ভারতীয় ক্রিকেটারদের রোজগার শুনে সাবেক ইংলিশ ক্রিকেটার মাইকেল ভন বা ডেভিড লয়েড চমকে গিয়েছেন। ‘স্টিক টু ক্রিকেট’ পডকাস্টে হাজির হয়েছিলেন রবি শাস্ত্রী। তার সঙ্গে ভন, লয়েড ছাড়াও অ্যালিস্টার কুক এবং ফিল টাফনেল ছিলেন। ভারতীয় ক্রিকেটারদের আয় নিয়ে ভন প্রশ্ন করেন শাস্ত্রীকে। ভন জানতে চান, ভিরাট কোহলি, মহেন্দ্র সিংহ ধোনি বা সাচিন টেন্ডুলকাররা ঠিক কত অর্থ রোজগার করেন?
উত্তরে শাস্ত্রী বলেন, ‘অনেক অর্থ। বিপণন থেকে প্রচুর রোজগার করে ওরা। ধরে নিন ১০০ কোটি রুপি বছরে আয় করে। অর্থাৎ ১ কোটি পাউন্ডের মতো।’ শাস্ত্রীর কথা শুনে মুখ হাঁ হয়ে যায় লয়েডের।
শাস্ত্রী আরও বলেন, ‘ধরে নিন এক পাউন্ডে ১০০ রুপি। তাই সহজেই হিসাব করে বের করে ফেলতে পারবেন। ধোনি, কোহলি বা সাচিনেরা বছরে ১৫-২০টার বেশি বিজ্ঞাপন করে। ওদের কাছে সময়ই থাকে না। হয়তো এক দিন বিজ্ঞাপনের শুটিং করে গোটা বছর ধরে রোজগার করে গেল। এর পর যত ইচ্ছা ক্রিকেট খেলতে পারে ওরা।’
ধোনি, সাচিন অবসর নিয়েছেন। তবে কোহলি এখনও বোর্ডের চুক্তি থেকে রোজগার করেন। বছরে সাত কোটি রুপি করে পান। এছাড়া ‘এ’ বিভাগে থাকা ক্রিকেটারেরা বছরে পাঁচ কোটি, ‘বি’ বিভাগে থাকা ক্রিকেটারেরা বছরে তিন কোটি এবং ‘সি’ বিভাগে থাকা ক্রিকেটারেরা বছরে এক কোটি রুপি রোজগার করেন।
শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫
ভারতীয় ক্রিকেটারদের রোজগার শুনে সাবেক ইংলিশ ক্রিকেটার মাইকেল ভন বা ডেভিড লয়েড চমকে গিয়েছেন। ‘স্টিক টু ক্রিকেট’ পডকাস্টে হাজির হয়েছিলেন রবি শাস্ত্রী। তার সঙ্গে ভন, লয়েড ছাড়াও অ্যালিস্টার কুক এবং ফিল টাফনেল ছিলেন। ভারতীয় ক্রিকেটারদের আয় নিয়ে ভন প্রশ্ন করেন শাস্ত্রীকে। ভন জানতে চান, ভিরাট কোহলি, মহেন্দ্র সিংহ ধোনি বা সাচিন টেন্ডুলকাররা ঠিক কত অর্থ রোজগার করেন?
উত্তরে শাস্ত্রী বলেন, ‘অনেক অর্থ। বিপণন থেকে প্রচুর রোজগার করে ওরা। ধরে নিন ১০০ কোটি রুপি বছরে আয় করে। অর্থাৎ ১ কোটি পাউন্ডের মতো।’ শাস্ত্রীর কথা শুনে মুখ হাঁ হয়ে যায় লয়েডের।
শাস্ত্রী আরও বলেন, ‘ধরে নিন এক পাউন্ডে ১০০ রুপি। তাই সহজেই হিসাব করে বের করে ফেলতে পারবেন। ধোনি, কোহলি বা সাচিনেরা বছরে ১৫-২০টার বেশি বিজ্ঞাপন করে। ওদের কাছে সময়ই থাকে না। হয়তো এক দিন বিজ্ঞাপনের শুটিং করে গোটা বছর ধরে রোজগার করে গেল। এর পর যত ইচ্ছা ক্রিকেট খেলতে পারে ওরা।’
ধোনি, সাচিন অবসর নিয়েছেন। তবে কোহলি এখনও বোর্ডের চুক্তি থেকে রোজগার করেন। বছরে সাত কোটি রুপি করে পান। এছাড়া ‘এ’ বিভাগে থাকা ক্রিকেটারেরা বছরে পাঁচ কোটি, ‘বি’ বিভাগে থাকা ক্রিকেটারেরা বছরে তিন কোটি এবং ‘সি’ বিভাগে থাকা ক্রিকেটারেরা বছরে এক কোটি রুপি রোজগার করেন।