আগামী আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসার কথা ছিলো ভারতের। কিন্তু আপতত আসছে না বলে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই), বিসিবিকে জানিয়ে দিয়েছে। এই সময়ের জন্য নতুন করে জাতীয় দলের জন্য প্রতিপক্ষ খুঁজছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। কেনোনা সামনেই এশিয়া কাপ, তার আগে ক্রিকেটারদের প্রস্তুতিতে ঘাটতি রাখতে চায় না বাংলাদেশ ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
আইসিসির এফিটিপিতে থাকা ভারতের বাংলাদেশ সফরের সূচিও চূড়ান্ত হয়েছিলো, কিন্তু সেটি আপাতত আর হচ্ছে না। আগামী বছরের সেপ্টেম্বরের দিকে সিরিজটি হতে পারে বলে জানিয়েছিলো বিসিবি।
ভারত সফর স্থগিত হয়ে যাওয়ায় আগস্টে নিজেদের মধ্যে প্রস্তুতিমূলক ম্যাচ খেলার চিন্তা ছিলো বিসিবির। বুধবার(১৬-০৭-২০২৫) শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান নাজমুল আবেদিন ফাহিম জানান, তাদের পরিকল্পনা এখন ভিন্ন, ‘আমরা ভেবেছিলাম ওই সময় ইন্টারনালি কিছু ম্যাচ আয়োজন করার। জাতীয় দল ও এ দলের মধ্যকার। এটা ছিলো আগের পরিকল্পনা। এর পাশাপাশি আমরা দেখছি কোন দলের সঙ্গে খেলতে পারি কিনা বা বাইরে কোনখানে গিয়ে খেলা যায় কিনা। কোনো সিরিজ খেলা যায় কিনা’ তবে কোন কোন দলের সঙ্গে এই নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে তা স্পষ্ট করেননি ফাহিম। বর্তমানে বাংলাদেশ দল আছে শ্রীলঙ্কায়। কলম্বোয় বুধবার তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টি খেলার পর দেশে ফিরবে তারা। আগামী ২০ জুলাই থেকে পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। সফরকারী পাকিস্তান দল ইতোমধ্যে পা রেখেছে ঢাকায়।
এশিয়া কাপের আগে পূর্ণ দল নিয়ে ফাহিম জানান, ‘এশিয়া কাপের (এ বছরের সেপ্টেম্বরে হওয়ার কথা) আগে একটা কমপ্লিট দল চাইব। সেখান থেকে খুব বেশি পরিবর্তন আমরা চাইব না। যদি খুব বেশি প্রয়োজন হয়, সেটা ভিন্ন কথা। তবে আমরা বিশ্বকাপ পর্যন্ত চাইব একটা ধারাবাহিকতা যেন থাকে এবং অপ্রয়োজনীয় পরিবর্তন যেন না আসে। পরীক্ষা নিরীক্ষার বিষয় যেন না আসে। কারণ, একটু স্ট্যাবল হওয়ার প্রয়োজন আছে। আশা করব, খুব বেশি পরীক্ষা নিরীক্ষা হবে না।’
আগামী এশিয়া কাপের পর অক্টোবর-নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। দুটি টুর্নামেন্ট সামনে রেখে আগস্টের সময়টা প্রস্তুতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই কারনেই এই সময়ে বিরতি চান না ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের এই চেয়ারম্যান, ‘আমরা চাই সেপ্টেম্বরে এশিয়া কাপের আগেই একটা পূর্ণাঙ্গ দল দাঁড় করাতে। এরপর বিশ্বকাপ পর্যন্ত সেই দলটিকে ধরে রাখতে চাই। অপ্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা যেন না হয়। কারণ দলটা স্থিতিশীল হওয়াটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।’
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
আগামী আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসার কথা ছিলো ভারতের। কিন্তু আপতত আসছে না বলে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই), বিসিবিকে জানিয়ে দিয়েছে। এই সময়ের জন্য নতুন করে জাতীয় দলের জন্য প্রতিপক্ষ খুঁজছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। কেনোনা সামনেই এশিয়া কাপ, তার আগে ক্রিকেটারদের প্রস্তুতিতে ঘাটতি রাখতে চায় না বাংলাদেশ ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
আইসিসির এফিটিপিতে থাকা ভারতের বাংলাদেশ সফরের সূচিও চূড়ান্ত হয়েছিলো, কিন্তু সেটি আপাতত আর হচ্ছে না। আগামী বছরের সেপ্টেম্বরের দিকে সিরিজটি হতে পারে বলে জানিয়েছিলো বিসিবি।
ভারত সফর স্থগিত হয়ে যাওয়ায় আগস্টে নিজেদের মধ্যে প্রস্তুতিমূলক ম্যাচ খেলার চিন্তা ছিলো বিসিবির। বুধবার(১৬-০৭-২০২৫) শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান নাজমুল আবেদিন ফাহিম জানান, তাদের পরিকল্পনা এখন ভিন্ন, ‘আমরা ভেবেছিলাম ওই সময় ইন্টারনালি কিছু ম্যাচ আয়োজন করার। জাতীয় দল ও এ দলের মধ্যকার। এটা ছিলো আগের পরিকল্পনা। এর পাশাপাশি আমরা দেখছি কোন দলের সঙ্গে খেলতে পারি কিনা বা বাইরে কোনখানে গিয়ে খেলা যায় কিনা। কোনো সিরিজ খেলা যায় কিনা’ তবে কোন কোন দলের সঙ্গে এই নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে তা স্পষ্ট করেননি ফাহিম। বর্তমানে বাংলাদেশ দল আছে শ্রীলঙ্কায়। কলম্বোয় বুধবার তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টি খেলার পর দেশে ফিরবে তারা। আগামী ২০ জুলাই থেকে পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। সফরকারী পাকিস্তান দল ইতোমধ্যে পা রেখেছে ঢাকায়।
এশিয়া কাপের আগে পূর্ণ দল নিয়ে ফাহিম জানান, ‘এশিয়া কাপের (এ বছরের সেপ্টেম্বরে হওয়ার কথা) আগে একটা কমপ্লিট দল চাইব। সেখান থেকে খুব বেশি পরিবর্তন আমরা চাইব না। যদি খুব বেশি প্রয়োজন হয়, সেটা ভিন্ন কথা। তবে আমরা বিশ্বকাপ পর্যন্ত চাইব একটা ধারাবাহিকতা যেন থাকে এবং অপ্রয়োজনীয় পরিবর্তন যেন না আসে। পরীক্ষা নিরীক্ষার বিষয় যেন না আসে। কারণ, একটু স্ট্যাবল হওয়ার প্রয়োজন আছে। আশা করব, খুব বেশি পরীক্ষা নিরীক্ষা হবে না।’
আগামী এশিয়া কাপের পর অক্টোবর-নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। দুটি টুর্নামেন্ট সামনে রেখে আগস্টের সময়টা প্রস্তুতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই কারনেই এই সময়ে বিরতি চান না ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের এই চেয়ারম্যান, ‘আমরা চাই সেপ্টেম্বরে এশিয়া কাপের আগেই একটা পূর্ণাঙ্গ দল দাঁড় করাতে। এরপর বিশ্বকাপ পর্যন্ত সেই দলটিকে ধরে রাখতে চাই। অপ্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা যেন না হয়। কারণ দলটা স্থিতিশীল হওয়াটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।’