গ্লেন ম্যাকগ্রা - দুই অধিনায়ক বেন স্টোকস ও প্যাট কামিন্স
প্রায় দেড় দশক ধরে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে কোনও টেস্ট ম্যাচ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। তাসমান সাগর পাড়ের দেশটিতে আসন্ন অ্যাশেজ সিরিজে তাই ইংলিশদেও তেমন কোনও সম্ভাবনা দেখছেন না সাবেক অজি পেসার গ্লেন ম্যাকগ্রা। অস্ট্রেলিয়ান পেস বোলিং গ্রেট মনে করছেন, এবার সফরকারী ইংলিশদেও হোয়াইটওয়াশ হয়ে ফিরে যেতে হবে অস্ট্রেলিয়া থেকে।
গত ৮ বছর ধরে ঐতিহ্যবাহী এই সিরিজের ট্রফি, তথা বিখ্যাত সেই ‘ছাইদানি’ বা ‘অ্যাশেজ’ অস্ট্রেলিয়ার কাছে। ঘরের মাঠে সবশেষ সিরিজে সেটি পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা জাগিয়েও পারেনি ইংল্যান্ড। ২০২৩ সালে দুই দলের সিরিজটি ২-২ ড্র হয়, তাতে আগেরবার জেতা ট্রফি ধরে রাখে অস্ট্রেলিয়া।
এবার তো লড়াইটা অস্ট্রেলিয়ার মাটিতেই। যেখানে ২০১০ সালের পর কোনও টেস্ট ম্যাচ জেতেনি ইংল্যান্ড। তাই অ্যাশেজের আসন্ন লড়াইয়ে ইংলিশদের ‘ছাইদানি’ জেতার পক্ষে বাজি ধরার লোক খুব একটা থাকার কথা নয়।
অস্ট্রেলিয়ায় সিরিজ জেতা তো দূরের কথা, ইংল্যান্ড কোনও ম্যাচ জেতে কিনা সেটা দেখতে অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছেন ছয়টি অ্যাশেজ জেতা ম্যাকগ্রা। বিবিসি রেডিও ফাইভ লাইভে আলাপচারিতায় অ্যাশেজ নিয়ে তিনি বলেন, আমার ভবিষ্যদ্বাণী করার ঘটনা খুবই বিরল, তাই না? আর আমি অস্ট্রেলিয়ার ৫-০ ব্যবধানে ছাড়া অন্য কিছু বলতে পারছি না। আমাদের বর্তমান দল নিয়ে আমি খুবই আত্মবিশ্বাসী। ঘরের কন্ডিশনে প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক, জশ হেজেলউড ও ন্যাথান লায়ন যখন দুর্দান্ত পারফর্ম করবে, তখন এখানে খেলা বেশ কঠিন। সঙ্গে ইংল্যান্ডের রেকর্ড তো আছেই। তারা কোনও টেস্ট জিততে পারে কিনা, এটা দেখার অপেক্ষায় আছি।
ঘরের মাঠে সবশেষ অ্যাশেজে (২০২১-২২) ইংল্যান্ডকে ৪-০ ব্যবধানে হারিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। নিজ আঙিনায় গত ২০ টেস্টের মধ্যে কেবল দুটিতে হেরেছে তারা, জয় ১৫ ম্যাচে ও ড্র তিনটি।
পার্থের ওয়াকা গ্রাউন্ডে আগামী ২১ নভেম্বর শুরু হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ডের পাঁচ টেস্টের লড়াই। দ্বিতীয়টি ব্রিজবেনে শুরু হবে ৪ ডিসেম্বর। পরের তিন ম্যাচ যথাক্রমে ১৭ ডিসেম্বর অ্যাডিলেডে, ২৬ ডিসেম্বর মেলবোর্নে ও ৪ জানুয়ারি সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে।
গ্লেন ম্যাকগ্রা - দুই অধিনায়ক বেন স্টোকস ও প্যাট কামিন্স
শুক্রবার, ০৮ আগস্ট ২০২৫
প্রায় দেড় দশক ধরে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে কোনও টেস্ট ম্যাচ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। তাসমান সাগর পাড়ের দেশটিতে আসন্ন অ্যাশেজ সিরিজে তাই ইংলিশদেও তেমন কোনও সম্ভাবনা দেখছেন না সাবেক অজি পেসার গ্লেন ম্যাকগ্রা। অস্ট্রেলিয়ান পেস বোলিং গ্রেট মনে করছেন, এবার সফরকারী ইংলিশদেও হোয়াইটওয়াশ হয়ে ফিরে যেতে হবে অস্ট্রেলিয়া থেকে।
গত ৮ বছর ধরে ঐতিহ্যবাহী এই সিরিজের ট্রফি, তথা বিখ্যাত সেই ‘ছাইদানি’ বা ‘অ্যাশেজ’ অস্ট্রেলিয়ার কাছে। ঘরের মাঠে সবশেষ সিরিজে সেটি পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা জাগিয়েও পারেনি ইংল্যান্ড। ২০২৩ সালে দুই দলের সিরিজটি ২-২ ড্র হয়, তাতে আগেরবার জেতা ট্রফি ধরে রাখে অস্ট্রেলিয়া।
এবার তো লড়াইটা অস্ট্রেলিয়ার মাটিতেই। যেখানে ২০১০ সালের পর কোনও টেস্ট ম্যাচ জেতেনি ইংল্যান্ড। তাই অ্যাশেজের আসন্ন লড়াইয়ে ইংলিশদের ‘ছাইদানি’ জেতার পক্ষে বাজি ধরার লোক খুব একটা থাকার কথা নয়।
অস্ট্রেলিয়ায় সিরিজ জেতা তো দূরের কথা, ইংল্যান্ড কোনও ম্যাচ জেতে কিনা সেটা দেখতে অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছেন ছয়টি অ্যাশেজ জেতা ম্যাকগ্রা। বিবিসি রেডিও ফাইভ লাইভে আলাপচারিতায় অ্যাশেজ নিয়ে তিনি বলেন, আমার ভবিষ্যদ্বাণী করার ঘটনা খুবই বিরল, তাই না? আর আমি অস্ট্রেলিয়ার ৫-০ ব্যবধানে ছাড়া অন্য কিছু বলতে পারছি না। আমাদের বর্তমান দল নিয়ে আমি খুবই আত্মবিশ্বাসী। ঘরের কন্ডিশনে প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক, জশ হেজেলউড ও ন্যাথান লায়ন যখন দুর্দান্ত পারফর্ম করবে, তখন এখানে খেলা বেশ কঠিন। সঙ্গে ইংল্যান্ডের রেকর্ড তো আছেই। তারা কোনও টেস্ট জিততে পারে কিনা, এটা দেখার অপেক্ষায় আছি।
ঘরের মাঠে সবশেষ অ্যাশেজে (২০২১-২২) ইংল্যান্ডকে ৪-০ ব্যবধানে হারিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। নিজ আঙিনায় গত ২০ টেস্টের মধ্যে কেবল দুটিতে হেরেছে তারা, জয় ১৫ ম্যাচে ও ড্র তিনটি।
পার্থের ওয়াকা গ্রাউন্ডে আগামী ২১ নভেম্বর শুরু হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ডের পাঁচ টেস্টের লড়াই। দ্বিতীয়টি ব্রিজবেনে শুরু হবে ৪ ডিসেম্বর। পরের তিন ম্যাচ যথাক্রমে ১৭ ডিসেম্বর অ্যাডিলেডে, ২৬ ডিসেম্বর মেলবোর্নে ও ৪ জানুয়ারি সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে।