ছবি: রয়টার্স
ইউরো ফাইনালে ম্যাচজুড়ে বল দখল আর আক্রমণে এগিয়ে থেকেও শেষ হাসি হাসতে পারেনি স্পেন। স্বপ্নভঙ্গের বেদনা নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় তাদের। অন্যদিকে টাইব্রেকারে দাপট দেখিয়ে ইউরোপের শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখল ইংল্যান্ড।
রোববার (২৭ জুলাই) রাতে উইমেন’স ইউরোর ফাইনালে নির্ধারিত ৯০ মিনিট ও অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে ১-১ গোলের সমতা থাকার পর পেনাল্টি শুটআউটে ৩-১ ব্যবধানে জিতেছে ইংলিশ মেয়েরা। ১৯৮৪ সালের পর এই প্রথম ইউরো ফাইনালে টাইব্রেকারে নিষ্পত্তি হলো।
ম্যাচে ২৫তম মিনিটে হেডে গোল করে স্পেনকে এগিয়ে দেন আর্সেনালের মারিওনা কালদেন্তে। তবে ৫৭তম মিনিটে ইংল্যান্ডকে সমতায় ফেরান আরেক আর্সেনাল তারকা অ্যালেসিয়া রুশো। এরপর দুই দল আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে গোলের চেষ্টা করলেও সফল হয়নি কেউ।
টাইব্রেকারে প্রথম শটেই হোঁচট খায় ইংল্যান্ড। বেথ মিডের শট ‘ডাবল টাচ’ হওয়ায় তাকে পুনরায় শট নিতে হয়, যা ঠেকান স্পেনের গোলরক্ষক। তবে পরের চার শটের তিনটি জালে পাঠিয়ে এগিয়ে যায় ইংল্যান্ড। স্পেনের তিনটি শট ঠেকান ইংল্যান্ড গোলরক্ষক, যার মধ্যে একটি মারেন বার্সেলোনার তারকা আইতানা বনমাতির।
২০২৩ সালে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ জেতা স্পেন ইউরো ফাইনালে উঠে স্বপ্ন পূরণের দ্বারপ্রান্তে এলেও এবারও শিরোপা অধরা রয়ে গেল।
অন্যদিকে, নরওয়ের পর তৃতীয় দল হিসেবে ইউরোতে একাধিক শিরোপা জয়ের কীর্তি গড়ল ইংল্যান্ড। রেকর্ড আটবারের চ্যাম্পিয়ন জার্মানির পর ইউরোপিয়ান ফুটবলে আবার নিজেদের আধিপত্যের জানান দিল তারা।
ম্যাচের পরিসংখ্যানেও স্পেন ছিল এগিয়ে। বল দখলে ৬৫ শতাংশ এবং ২২টি শট নেওয়ার পরও ফলাফল যায়নি তাদের পক্ষে। ইংল্যান্ড নেয় ৮টি শট, যার ৫টি ছিল লক্ষ্যে।
শেষ পর্যন্ত জয়ী দলের উল্লাসে ফিকে হয়ে যায় স্পেনের দাপট। ফুটবলে পরিসংখ্যান নয়, ফলই শেষ কথা—আর সেটিই প্রমাণ করল ইংলিশ মেয়েরা।
ছবি: রয়টার্স
সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫
ইউরো ফাইনালে ম্যাচজুড়ে বল দখল আর আক্রমণে এগিয়ে থেকেও শেষ হাসি হাসতে পারেনি স্পেন। স্বপ্নভঙ্গের বেদনা নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় তাদের। অন্যদিকে টাইব্রেকারে দাপট দেখিয়ে ইউরোপের শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখল ইংল্যান্ড।
রোববার (২৭ জুলাই) রাতে উইমেন’স ইউরোর ফাইনালে নির্ধারিত ৯০ মিনিট ও অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে ১-১ গোলের সমতা থাকার পর পেনাল্টি শুটআউটে ৩-১ ব্যবধানে জিতেছে ইংলিশ মেয়েরা। ১৯৮৪ সালের পর এই প্রথম ইউরো ফাইনালে টাইব্রেকারে নিষ্পত্তি হলো।
ম্যাচে ২৫তম মিনিটে হেডে গোল করে স্পেনকে এগিয়ে দেন আর্সেনালের মারিওনা কালদেন্তে। তবে ৫৭তম মিনিটে ইংল্যান্ডকে সমতায় ফেরান আরেক আর্সেনাল তারকা অ্যালেসিয়া রুশো। এরপর দুই দল আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে গোলের চেষ্টা করলেও সফল হয়নি কেউ।
টাইব্রেকারে প্রথম শটেই হোঁচট খায় ইংল্যান্ড। বেথ মিডের শট ‘ডাবল টাচ’ হওয়ায় তাকে পুনরায় শট নিতে হয়, যা ঠেকান স্পেনের গোলরক্ষক। তবে পরের চার শটের তিনটি জালে পাঠিয়ে এগিয়ে যায় ইংল্যান্ড। স্পেনের তিনটি শট ঠেকান ইংল্যান্ড গোলরক্ষক, যার মধ্যে একটি মারেন বার্সেলোনার তারকা আইতানা বনমাতির।
২০২৩ সালে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ জেতা স্পেন ইউরো ফাইনালে উঠে স্বপ্ন পূরণের দ্বারপ্রান্তে এলেও এবারও শিরোপা অধরা রয়ে গেল।
অন্যদিকে, নরওয়ের পর তৃতীয় দল হিসেবে ইউরোতে একাধিক শিরোপা জয়ের কীর্তি গড়ল ইংল্যান্ড। রেকর্ড আটবারের চ্যাম্পিয়ন জার্মানির পর ইউরোপিয়ান ফুটবলে আবার নিজেদের আধিপত্যের জানান দিল তারা।
ম্যাচের পরিসংখ্যানেও স্পেন ছিল এগিয়ে। বল দখলে ৬৫ শতাংশ এবং ২২টি শট নেওয়ার পরও ফলাফল যায়নি তাদের পক্ষে। ইংল্যান্ড নেয় ৮টি শট, যার ৫টি ছিল লক্ষ্যে।
শেষ পর্যন্ত জয়ী দলের উল্লাসে ফিকে হয়ে যায় স্পেনের দাপট। ফুটবলে পরিসংখ্যান নয়, ফলই শেষ কথা—আর সেটিই প্রমাণ করল ইংলিশ মেয়েরা।