নেপাল ম্যাচের প্রস্তুতি
ঢাকা স্টেডিয়ামে জাতীয় দলের অনুশীলন
নেপালের বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচ সামনে রেখে সপ্তম দিনের অনুশীলন সেরেছে বাংলাদেশ দল। বর্তমানে ক্যাম্পে আছেন ২১ জন। এদের মধ্যে ১৩ জন সিনিয়র, বাকিরা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের। বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড়রা ক্যাম্পে যোগ দেননি । চলমান প্রস্তুতি নিয়ে তাই মিশ্র অনুভূতি জাতীয় ফুটবল দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরার। আগামী ৬ ও ৯ সেপ্টেম্বরে নেপালের বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। তবে কোচের মূল ভাবনায় অক্টোবরে হংকং ও ভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপের বাছাইয়ের ম্যাচগুলো। দলের সবাইকে প্রস্তুতিতে না পাওয়ার হতাশা আড়াল করলেন না তিনি। ‘ক্যাম্প নিয়ে আমরা খুশি এবং খুবই ইতিবাচক। আমি মনে করি এটি কার্যকর হবে, কারণ প্রস্তুতির জন্য যথেষ্ট সময় পাচ্ছি। যা কেবল নেপালের বিপক্ষে প্রস্তুতির জন্যই কাজে আসবে না, বরং হংকং আর ভারতের বিপক্ষে বড় ম্যাচগুলোর কথাও ভেবে রাখছি। অবশ্যই আমরা চেয়েছি সব খেলোয়াড় একসঙ্গে পেলে ভালো হতো।’ ‘সে (কিউবা মিচেল) খুব বেশি সময় পায়নি, সত্যি বলতে। আমি তাকে নিয়ে ইতিবাচক। তবে বেশি কিছু বলার মতো খেলার সময় সে পায়নি, কারণ মাত্র ২০ মিনিট খেলেছে। কিন্তু আমি মনে করি তার ভালো প্রাণশক্তি আছে, মানসিকতাও ভালো। অন্য ম্যাচগুলোতে তাকে দেখার অপেক্ষায় আছি।’
৯ অক্টোবর হংকং ও ১৪ অক্টোবর ভারতের বিপক্ষে বাছাইয়ের ম্যাচ বাংলাদেশের। নেপাল সফর তাই কাবরেরার জন্য শক্তি-দুর্বলতা খুঁজে কাজ করার সুযোগ।
‘আমরা যত বেশি ম্যাচ খেলব, তত বেশি প্রস্তুত হবো ভবিষ্যতের জন্য। আমাদের হাতে এখন অনেক সিনিয়র খেলোয়াড় আছে। তাদের মধ্যে অনেকে আগে কম সুযোগ পাচ্ছিল, কারণ অনূর্ধ্ব-২৩ খেলোয়াড়রা বেশি খেলছিল। এখন তারা আবার সুযোগ পাচ্ছে।’
‘নেপালের বিপক্ষে খেলা আমাদের জন্যও বড় পরীক্ষা, বুঝতে পারব আমরা কোথায় আছি। পরের বছর সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের জন্যও প্রস্তুতি হিসেবে কাজে দেবে। কারণ নেপাল ভালো করছে। তাই এটা অবশ্যই ইতিবাচক হবে এবং হংকংয়ের বিপক্ষে ম্যাচের জন্য আত্মবিশ্বাস বাড়াবে।’
হামজা চৌধুরী, শোমিত সোম, ফাহামিদুল ইসলামের মতো প্রবাসীরা যোগ হওয়ায় স্থানীয়দের মধ্যে অনেক সিনিয়র খেলোয়াড়ের দলে জায়গা পাওয়া কঠিন হয়ে উঠেছে। নেপালের দুটি প্রীতি ম্যাচ তাদের জন্য সুযোগ হিসেবে দেখছেন কাবরেরা।
‘আমরা প্রায় পুরো স্কোয়াডই পাব। মাসের শেষে আমাদের ৮০-৯০ শতাংশ খেলোয়াড় থাকবে। শুধু অনূর্ধ্ব-২৩ দলের খেলোয়াড় ছাড়া। আবারও বলছি, এটা সিনিয়রদের জন্য একটা ভালো সুযোগ। যারা আগে কম খেলছিল, এবার নেপালের বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ মিনিট খেলতে পারবে। তাই আমরা মোটেও উদ্বিগ্ন নই। ভিয়েতনামে অনূর্ধ্ব-২৩ দলের চ্যালেঞ্জ নিয়ে খুব মুখিয়ে আছি আমরা, আর নেপালে আমাদের চ্যালেঞ্জগুলো নিয়েও আমরা খুবই ইতিবাচক।’
নেপাল ম্যাচের প্রস্তুতি
