শুক্রবার,(৮ আগস্ট ২০২৫) লাওসে তিমুরের বিপক্ষে ম্যাচের বয়স যখন ৩৩ মিনিট, বামদিক থেকে বাম পায়ে কর্ণার নিলেন শান্তি মার্ডি। সরাসরি বাঁক খেয়ে বল দূরের পোস্টের ভেতরের দিকে লেগে জড়াল জালে। বাংলাদেশের মিডফিল্ডার পেলেন বিরল অলিম্পিক গোলের স্বাদ।
ফুটবলে অন্যতম দুর্লভ, কঠিন ও চমক জাগানিয়া গোল হলো- অলিম্পিক গোল। কর্ণার কিক থেকে বল কারও স্পর্শ ছাড়াই সরাসরি যখন জালে প্রবেশ করে, তখন তাকে বলা হয় অলিম্পিক গোল।
১৯২৪ সালে অনুষ্ঠিত প্যারিস অলিম্পিকে ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল উরুগুয়ে। এর মাসখানেক পর দুটি প্রীতি ম্যাচে আর্জেন্টিনার মুখোমুখি হয়েছিল তারা। দ্বিতীয় ম্যাচটি গড়িয়েছিল বুয়েন্স এইরেসের স্পোর্তিভো বারাকাস স্টেডিয়ামে।
ওই ম্যাচের প্রথমার্ধের আর্জেন্টিনার সেজারিও অনজারি কর্ণার কিক থেকে সরাসরি গোল করেন। দুই দলের ফুটবলাররা থেকে শুরু করে গ্যালারিতে উপস্থিত দর্শকরা পর্যন্ত, পুরো স্টেডিয়ামই তখন বিস্মিত হয়ে পড়েছিল। সেটি ছিল ইতিহাসের প্রথম অলিম্পিক গোল।
তখনকার অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন উরুগুয়ের বিপক্ষে হওয়ায় সাংবাদিকরা স্প্যানিশ ভাষায় গোলটির নাম দেন গোল অলিম্পিকো।
ইংরেজিতে যা দাঁড়ায় অলিম্পিক গোল। ম্যাচটিতে আর্জেন্টিনা জিতেছিল ২-১ ব্যবধানে।
গোলটি নিয়ে অনজারি পরবর্তীতে বলেছিলেন, ‘ওরকম আরেকটা গোল আমি আর কখনও করতে পারিনি। মানুষের বিস্ময় আর যে আলোড়ন উঠেছিল, সেটার জন্যই এটা ছিল আমার করা সেরা গোল।’
শুক্রবার, ০৮ আগস্ট ২০২৫
শুক্রবার,(৮ আগস্ট ২০২৫) লাওসে তিমুরের বিপক্ষে ম্যাচের বয়স যখন ৩৩ মিনিট, বামদিক থেকে বাম পায়ে কর্ণার নিলেন শান্তি মার্ডি। সরাসরি বাঁক খেয়ে বল দূরের পোস্টের ভেতরের দিকে লেগে জড়াল জালে। বাংলাদেশের মিডফিল্ডার পেলেন বিরল অলিম্পিক গোলের স্বাদ।
ফুটবলে অন্যতম দুর্লভ, কঠিন ও চমক জাগানিয়া গোল হলো- অলিম্পিক গোল। কর্ণার কিক থেকে বল কারও স্পর্শ ছাড়াই সরাসরি যখন জালে প্রবেশ করে, তখন তাকে বলা হয় অলিম্পিক গোল।
১৯২৪ সালে অনুষ্ঠিত প্যারিস অলিম্পিকে ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল উরুগুয়ে। এর মাসখানেক পর দুটি প্রীতি ম্যাচে আর্জেন্টিনার মুখোমুখি হয়েছিল তারা। দ্বিতীয় ম্যাচটি গড়িয়েছিল বুয়েন্স এইরেসের স্পোর্তিভো বারাকাস স্টেডিয়ামে।
ওই ম্যাচের প্রথমার্ধের আর্জেন্টিনার সেজারিও অনজারি কর্ণার কিক থেকে সরাসরি গোল করেন। দুই দলের ফুটবলাররা থেকে শুরু করে গ্যালারিতে উপস্থিত দর্শকরা পর্যন্ত, পুরো স্টেডিয়ামই তখন বিস্মিত হয়ে পড়েছিল। সেটি ছিল ইতিহাসের প্রথম অলিম্পিক গোল।
তখনকার অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন উরুগুয়ের বিপক্ষে হওয়ায় সাংবাদিকরা স্প্যানিশ ভাষায় গোলটির নাম দেন গোল অলিম্পিকো।
ইংরেজিতে যা দাঁড়ায় অলিম্পিক গোল। ম্যাচটিতে আর্জেন্টিনা জিতেছিল ২-১ ব্যবধানে।
গোলটি নিয়ে অনজারি পরবর্তীতে বলেছিলেন, ‘ওরকম আরেকটা গোল আমি আর কখনও করতে পারিনি। মানুষের বিস্ময় আর যে আলোড়ন উঠেছিল, সেটার জন্যই এটা ছিল আমার করা সেরা গোল।’