যে দায়িত্ব থাকে দল তৈরি করা, সেটা শুধু ম্যাচের সময় নয়, পুরোটা সময়জুড়েই থাকে। তাই আমরা যত বেশি সময় দেবো, অধিনায়কের জন্য ভালো হবে। তাই খুব শিগগিরই বোর্ড থেকে সিদ্ধান্ত আসবে।’
রোববার, ০৪ মে ২০২৫
২০২৬ সালে ভারত ও শ্রীলঙ্কা যৌথভাবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করবে। আসন্ন বিশ্বকাপ নিয়ে এখন থেকেই পরিকল্পনা শুরুর কথা জানিয়েছে বিসিবি। লিটনের কাঁধে কেন অধিনায়কত্ব তুলে দেয়া হয়েছে এই ব্যাখ্যায় ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান নাজমুল আবেদীন ফাহিম সাংবাদিকদের বলেন, ‘অভিজ্ঞতা আমাদের এখানে খুব বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই মুহূর্তে খুব বেশি অভিজ্ঞ ক্রিকেটার আমাদের নেই। পাশাপাশি ওর (লিটন) বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে, পারফরম্যান্স নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে আমাদের যেটা মনে হয়েছে, ওর মধ্যে যে সম্ভাবনাটা আছে, ও যদি নিজের খেলাটা গুছিয়ে নিতে পারে, তাহলে দলের জন্য অনেক বড় সম্পদ হতে পারে। ওর অধিনায়কত্ব নিয়ে সবারই ইতিবাচক চিন্তাভাবনা আছে। যারা টেকনিক্যালি খুব সাউন্ড, তারাও তার অধিনায়কত্বের গুণের কথা বলে। পাশাপাশি আমরা জানি, তার পারফরম্যান্সটা খুব জরুরি। এটা যদি গুছিয়ে নিতে পারি, দলের শক্তির একটা বড় জায়গা হয়ে দাঁড়াতে পারবে। এই কারণেই আমরা ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত লিটনকে বেছে নিয়েছি।’
এ দিকে, লিটনের ডেপুটি হিসেবে রাখা হয়েছে শেখ মেহেদীকে। যদিও তাকে সহ-অধিনায়ক করা হয়েছে শুধু এই দুটি সিরিজের জন্য। এভাবে আরও কয়েকজনকে চেষ্টা করা হবে। সেখান থেকে শেষ পর্যন্ত এক জনকে বেছে নেবেন নির্বাচকরা। এ ব্যাপারে ফাহিম বলেছেন, ‘যে দলটা এখন আছে, অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ক্রিকেটারের সংখ্যা খুব কম। আমরা জানি, শেখ মেহেদী কিন্তু টি-টোয়েন্টিতে অনেকটা অটোমেটিক চয়েজ। ওর যে অভিজ্ঞতা আছে, ট্যাকটিক্যাল জ্ঞান আছে, সেটা আমরা প্রায়ই দেখতে পাই। সেটা আমাদের চোখে পড়েছে। সেটা নিয়ে নির্বাচক, কোচসহ সবার সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আমাদের মনে হয়েছে, এই মুহূর্তে যদি তাকে এই সুযোগটা দেই, তাহলে দেখতে পারবো কীভাবে সে এটি প্রয়োগ করে। আমরা কিন্তু শুধু এই সফরের জন্য এটি (সহ-অধিনায়ক) ঘোষণা করেছি। ইচ্ছা আছে, এভাবে বিভিন্নজনকে দেখার চেষ্টা করবো। পাশাপাশি একজন অধিনায়কের নেতৃত্বে আরেক জনকে গড়ে তোলার চেষ্টা থাকবে। হয়তো ২-৩ জনকে দেখবো। এর মধ্যে কেউ না কেউ হয়তো খুব ভালো হিসেবে বের হয়ে আসবে। হয়তো পরবর্তীতে তাকেই আমরা দায়িত্ব দেবো।’
এই মুহুর্তে ওয়ানডে ও টেস্টের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। এই দুই ফরম্যাটের জন্য দীর্ঘমেয়াদি অধিনায়ক খুঁজছে বিসিবি। খুব দ্রুতই নতুন অধিনায়কের ঘোষণা আসবে বলে জানিয়েছেন ফাহিম, ‘ওয়ানডে, টেস্টেও আমরা দীর্ঘমেয়াদি অধিনায়কত্বে যাবো। এটা নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। খুব দ্রুতই পঞ্চাশ ওভার ও টেস্ট অধিনায়কের ঘোষণা দেবো।
কারণ এটা খুব জরুরি। শূন্য স্থানটা যেন না থাকে। আমরা হয়তো দুই-আড়াই মাস পর টেস্ট খেলবো। সিরিজের এক সপ্তাহ আগে হয়তো জানানো হয়। কিন্তু অধিনায়কের যে দায়িত্ব থাকে দল তৈরি করা, সেটা শুধু ম্যাচের সময় নয়, পুরোটা সময়জুড়েই থাকে। তাই আমরা যত বেশি সময় দেবো, অধিনায়কের জন্য ভালো হবে। তাই খুব শিগগিরই বোর্ড থেকে সিদ্ধান্ত আসবে।’