ঢাকা স্টেডিয়ামে জাতীয় দলের অনুশীলন
বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫
নেপালের বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচ সামনে রেখে সপ্তম দিনের অনুশীলন সেরেছে বাংলাদেশ দল। বর্তমানে ক্যাম্পে আছেন ২১ জন। এদের মধ্যে ১৩ জন সিনিয়র, বাকিরা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের। বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড়রা ক্যাম্পে যোগ দেননি । চলমান প্রস্তুতি নিয়ে তাই মিশ্র অনুভূতি জাতীয় ফুটবল দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরার। আগামী ৬ ও ৯ সেপ্টেম্বরে নেপালের বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। তবে কোচের মূল ভাবনায় অক্টোবরে হংকং ও ভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপের বাছাইয়ের ম্যাচগুলো। দলের সবাইকে প্রস্তুতিতে না পাওয়ার হতাশা আড়াল করলেন না তিনি। ‘ক্যাম্প নিয়ে আমরা খুশি এবং খুবই ইতিবাচক। আমি মনে করি এটি কার্যকর হবে, কারণ প্রস্তুতির জন্য যথেষ্ট সময় পাচ্ছি। যা কেবল নেপালের বিপক্ষে প্রস্তুতির জন্যই কাজে আসবে না, বরং হংকং আর ভারতের বিপক্ষে বড় ম্যাচগুলোর কথাও ভেবে রাখছি। অবশ্যই আমরা চেয়েছি সব খেলোয়াড় একসঙ্গে পেলে ভালো হতো।’ ‘সে (কিউবা মিচেল) খুব বেশি সময় পায়নি, সত্যি বলতে। আমি তাকে নিয়ে ইতিবাচক। তবে বেশি কিছু বলার মতো খেলার সময় সে পায়নি, কারণ মাত্র ২০ মিনিট খেলেছে। কিন্তু আমি মনে করি তার ভালো প্রাণশক্তি আছে, মানসিকতাও ভালো। অন্য ম্যাচগুলোতে তাকে দেখার অপেক্ষায় আছি।’
৯ অক্টোবর হংকং ও ১৪ অক্টোবর ভারতের বিপক্ষে বাছাইয়ের ম্যাচ বাংলাদেশের। নেপাল সফর তাই কাবরেরার জন্য শক্তি-দুর্বলতা খুঁজে কাজ করার সুযোগ।
‘আমরা যত বেশি ম্যাচ খেলব, তত বেশি প্রস্তুত হবো ভবিষ্যতের জন্য। আমাদের হাতে এখন অনেক সিনিয়র খেলোয়াড় আছে। তাদের মধ্যে অনেকে আগে কম সুযোগ পাচ্ছিল, কারণ অনূর্ধ্ব-২৩ খেলোয়াড়রা বেশি খেলছিল। এখন তারা আবার সুযোগ পাচ্ছে।’
‘নেপালের বিপক্ষে খেলা আমাদের জন্যও বড় পরীক্ষা, বুঝতে পারব আমরা কোথায় আছি। পরের বছর সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের জন্যও প্রস্তুতি হিসেবে কাজে দেবে। কারণ নেপাল ভালো করছে। তাই এটা অবশ্যই ইতিবাচক হবে এবং হংকংয়ের বিপক্ষে ম্যাচের জন্য আত্মবিশ্বাস বাড়াবে।’
হামজা চৌধুরী, শোমিত সোম, ফাহামিদুল ইসলামের মতো প্রবাসীরা যোগ হওয়ায় স্থানীয়দের মধ্যে অনেক সিনিয়র খেলোয়াড়ের দলে জায়গা পাওয়া কঠিন হয়ে উঠেছে। নেপালের দুটি প্রীতি ম্যাচ তাদের জন্য সুযোগ হিসেবে দেখছেন কাবরেরা।
‘আমরা প্রায় পুরো স্কোয়াডই পাব। মাসের শেষে আমাদের ৮০-৯০ শতাংশ খেলোয়াড় থাকবে। শুধু অনূর্ধ্ব-২৩ দলের খেলোয়াড় ছাড়া। আবারও বলছি, এটা সিনিয়রদের জন্য একটা ভালো সুযোগ। যারা আগে কম খেলছিল, এবার নেপালের বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ মিনিট খেলতে পারবে। তাই আমরা মোটেও উদ্বিগ্ন নই। ভিয়েতনামে অনূর্ধ্ব-২৩ দলের চ্যালেঞ্জ নিয়ে খুব মুখিয়ে আছি আমরা, আর নেপালে আমাদের চ্যালেঞ্জগুলো নিয়েও আমরা খুবই ইতিবাচক।’