লর্ডস টেস্টে বেন ডাকেটকে আউট করে উদ্যাপনে বেশ আগ্রাসী প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছিলেন মোহাম্মদ সিরাজ। এমন আচরণকে শৃঙ্খলাভঙ্গ হিসেবে দেখছে আইসিসি। ভারতীয় পেসারকে তাই জরিমানা করেছে তারা। তবে শাস্তি দেয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলে ইংল্যান্ডের সাবেক পেসার স্টুয়ার্ট ব্রড, এই শাস্তিকে হাস্যকর বলছেন ।
তৃতীয় টেস্টের চতুর্থ দিনে সকালে ডাকেটকে ক্যাচ বানান সিরজা। ইংলিশ ওপেনারকে ফিরিয়ে প্রায় তার মুখের কাছে গিয়ে করেন আগ্রাসী উদ্যাপন। তখনই আম্পায়ারদের সিরাজের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায়।
একদিন পর আইসিসি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানায়, আচরণবিধি লঙ্ঘনের কারনে সিরাজের ম্যাচ ফির ১৫ শতাংশ কাটা যাবে।
এই খবর প্রকাশিত হওয়ার পর এক্স হেন্ডেলে সমালোচনা করেন ব্রড। সিরাজকে আগ্রাসী উদ্যাপনের জন্য ১৫% জরিমানা করা হলো। আর গিল সরাসরি টিভিতে গালাগালি করে চলে গেল, তাতে কী হলো? হয় দু’জনেরই শাস্তি হওয়া উচিত, নয়তো কারোই না। খেলোয়াড়রা রোবট নয় এবং তাদের রোবট হওয়া উচিতও নয়, কিন্তু ধারাবাহিকতাই মূল বিষয়।’
ব্রডের এই মন্তব্য বিতর্কের জন্ম দিয়েছে যে, ক্রিকেটে খেলোয়াড়দের আচরণের জন্য শাস্তির নিয়মকানুন কতটা সুনির্দিষ্ট এবং তা কতটা নিরপেক্ষভাবে প্রয়োগ করা হয়।
ম্যাচ রেফারি রিচি রিচার্ডসনের দেয়া শাস্তি মেনে নেয়ায় আনুষ্ঠানিক কোনো শুনানির প্রয়োজন হয়নি সিরাজের।
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
লর্ডস টেস্টে বেন ডাকেটকে আউট করে উদ্যাপনে বেশ আগ্রাসী প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছিলেন মোহাম্মদ সিরাজ। এমন আচরণকে শৃঙ্খলাভঙ্গ হিসেবে দেখছে আইসিসি। ভারতীয় পেসারকে তাই জরিমানা করেছে তারা। তবে শাস্তি দেয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলে ইংল্যান্ডের সাবেক পেসার স্টুয়ার্ট ব্রড, এই শাস্তিকে হাস্যকর বলছেন ।
তৃতীয় টেস্টের চতুর্থ দিনে সকালে ডাকেটকে ক্যাচ বানান সিরজা। ইংলিশ ওপেনারকে ফিরিয়ে প্রায় তার মুখের কাছে গিয়ে করেন আগ্রাসী উদ্যাপন। তখনই আম্পায়ারদের সিরাজের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায়।
একদিন পর আইসিসি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানায়, আচরণবিধি লঙ্ঘনের কারনে সিরাজের ম্যাচ ফির ১৫ শতাংশ কাটা যাবে।
এই খবর প্রকাশিত হওয়ার পর এক্স হেন্ডেলে সমালোচনা করেন ব্রড। সিরাজকে আগ্রাসী উদ্যাপনের জন্য ১৫% জরিমানা করা হলো। আর গিল সরাসরি টিভিতে গালাগালি করে চলে গেল, তাতে কী হলো? হয় দু’জনেরই শাস্তি হওয়া উচিত, নয়তো কারোই না। খেলোয়াড়রা রোবট নয় এবং তাদের রোবট হওয়া উচিতও নয়, কিন্তু ধারাবাহিকতাই মূল বিষয়।’
ব্রডের এই মন্তব্য বিতর্কের জন্ম দিয়েছে যে, ক্রিকেটে খেলোয়াড়দের আচরণের জন্য শাস্তির নিয়মকানুন কতটা সুনির্দিষ্ট এবং তা কতটা নিরপেক্ষভাবে প্রয়োগ করা হয়।
ম্যাচ রেফারি রিচি রিচার্ডসনের দেয়া শাস্তি মেনে নেয়ায় আনুষ্ঠানিক কোনো শুনানির প্রয়োজন হয়নি সিরাজের।