ট্রফি নিয়ে মোহামেদ সালাহ
তৃতীয়বার প্রফেশনাল ফুটবলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পিএফএ) সেরা ফুটবলারের স্বীকৃতি পেলেন মোহামেদ সালাহ। গত মৌসুমের অসাধারণ পারফরম্যান্সের পথ ধরে তিনি পৌঁছে গেলেন নতুন উচ্চতায়।
পিএফএ ‘প্লেয়ার অব দা ইয়ার’ তিনবার জিততে পারা প্রথম ফুটবলার তিনিই। গতকাল মঙ্গলবার ম্যানচেস্টারে জমকালো আয়োজনে এই পুরস্কার পান ৩৩ বছর বয়সী ফুটবলার।
গত মৌসুমে ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে অপ্রতিরোধ্য পথচলায় লিভারপুলের শিরোপা জয়ে সালাহর ছিল বড় অবদান। ২৯ গোল করে তিনিই ছিলেন লীগের সফলতম গোলস্কোরার। পাশাপাশি সহায়তা করেছিলেন ১৮টি গোলে। বিশ্বের কঠিনতম লীগ হিসেবে পরিচিত ইপিএল আসরটিতে গত মৌসুমে চার ম্যাচ আগেই শিরোপা নিশ্চিত করে লিভারপুল।
দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে প্রিমিয়ার লীগের বর্ষসেরার খেতাব আগেই জিতেছেন সালাহ। পাশাপাশি জিতেছেন সবচেয়ে বেশি গোলের জন্য ‘গোল্ডেন বুট’ ও আসরের সেরা প্লেমেকারের পুরস্কারও। একই মৌসুমে এ তিনটিই জয়ের কৃতিত্ব নেই ইতিহাসের আর কারও।
এবার ফুটবলারদের ভোটেও সেরা হলেন তিনিই।
মিশরের এই ফরোয়ার্ড ২০১৭ সালে রোমা থেকে পা রাখেন লিভারপুলে। প্রথম মৌসুমের পারফরম্যান্সেই পিএফএ বর্ষসেরা খেতাব জিতেন তিনি ২০১৮ সালে। দ্বিতীয়বার আবার এ পুরস্কার জেতেন ২০২২ সালে।
এবার ৯২ ভোট পেয়ে সেরা হয়েছেন তিনি ছয়জনের সংক্ষিপ্ত তালিকা থেকে। লড়াইয়ে অন্যরা ছিলেন- সালারহর লিভারপুল সতীর্থ আলেক্সিস মাক আলিস্তের, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ব্রুনো ফের্নান্দেস, নিউক্যাসল ইউনাইটেডের আলেকসান্দার ইসাক, আর্সেনালের ডেক্লান রাইস ও চেলসির কোল পামার।
গত মৌসুমে তার অসাধারণ পারফরম্যান্সের মধ্যেই ছিল নতুন চুক্তি নিয়ে অনিশ্চয়তা ও টানাপোড়েন। শেষ পর্যন্ত দুই বছরের নতুন চুক্তি করেন তিনি।
ইংলিশ লীগের ইতিহাসের চতুর্থ সেরা ও লিভারপুলের ইতিহাসের তৃতীয় সেরা গোলস্কোরার দারুণ উচ্ছ্বসিত তৃতীয়বার পিএফএ সেরা হয়ে। ‘নিজের দিকে যখন তাকাই এখন, মিশর থেকে ওঠে আসা একটি ছেলে, শীর্ষপর্যায়ে খেলছে, আজকে ইতিহাস গড়লো.... সবকিছুতে আমি দারুণ গর্বিত।’
দুবার করে পিএফএ সেরা হয়েছেন মার্ক হিউজ (১৯৮৯ ও ১৯৯১), অ্যালান শিয়ারার (১৯৯৫ ও ১৯৯৭), থিয়েরি অঁরি (২০০৩ ও ২০০৪), ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (২০০৭ ও ২০০৮), গ্যারেথ বেল (২০১১ ও ২০১৩) এবং কেভিন ডে ব্রুইনে (২০২০ ও ২০২১)।
পিএফএ বর্ষসেরা একাদশে লিভারপুলের আছেন চার ফুটবলার। ২০১৭ সালের পর প্রথমবার সেরা একাদশে নেই ম্যানচেস্টার সিটির কেউ।
ট্রফি নিয়ে মোহামেদ সালাহ
বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫
তৃতীয়বার প্রফেশনাল ফুটবলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পিএফএ) সেরা ফুটবলারের স্বীকৃতি পেলেন মোহামেদ সালাহ। গত মৌসুমের অসাধারণ পারফরম্যান্সের পথ ধরে তিনি পৌঁছে গেলেন নতুন উচ্চতায়।
পিএফএ ‘প্লেয়ার অব দা ইয়ার’ তিনবার জিততে পারা প্রথম ফুটবলার তিনিই। গতকাল মঙ্গলবার ম্যানচেস্টারে জমকালো আয়োজনে এই পুরস্কার পান ৩৩ বছর বয়সী ফুটবলার।
গত মৌসুমে ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে অপ্রতিরোধ্য পথচলায় লিভারপুলের শিরোপা জয়ে সালাহর ছিল বড় অবদান। ২৯ গোল করে তিনিই ছিলেন লীগের সফলতম গোলস্কোরার। পাশাপাশি সহায়তা করেছিলেন ১৮টি গোলে। বিশ্বের কঠিনতম লীগ হিসেবে পরিচিত ইপিএল আসরটিতে গত মৌসুমে চার ম্যাচ আগেই শিরোপা নিশ্চিত করে লিভারপুল।
দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে প্রিমিয়ার লীগের বর্ষসেরার খেতাব আগেই জিতেছেন সালাহ। পাশাপাশি জিতেছেন সবচেয়ে বেশি গোলের জন্য ‘গোল্ডেন বুট’ ও আসরের সেরা প্লেমেকারের পুরস্কারও। একই মৌসুমে এ তিনটিই জয়ের কৃতিত্ব নেই ইতিহাসের আর কারও।
এবার ফুটবলারদের ভোটেও সেরা হলেন তিনিই।
মিশরের এই ফরোয়ার্ড ২০১৭ সালে রোমা থেকে পা রাখেন লিভারপুলে। প্রথম মৌসুমের পারফরম্যান্সেই পিএফএ বর্ষসেরা খেতাব জিতেন তিনি ২০১৮ সালে। দ্বিতীয়বার আবার এ পুরস্কার জেতেন ২০২২ সালে।
এবার ৯২ ভোট পেয়ে সেরা হয়েছেন তিনি ছয়জনের সংক্ষিপ্ত তালিকা থেকে। লড়াইয়ে অন্যরা ছিলেন- সালারহর লিভারপুল সতীর্থ আলেক্সিস মাক আলিস্তের, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ব্রুনো ফের্নান্দেস, নিউক্যাসল ইউনাইটেডের আলেকসান্দার ইসাক, আর্সেনালের ডেক্লান রাইস ও চেলসির কোল পামার।
গত মৌসুমে তার অসাধারণ পারফরম্যান্সের মধ্যেই ছিল নতুন চুক্তি নিয়ে অনিশ্চয়তা ও টানাপোড়েন। শেষ পর্যন্ত দুই বছরের নতুন চুক্তি করেন তিনি।
ইংলিশ লীগের ইতিহাসের চতুর্থ সেরা ও লিভারপুলের ইতিহাসের তৃতীয় সেরা গোলস্কোরার দারুণ উচ্ছ্বসিত তৃতীয়বার পিএফএ সেরা হয়ে। ‘নিজের দিকে যখন তাকাই এখন, মিশর থেকে ওঠে আসা একটি ছেলে, শীর্ষপর্যায়ে খেলছে, আজকে ইতিহাস গড়লো.... সবকিছুতে আমি দারুণ গর্বিত।’
দুবার করে পিএফএ সেরা হয়েছেন মার্ক হিউজ (১৯৮৯ ও ১৯৯১), অ্যালান শিয়ারার (১৯৯৫ ও ১৯৯৭), থিয়েরি অঁরি (২০০৩ ও ২০০৪), ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (২০০৭ ও ২০০৮), গ্যারেথ বেল (২০১১ ও ২০১৩) এবং কেভিন ডে ব্রুইনে (২০২০ ও ২০২১)।
পিএফএ বর্ষসেরা একাদশে লিভারপুলের আছেন চার ফুটবলার। ২০১৭ সালের পর প্রথমবার সেরা একাদশে নেই ম্যানচেস্টার সিটির কেউ।