শেই হোপের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ যখন মনে করছিল, ম্যাচটা তাদের হাতে, তখন টিম ডেভিড নামের এক ঝড় ওয়ার্নার পার্কের ২২ গজে বইয়ে দিল সুনামি। ক্যারিবিয়ানদের ২১৪ রানের পাহাড়ে চড়ল অস্ট্রেলিয়া মাত্র ১৬.১ ওভারেই—তাও আবার ৬ উইকেট হাতে রেখেই!
টিম ডেভিডের ৩৭ বলে ১০২ রানের বিধ্বংসী ইনিংসে ভেসে যায় হোপের শতক, ম্লান হয় ক্যারিবিয়ান আশাবাদ। সঙ্গে অভিষিক্ত মিচেল ওয়েনের ১৬ বলে অপরাজিত ৩৬ রান গড়ে তোলে পঞ্চম উইকেটে অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড ১২৮ রানের জুটি।
ডেভিডের ব্যাটে ইতিহাস
দলের ৮৭ রানে ৪ উইকেট পড়া অবস্থায় ক্রিজে আসেন টিম ডেভিড। এরপর যা ঘটল, তা কেবল রেকর্ডবইয়ে নয়, দর্শকদের স্মৃতিতেও গেঁথে থাকবে অনেকদিন।
– ১৬ বলে ফিফটি, যা অস্ট্রেলিয়ার দ্রুততম।
– ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, এটিও দেশের দ্রুততম টি-টোয়েন্টি শতক।
– মোট ৬ চার ও ১১ ছক্কায় গড়া ইনিংসটি এক কথায় ধ্বংসাত্মক!
ব্যাটিংয়ের সময় বেশ কয়েকবার বল গ্যালারিতে গিয়ে হারিয়ে ফেলায় চতুর্থ আম্পায়ারকে একাধিকবার নতুন বল নিয়ে মাঠে নামতে হয়।
টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ইনিংসের শুরুতেই দারুণ জুটি গড়েন ব্র্যান্ডন কিং ও শেই হোপ। উদ্বোধনী জুটিতে আসে ১২৫ রান।
– হোপ: ৫৭ বলে অপরাজিত ১০২ রান (৮ চার, ৬ ছক্কা)
– কিং: ৩৬ বলে ৬২ (৬ ছক্কা)
কিন্তু মধ্য ও শেষভাগে ক্যারিবিয়ান ব্যাটাররা সেই গতি ধরে রাখতে পারেননি। তাতেই হয়তো ম্যাচটা হাতছাড়া হয়।
ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট
৯ম ওভারে গুডাকেশ মোটির একটি ওভারে ডেভিড মারেন চার ছক্কা ও এক চার—ওভার থেকে আসে ২৮ রান! এখান থেকেই ম্যাচ ঘুরে যায়। পরের ওভারে আকিল হোসেনের তিন বলে টানা ছক্কা-চার-ছক্কায় ছুঁয়ে ফেলেন ফিফটি।
একপর্যায়ে ৯০ রানে থাকা অবস্থায় একটি সহজ ক্যাচ ফেলেন ব্র্যান্ডন কিং, যা হয়তো হতেও পারত ম্যাচের মোড় ঘোরানো মুহূর্ত।
ম্যাচসেরা: টিম ডেভিড
ম্যাচ শেষে ডেভিড বলেন:
> “অস্ট্রেলিয়ার হয়ে সেঞ্চুরি করব, এটা কখনও ভাবিনি। দারুণ অনুভব করছি। আন্দ্রে রাসেলের উপহার দেওয়া ব্যাটটি আজ কাজে লেগে গেল!”
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ২০ ওভারে ২১৪/৪
– হোপ ১০২, কিং ৬২
– উইকেট: এলিস ১, জ্যাম্পা ১, ওয়েন ১
অস্ট্রেলিয়া: ১৬.১ ওভারে ২১৫/৪
– ডেভিড ১০২, ওয়েন ৩৬
– উইকেট: শেফার্ড ২, হোল্ডার ১
ফল: অস্ট্রেলিয়া ৬ উইকেটে জয়ী
সিরিজ: ৫ ম্যাচের সিরিজে অস্ট্রেলিয়া এগিয়ে ৩–০
রোববার (বাংলাদেশ সময় ভোর ৫টা), একই ভেন্যুতে।
শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
শেই হোপের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ যখন মনে করছিল, ম্যাচটা তাদের হাতে, তখন টিম ডেভিড নামের এক ঝড় ওয়ার্নার পার্কের ২২ গজে বইয়ে দিল সুনামি। ক্যারিবিয়ানদের ২১৪ রানের পাহাড়ে চড়ল অস্ট্রেলিয়া মাত্র ১৬.১ ওভারেই—তাও আবার ৬ উইকেট হাতে রেখেই!
