পাকিস্তানের বিপক্ষে চলতি টি-টোয়েন্টি সিরিজের শুরু থেকেই গত বছরের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের স্মরণে নানা আয়োজন রেখেছে বিসিবি। দ্বিতীয় ম্যাচের আগে ঘটেছে দেশের মানুষের হৃদয় ভেঙে দেয়া মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজে বিমান বিধ্বস্তের মর্মান্তিক ঘটনা। শেষ টি-টোয়েন্টিতে হৃদয়বিদারক দুই ঘটনা একসঙ্গে স্মরণ করছে বিসিবি।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানায়, শেষ ম্যাচে টিকেট বিক্রি থেকে প্রাপ্ত অর্থ মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজে বিমান দুর্ঘটনায় হতাহত ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে সহায়তা হিসেবে দেয়া হবে।
উত্তরার দিয়াবাড়িতে গত সোমবার দুপুরে মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসের একটি ভবনের মুখে বিমান বাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সামরিক বিমান দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ৩২ জন। এছাড়া আগুনে পুড়ে আহত দেড় শতাধিক।
তাদের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়ে গত মঙ্গলবারের ম্যাচে শোক প্রকাশের জন্য বেশ কিছু উদ্যোগ নেয় বিসিবি। এছাড়া সিরিজ শুরু থেকেই গত বছরের জুলাই গণ অভ্যুত্থানের স্মরণে বিসিবি কার্যালয় ও স্টেডিয়ামের বিভিন্ন প্রান্তে রাখা হয়েছে ডিজিটাল বোর্ড ও ব্যানার।
বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বলেছেন, ‘বাংলাদেশে ক্রিকেট শুধুই একটি খেলা নয়। এটি আমাদের জাতির আবেগের অংশ। শোক ও স্মৃতিচারণার এই সময়ে জাতি হিসেবে আমাদের সবার একসঙ্গে দাঁড়ানো উচিত।’
‘সাম্প্রতিক হৃদয়বিদারক এসব ঘটনায় যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদের জন্য ক্ষুদ্র অবদান রাখতে পেরে বিসিবি কৃতজ্ঞ। আমাদের ভালোবাসা ও সহমর্মিতা সবসময় হতাহতদের পরিবারের সঙ্গে থাকবে।’
এই সিদ্ধান্তে সমর্থন ও উদারতার জন্য শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি দেখতে আসা দর্শকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে বিসিবি।
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫
পাকিস্তানের বিপক্ষে চলতি টি-টোয়েন্টি সিরিজের শুরু থেকেই গত বছরের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের স্মরণে নানা আয়োজন রেখেছে বিসিবি। দ্বিতীয় ম্যাচের আগে ঘটেছে দেশের মানুষের হৃদয় ভেঙে দেয়া মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজে বিমান বিধ্বস্তের মর্মান্তিক ঘটনা। শেষ টি-টোয়েন্টিতে হৃদয়বিদারক দুই ঘটনা একসঙ্গে স্মরণ করছে বিসিবি।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানায়, শেষ ম্যাচে টিকেট বিক্রি থেকে প্রাপ্ত অর্থ মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজে বিমান দুর্ঘটনায় হতাহত ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে সহায়তা হিসেবে দেয়া হবে।
উত্তরার দিয়াবাড়িতে গত সোমবার দুপুরে মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসের একটি ভবনের মুখে বিমান বাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সামরিক বিমান দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ৩২ জন। এছাড়া আগুনে পুড়ে আহত দেড় শতাধিক।
তাদের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়ে গত মঙ্গলবারের ম্যাচে শোক প্রকাশের জন্য বেশ কিছু উদ্যোগ নেয় বিসিবি। এছাড়া সিরিজ শুরু থেকেই গত বছরের জুলাই গণ অভ্যুত্থানের স্মরণে বিসিবি কার্যালয় ও স্টেডিয়ামের বিভিন্ন প্রান্তে রাখা হয়েছে ডিজিটাল বোর্ড ও ব্যানার।
বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বলেছেন, ‘বাংলাদেশে ক্রিকেট শুধুই একটি খেলা নয়। এটি আমাদের জাতির আবেগের অংশ। শোক ও স্মৃতিচারণার এই সময়ে জাতি হিসেবে আমাদের সবার একসঙ্গে দাঁড়ানো উচিত।’
‘সাম্প্রতিক হৃদয়বিদারক এসব ঘটনায় যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদের জন্য ক্ষুদ্র অবদান রাখতে পেরে বিসিবি কৃতজ্ঞ। আমাদের ভালোবাসা ও সহমর্মিতা সবসময় হতাহতদের পরিবারের সঙ্গে থাকবে।’
এই সিদ্ধান্তে সমর্থন ও উদারতার জন্য শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি দেখতে আসা দর্শকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে বিসিবি।