এশিয়া কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুর ম্যাচ শেষে বাফুফে ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামের মাঠ সংস্কারের পরিকল্পনা করেছিল। আগামী তিন মাসের মধ্যে মাঠের মাটি উঠিয়ে পুনরায় ঘাস রোপনের চিন্তা-ভাবনা ছিল ফেডারেশনের। বিষয়টি সময়সাপেক্ষ হওয়ায় সেখান থেকে সরে এসেছে বাফুফে।
রবিবার,(২৯ জুন ২০২৫) কম্পিটিশন কমিটির সভা শেষে নির্বাহী সদস্য ও কমিটির চেয়ারম্যান গোলাম গাউস বলেন, ‘আমরা কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কথা বলেছি অনেকেই তিন-চার মাসের সময়ের কথা বলছে। অক্টোবরের আগে আমরা সেভাবে ঝুঁকি নিতে চাই না। নভেম্বরের পর অনেক দিন আন্তর্জাতিক খেলা নেই। তখনই বড় ধরনের সংস্কার শুরু করতে চাই। এর মধ্যে মাটি না উঠিয়ে ঘাসের মান উন্নয়নের কাজ আমাদের তত্ত্বাবধানেই চলবে।’
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের দু’টি হোম ম্যাচ রয়েছে অক্টোবর-নভেম্বরে। সেই দু’টি ম্যাচ ঢাকায় করার পরিকল্পনা করছে ফেডারেশন। ‘হংকং ম্যাচটি ঢাকাতেই করার আলোচনা চলছে। ভারত ম্যাচ নিয়ে এখনও আলোচনা শুরু হয়নি। গাউস বলেন, ‘সিলেট ও চট্টগ্রাম ভেন্যু আমরা পরিদর্শন করেছি। সেখানে বেশ কিছু কাজ প্রয়োজন। এই সময়ের মধ্যে সেগুলো করা কঠিন আবার ব্যয় সাপেক্ষ। তাই ঢাকা স্টেডিয়াম নিয়েই আমরা হংকং ম্যাচের পরিকল্পনায় এগুচ্ছি।’
জুলাই থেকে মাঠ সংষ্কার হবে এজন্য সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী টুর্নামেন্ট কিংস অ্যারেনায় আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়। অথচ এখন সেই সংস্কার পিছিয়ে যাচ্ছে। জাতীয় স্টেডিয়ামে নারীদের টুর্নামেন্ট আয়োজন হলে দর্শক সমাগম, টিকিট বিক্রি সবই বাড়ত। ভেন্যু নির্ধারিত হয়ে যাওয়ায় আর বদল করবে না বাফুফে।
গত ১০ জুন বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের আর্থিক হিসাব এখনও প্রকাশ করেনি বাফুফে। রবিবার কম্পিটিশন কমিটির সভার পর আয়-ব্যয়ের তথ্য গণমাধ্যমকে জানানো হয়নি। কমিটির সদস্য তাজওয়ার আউয়াল সামান্য ধারণা দিয়ে বলেন, ‘দুই ম্যাচে (সিঙ্গাপুর ও ভুটান) যা ব্যয় হয়েছে এতে বাফুফের তহবিল থেকে এক পয়সা খরচ হয়নি। লাভের বিষয়টি ফিন্যান্স কমিটি বা বাফুফে নির্বাহী কমিটি ভালো বলতে পারবে।’
রোববার, ২৯ জুন ২০২৫
এশিয়া কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুর ম্যাচ শেষে বাফুফে ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামের মাঠ সংস্কারের পরিকল্পনা করেছিল। আগামী তিন মাসের মধ্যে মাঠের মাটি উঠিয়ে পুনরায় ঘাস রোপনের চিন্তা-ভাবনা ছিল ফেডারেশনের। বিষয়টি সময়সাপেক্ষ হওয়ায় সেখান থেকে সরে এসেছে বাফুফে।
রবিবার,(২৯ জুন ২০২৫) কম্পিটিশন কমিটির সভা শেষে নির্বাহী সদস্য ও কমিটির চেয়ারম্যান গোলাম গাউস বলেন, ‘আমরা কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কথা বলেছি অনেকেই তিন-চার মাসের সময়ের কথা বলছে। অক্টোবরের আগে আমরা সেভাবে ঝুঁকি নিতে চাই না। নভেম্বরের পর অনেক দিন আন্তর্জাতিক খেলা নেই। তখনই বড় ধরনের সংস্কার শুরু করতে চাই। এর মধ্যে মাটি না উঠিয়ে ঘাসের মান উন্নয়নের কাজ আমাদের তত্ত্বাবধানেই চলবে।’
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের দু’টি হোম ম্যাচ রয়েছে অক্টোবর-নভেম্বরে। সেই দু’টি ম্যাচ ঢাকায় করার পরিকল্পনা করছে ফেডারেশন। ‘হংকং ম্যাচটি ঢাকাতেই করার আলোচনা চলছে। ভারত ম্যাচ নিয়ে এখনও আলোচনা শুরু হয়নি। গাউস বলেন, ‘সিলেট ও চট্টগ্রাম ভেন্যু আমরা পরিদর্শন করেছি। সেখানে বেশ কিছু কাজ প্রয়োজন। এই সময়ের মধ্যে সেগুলো করা কঠিন আবার ব্যয় সাপেক্ষ। তাই ঢাকা স্টেডিয়াম নিয়েই আমরা হংকং ম্যাচের পরিকল্পনায় এগুচ্ছি।’
জুলাই থেকে মাঠ সংষ্কার হবে এজন্য সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী টুর্নামেন্ট কিংস অ্যারেনায় আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়। অথচ এখন সেই সংস্কার পিছিয়ে যাচ্ছে। জাতীয় স্টেডিয়ামে নারীদের টুর্নামেন্ট আয়োজন হলে দর্শক সমাগম, টিকিট বিক্রি সবই বাড়ত। ভেন্যু নির্ধারিত হয়ে যাওয়ায় আর বদল করবে না বাফুফে।
গত ১০ জুন বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের আর্থিক হিসাব এখনও প্রকাশ করেনি বাফুফে। রবিবার কম্পিটিশন কমিটির সভার পর আয়-ব্যয়ের তথ্য গণমাধ্যমকে জানানো হয়নি। কমিটির সদস্য তাজওয়ার আউয়াল সামান্য ধারণা দিয়ে বলেন, ‘দুই ম্যাচে (সিঙ্গাপুর ও ভুটান) যা ব্যয় হয়েছে এতে বাফুফের তহবিল থেকে এক পয়সা খরচ হয়নি। লাভের বিষয়টি ফিন্যান্স কমিটি বা বাফুফে নির্বাহী কমিটি ভালো বলতে পারবে।’