ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষেও আয়ের অর্ধেকের বেশি এসেছে আইপিএল থেকে। আইপিএল শুরু হওয়ার পর থেকেই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) আয়ের অন্যতম প্রধান উৎস এই প্রতিযোগিতা। এক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বোর্ডের ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) । ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে বিসিসিআইয়ের আয় হয়েছে ৯৭৪২ কোটি রুপি। তার মধ্যে টি-টোয়েন্টি প্রতিযোগিতাটি থেকে আয় ৫৭৬১ কোটি। আইপিএল ছাড়া ডব্লিউপিএল (মহিলাদের আইপিএল), আন্তর্জাতিক ম্যাচের সম্প্রচার স্বত্ব এবং বিভিন্ন স্পনসরের থেকে বিসিসিআই আয় করে। ভারতের ম্যাচগুলি থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে বিসিসিআইয়ের আয় ৩৬১ কোটি রুপি। আইসিসির থেকে এই অর্থবর্ষে ভারতীয় বোর্ড পেয়েছে ১০৪২ কোটি রুপি। যা বোর্ডের মোট আয়ের ১০.৭০ শতাংশ। বিসিসিআইয়ের স্থায়ী আমানতের পরিমাণ প্রায় ৩০ হাজার কোটি রুপি। তার সুদবাবদ বছরে প্রায় এক হাজার কোটি রুপি আয় হয়।
আইপিএল থেকে বিসিসিআইয়ের আয় প্রতি বছর ১০ থেকে ১২ শতাংশ বৃদ্ধি পেতে পারে বলে মনে করেন অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞেরা। এই প্রতিযোগিতার উপর ক্রিকেট অর্থনীতির নির্ভরশীলতা বাড়ছে। ফলে ভারতীয় বোর্ডের উপর অর্থনৈতিক নির্ভরশীলতা বাড়ছে আইসিসিরও।
শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষেও আয়ের অর্ধেকের বেশি এসেছে আইপিএল থেকে। আইপিএল শুরু হওয়ার পর থেকেই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) আয়ের অন্যতম প্রধান উৎস এই প্রতিযোগিতা। এক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বোর্ডের ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) । ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে বিসিসিআইয়ের আয় হয়েছে ৯৭৪২ কোটি রুপি। তার মধ্যে টি-টোয়েন্টি প্রতিযোগিতাটি থেকে আয় ৫৭৬১ কোটি। আইপিএল ছাড়া ডব্লিউপিএল (মহিলাদের আইপিএল), আন্তর্জাতিক ম্যাচের সম্প্রচার স্বত্ব এবং বিভিন্ন স্পনসরের থেকে বিসিসিআই আয় করে। ভারতের ম্যাচগুলি থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে বিসিসিআইয়ের আয় ৩৬১ কোটি রুপি। আইসিসির থেকে এই অর্থবর্ষে ভারতীয় বোর্ড পেয়েছে ১০৪২ কোটি রুপি। যা বোর্ডের মোট আয়ের ১০.৭০ শতাংশ। বিসিসিআইয়ের স্থায়ী আমানতের পরিমাণ প্রায় ৩০ হাজার কোটি রুপি। তার সুদবাবদ বছরে প্রায় এক হাজার কোটি রুপি আয় হয়।
আইপিএল থেকে বিসিসিআইয়ের আয় প্রতি বছর ১০ থেকে ১২ শতাংশ বৃদ্ধি পেতে পারে বলে মনে করেন অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞেরা। এই প্রতিযোগিতার উপর ক্রিকেট অর্থনীতির নির্ভরশীলতা বাড়ছে। ফলে ভারতীয় বোর্ডের উপর অর্থনৈতিক নির্ভরশীলতা বাড়ছে আইসিসিরও।