টিম ডেভিডের ৩৭ বলে ১০২ রানের বিধ্বংসী ইনিংসে ভেসে যায় হোপের শতক, ম্লান হয় ক্যারিবিয়ান আশাবাদ। সঙ্গে অভিষিক্ত মিচেল ওয়েনের ১৬ বলে অপরাজিত ৩৬ রান গড়ে তোলে পঞ্চম উইকেটে অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড ১২৮ রানের জুটি।
ডেভিডের ব্যাটে ইতিহাস
দলের ৮৭ রানে ৪ উইকেট পড়া অবস্থায় ক্রিজে আসেন টিম ডেভিড। এরপর যা ঘটল, তা কেবল রেকর্ডবইয়ে নয়, দর্শকদের স্মৃতিতেও গেঁথে থাকবে অনেকদিন।
– ১৬ বলে ফিফটি, যা অস্ট্রেলিয়ার দ্রুততম।
– ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, এটিও দেশের দ্রুততম টি-টোয়েন্টি শতক।
– মোট ৬ চার ও ১১ ছক্কায় গড়া ইনিংসটি এক কথায় ধ্বংসাত্মক!
ব্যাটিংয়ের সময় বেশ কয়েকবার বল গ্যালারিতে গিয়ে হারিয়ে ফেলায় চতুর্থ আম্পায়ারকে একাধিকবার নতুন বল নিয়ে মাঠে নামতে হয়।
টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ইনিংসের শুরুতেই দারুণ জুটি গড়েন ব্র্যান্ডন কিং ও শেই হোপ। উদ্বোধনী জুটিতে আসে ১২৫ রান।
– হোপ: ৫৭ বলে অপরাজিত ১০২ রান (৮ চার, ৬ ছক্কা)
– কিং: ৩৬ বলে ৬২ (৬ ছক্কা)
কিন্তু মধ্য ও শেষভাগে ক্যারিবিয়ান ব্যাটাররা সেই গতি ধরে রাখতে পারেননি। তাতেই হয়তো ম্যাচটা হাতছাড়া হয়।
ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট
৯ম ওভারে গুডাকেশ মোটির একটি ওভারে ডেভিড মারেন চার ছক্কা ও এক চার—ওভার থেকে আসে ২৮ রান! এখান থেকেই ম্যাচ ঘুরে যায়। পরের ওভারে আকিল হোসেনের তিন বলে টানা ছক্কা-চার-ছক্কায় ছুঁয়ে ফেলেন ফিফটি।
একপর্যায়ে ৯০ রানে থাকা অবস্থায় একটি সহজ ক্যাচ ফেলেন ব্র্যান্ডন কিং, যা হয়তো হতেও পারত ম্যাচের মোড় ঘোরানো মুহূর্ত।
ম্যাচসেরা: টিম ডেভিড
ম্যাচ শেষে ডেভিড বলেন:
> “অস্ট্রেলিয়ার হয়ে সেঞ্চুরি করব, এটা কখনও ভাবিনি। দারুণ অনুভব করছি। আন্দ্রে রাসেলের উপহার দেওয়া ব্যাটটি আজ কাজে লেগে গেল!”
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ২০ ওভারে ২১৪/৪
– হোপ ১০২, কিং ৬২
– উইকেট: এলিস ১, জ্যাম্পা ১, ওয়েন ১
অস্ট্রেলিয়া: ১৬.১ ওভারে ২১৫/৪
– ডেভিড ১০২, ওয়েন ৩৬
– উইকেট: শেফার্ড ২, হোল্ডার ১
ফল: অস্ট্রেলিয়া ৬ উইকেটে জয়ী
সিরিজ: ৫ ম্যাচের সিরিজে অস্ট্রেলিয়া এগিয়ে ৩–০
রোববার (বাংলাদেশ সময় ভোর ৫টা), একই ভেন্যুতে।