বিদ্রোহী কয়েকজন নারী ফুটবলার
বেতন বাড়িয়ে চুক্তি করলেন বিদ্রোহী নারী ফুটবলাররা। শুরুতে ৩৫ জন নারী ফুটবলারের সঙ্গে চুক্তি করেছিল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। তবে বিদ্রোহী ১৮ জন ছিলেন চুক্তির বাইরে। এবার চুক্তি সারলেন সাবিনা, সানজিদা, মনিকারাও। গত ১০ ফেব্রুয়ারি প্রথম দফায় ৩৬ এবং পরবর্তীতে বিদ্রোহী ১৮ ফুটবলারের মধ্যে ৮জন কোচ পিটার বাটলারের অধীনে ঢাকায় চলমান ক্যাম্পে অনুশীলন করছেন। বাকি ১০ জন বর্তমানে খেলছেন ভুটানের নারী ফুটবল লীগে। গত সপ্তাহে অনলাইনে সেখানে চুক্তির কপি পাঠিয়েছিল বাফুফে। সূত্রে জানা গেছে, ভুটানে বসেই চুক্তিতে সই করেন ১০ নারী ফুটবলার। তারা হলেন সাবিনা খাতুন, সানজিদা আক্তার, মারিয়া মানডা, ঋতুপর্ণা চাকমা, মনিকা চাকমা, মাসুরা পারভিন, কৃষ্ণা রানী সরকার, রুপনা চাকমা, শামসুন্নাহার (সিনিয়র) ও মাতসুশিমা সুমাইয়া। মোট ৩ ক্যাটাগরিতে বেতন পাবেন সাবিনারা। সিনিয়ররা পাবেন সর্বোচ্চ ৫৫ হাজার করে। আর সর্বনিম্ন ২০ হাজার করে পাবেন জুনিয়ররা। এরমধ্যে সাবিনারা আগের চেয়ে বেতন বাড়িয়ে চুক্তির আওতায় এসেছেন। সামনে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের দুটি আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ রয়েছে। ৩১ মে তারা মুখোমুখি হবে জর্ডানের, ৩ জুন খেলবে ইন্দোনেশিয়ার বিপক্ষে। এই ম্যাচের জন্য ভুটানে খেলতে যাওয়া ১০ জনের মধ্যে পাঁচ জনকে জাতীয় দলে ডেকেছেন পিটার বাটলার। দ্রুতই পিটারের ক্যাম্পে যোগ দেয়ার কথা মনিকা, মারিয়া, রুপনা, শামসুন্নাহার ও ঋতুপর্ণার। গত ৩০ জানুয়ারি কোচ পিটার বাটলারের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলে তার অধীনে অনুশীলনে অস্বীকৃতি জানান সাবিনাসহ ১৮ নারী ফুটবলার। একপর্যায়ে তাদের বাদ দিয়ে ৩৫ জন খেলোয়াড়ের সঙ্গে চুক্তি করে বাফুফে। সর্বশেষ তিক্ততা ভুলে চুক্তিতে এসেছেন বাকি ফুটবলাররাও। এর ফলে চুক্তিবদ্ধ নারী ফুটবলারের সংখ্যা এখন দাঁড়িয়েছে ৫৩ জনে। এদিকে চুক্তি নিয়েই ফুটবলারদের মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে বলে একটি সূত্রে জানা গেছে।
সূত্রটি জানায়, বেতন কাঠামো বাড়ানোর অন্যতম মানদ- হলো ভালো পালফরম্যান্স। কিন্তু ভুটানে থাকা ফুটবলারদের পারফরম্যান্স না দেখেই কিভাবে বেতন বাড়িয়ে দেয়া হলো, তা নিয়েই ক্ষোভে ফুঁসছেন অনেক ফুটবলার।
বিদ্রোহী কয়েকজন নারী ফুটবলার
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫
বেতন বাড়িয়ে চুক্তি করলেন বিদ্রোহী নারী ফুটবলাররা। শুরুতে ৩৫ জন নারী ফুটবলারের সঙ্গে চুক্তি করেছিল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। তবে বিদ্রোহী ১৮ জন ছিলেন চুক্তির বাইরে। এবার চুক্তি সারলেন সাবিনা, সানজিদা, মনিকারাও। গত ১০ ফেব্রুয়ারি প্রথম দফায় ৩৬ এবং পরবর্তীতে বিদ্রোহী ১৮ ফুটবলারের মধ্যে ৮জন কোচ পিটার বাটলারের অধীনে ঢাকায় চলমান ক্যাম্পে অনুশীলন করছেন। বাকি ১০ জন বর্তমানে খেলছেন ভুটানের নারী ফুটবল লীগে। গত সপ্তাহে অনলাইনে সেখানে চুক্তির কপি পাঠিয়েছিল বাফুফে। সূত্রে জানা গেছে, ভুটানে বসেই চুক্তিতে সই করেন ১০ নারী ফুটবলার। তারা হলেন সাবিনা খাতুন, সানজিদা আক্তার, মারিয়া মানডা, ঋতুপর্ণা চাকমা, মনিকা চাকমা, মাসুরা পারভিন, কৃষ্ণা রানী সরকার, রুপনা চাকমা, শামসুন্নাহার (সিনিয়র) ও মাতসুশিমা সুমাইয়া। মোট ৩ ক্যাটাগরিতে বেতন পাবেন সাবিনারা। সিনিয়ররা পাবেন সর্বোচ্চ ৫৫ হাজার করে। আর সর্বনিম্ন ২০ হাজার করে পাবেন জুনিয়ররা। এরমধ্যে সাবিনারা আগের চেয়ে বেতন বাড়িয়ে চুক্তির আওতায় এসেছেন। সামনে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের দুটি আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ রয়েছে। ৩১ মে তারা মুখোমুখি হবে জর্ডানের, ৩ জুন খেলবে ইন্দোনেশিয়ার বিপক্ষে। এই ম্যাচের জন্য ভুটানে খেলতে যাওয়া ১০ জনের মধ্যে পাঁচ জনকে জাতীয় দলে ডেকেছেন পিটার বাটলার। দ্রুতই পিটারের ক্যাম্পে যোগ দেয়ার কথা মনিকা, মারিয়া, রুপনা, শামসুন্নাহার ও ঋতুপর্ণার। গত ৩০ জানুয়ারি কোচ পিটার বাটলারের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলে তার অধীনে অনুশীলনে অস্বীকৃতি জানান সাবিনাসহ ১৮ নারী ফুটবলার। একপর্যায়ে তাদের বাদ দিয়ে ৩৫ জন খেলোয়াড়ের সঙ্গে চুক্তি করে বাফুফে। সর্বশেষ তিক্ততা ভুলে চুক্তিতে এসেছেন বাকি ফুটবলাররাও। এর ফলে চুক্তিবদ্ধ নারী ফুটবলারের সংখ্যা এখন দাঁড়িয়েছে ৫৩ জনে। এদিকে চুক্তি নিয়েই ফুটবলারদের মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে বলে একটি সূত্রে জানা গেছে।
সূত্রটি জানায়, বেতন কাঠামো বাড়ানোর অন্যতম মানদ- হলো ভালো পালফরম্যান্স। কিন্তু ভুটানে থাকা ফুটবলারদের পারফরম্যান্স না দেখেই কিভাবে বেতন বাড়িয়ে দেয়া হলো, তা নিয়েই ক্ষোভে ফুঁসছেন অনেক ফুটবলার।