বিপিএলে জমে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ সামাল দিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) সহায়তা নিচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। আগামী আসরে টুর্নামেন্টের দুর্নীতি দমন কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আইসিসির ইন্টেগ্রিটি ইউনিটকে। পাশাপাশি বিসিবির নিজস্ব দুর্নীতি দমন ইউনিটের সক্ষমতা ও কার্যকারিতা বৃদ্ধির জন্য পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন আইসিসির ইন্টেগ্রিটি ইউনিটের সাবেক মহাব্যবস্থাপক অ্যালেক্স মার্শাল।
প্রায় প্রতিটি আসরেই বিপিএলে মাঠের ভেতরে ও বাইরে দুর্নীতির নানা অভিযোগ ওঠে। গত মৌসুমেও এমন অসংখ্য অভিযোগ শোনা গেলেও প্রমাণের অভাবে বেশিরভাগই ধামাচাপা পড়ে যায়। এ কারণে বিসিবির দুর্নীতি দমন বিভাগের দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে বারবার।
বোর্ডের পরিচালনা পর্ষদের সভা শেষে পরিচালক ইফতেখার রহমান জানান, “সামনের বিপিএলে আইসিসির দুর্নীতি দমন ইউনিট কাজ করবে। অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, তারা পুরো ইউনিট পরিচালনা করবে।”
তিনি বলেন, “আপনারা জেনে খুশি হবেন যে, সামনের বিপিএলে আইসিসি দুর্নীতি দমন ইউনিটের সঙ্গে কাজ করবে। এটা অনুমোদন করা হয়েছে। আইসিসির ইন্টেগ্রিটি ইউনিটকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, পরের বিপিএলে দুর্নীতি দমন ইউনিট তারা পরিচালনা করবে।”
ইফতেখার রহমান বলেন, “আমাদের যে দুর্নীতি দমন ইউনিট (এসিইউ) আছে, সেই ইউনিটকে আরও উন্নত করার জন্য আমরা আইসিসি ইন্টেগ্রিটি ইউনিটের সাবেক মহাব্যবস্থাপক অ্যালেক্স মার্শালকে নিয়োগ দিচ্ছি। আমরা মনে করি, আমাদের এই ইউনিটকে আরও সমৃদ্ধ করা উচিত। বিপিএল বলুন বা অন্যান্য ঘরোয়া ক্রিকেট…আমাদের সভাপতি মহোদয়, ফাহিম ভাই (ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান), সবারই পরামর্শ যে, এই ইউনিটকে আরও উন্নত করা উচিত। সেটির জন্য আমরা অ্যালেক্স মার্শালকে পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।”
তবে বিসিবি শুধু আইসিসির ওপর ভরসা না করে নিজস্ব ইউনিটকেও শক্তিশালী করতে চায়। এজন্য আনা হচ্ছে দীর্ঘদিন যুক্তরাজ্য পুলিশের কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ও ২০১৭ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত আইসিসির ইন্টেগ্রিটি ইউনিটের মহাব্যবস্থাপক থাকা অ্যালেক্স মার্শালকে।
মার্শাল দুর্নীতি দমন ছাড়াও নিরাপত্তা ও অ্যান্টি-ডোপিং কার্যক্রম পরিচালনায় অভিজ্ঞ। গত নভেম্বরে তিনি অবসর নেন পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর জন্য। এবার তিনি পরামর্শক হিসেবে বিসিবির দুর্নীতি দমন কার্যক্রমে যুক্ত হচ্ছেন।
রোববার, ১০ আগস্ট ২০২৫
বিপিএলে জমে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ সামাল দিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) সহায়তা নিচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। আগামী আসরে টুর্নামেন্টের দুর্নীতি দমন কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আইসিসির ইন্টেগ্রিটি ইউনিটকে। পাশাপাশি বিসিবির নিজস্ব দুর্নীতি দমন ইউনিটের সক্ষমতা ও কার্যকারিতা বৃদ্ধির জন্য পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন আইসিসির ইন্টেগ্রিটি ইউনিটের সাবেক মহাব্যবস্থাপক অ্যালেক্স মার্শাল।
প্রায় প্রতিটি আসরেই বিপিএলে মাঠের ভেতরে ও বাইরে দুর্নীতির নানা অভিযোগ ওঠে। গত মৌসুমেও এমন অসংখ্য অভিযোগ শোনা গেলেও প্রমাণের অভাবে বেশিরভাগই ধামাচাপা পড়ে যায়। এ কারণে বিসিবির দুর্নীতি দমন বিভাগের দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে বারবার।
বোর্ডের পরিচালনা পর্ষদের সভা শেষে পরিচালক ইফতেখার রহমান জানান, “সামনের বিপিএলে আইসিসির দুর্নীতি দমন ইউনিট কাজ করবে। অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, তারা পুরো ইউনিট পরিচালনা করবে।”
তিনি বলেন, “আপনারা জেনে খুশি হবেন যে, সামনের বিপিএলে আইসিসি দুর্নীতি দমন ইউনিটের সঙ্গে কাজ করবে। এটা অনুমোদন করা হয়েছে। আইসিসির ইন্টেগ্রিটি ইউনিটকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, পরের বিপিএলে দুর্নীতি দমন ইউনিট তারা পরিচালনা করবে।”
ইফতেখার রহমান বলেন, “আমাদের যে দুর্নীতি দমন ইউনিট (এসিইউ) আছে, সেই ইউনিটকে আরও উন্নত করার জন্য আমরা আইসিসি ইন্টেগ্রিটি ইউনিটের সাবেক মহাব্যবস্থাপক অ্যালেক্স মার্শালকে নিয়োগ দিচ্ছি। আমরা মনে করি, আমাদের এই ইউনিটকে আরও সমৃদ্ধ করা উচিত। বিপিএল বলুন বা অন্যান্য ঘরোয়া ক্রিকেট…আমাদের সভাপতি মহোদয়, ফাহিম ভাই (ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান), সবারই পরামর্শ যে, এই ইউনিটকে আরও উন্নত করা উচিত। সেটির জন্য আমরা অ্যালেক্স মার্শালকে পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।”
তবে বিসিবি শুধু আইসিসির ওপর ভরসা না করে নিজস্ব ইউনিটকেও শক্তিশালী করতে চায়। এজন্য আনা হচ্ছে দীর্ঘদিন যুক্তরাজ্য পুলিশের কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ও ২০১৭ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত আইসিসির ইন্টেগ্রিটি ইউনিটের মহাব্যবস্থাপক থাকা অ্যালেক্স মার্শালকে।
মার্শাল দুর্নীতি দমন ছাড়াও নিরাপত্তা ও অ্যান্টি-ডোপিং কার্যক্রম পরিচালনায় অভিজ্ঞ। গত নভেম্বরে তিনি অবসর নেন পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর জন্য। এবার তিনি পরামর্শক হিসেবে বিসিবির দুর্নীতি দমন কার্যক্রমে যুক্ত হচ্ছেন।