স্পেনিশ লা লিগা
বার্সেলোনা শনিবার রাতে নিজেদের মাঠে পিছিয়ে পড়েও শেষ দিকে চমৎকার খেলে ভিয়ারিয়ালকে ৩-১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে। মেমফিস ডিপে এবং ফিলিপ কুটিনিয়ো
গোল করেন ম্যাচের একেবারে শেষ সময়। এর ফলে বার্সেলোনা পয়েন্ট তালিকার শীর্ষ চার-এ ওঠার উজ্জ্বল করেছে। সেটা করতে পারলে আগামী মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে খেলতে কোন সমস্যা হবে না।
মৌসুমের শুরু থেকে প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালো খেলতে না পারায় কয়েকদিন আগে বার্সেলোনা তাদের পদ পরিবর্তন করে জাভি হার্নান্দেজ দায়িত্ব দেয়। যদিও আগের দুই ম্যাচে বার্সেলোনায় আশানুরূপ খেলতে পারেনি। তবে তৃতীয় ম্যাচে এসে খেলোয়াড়রা লড়াকু মনোভাবের পরিচয় দিতে সমর্থ হয়েছেন।
তবে এ ম্যাচের প্রথম গোল করে বার্সেলোনা। ফ্রাঙ্কি ডি ইয়ং গোল করে এগিয়ে দেন তাদের। তিনি গোলটি করেন দ্বিতীর্য়ার্ধের শুরুতে। ৭৭ মিনিটে সামু চুকউইজের গোলে সমতা ফেরায় ভিয়ারিয়াল। ম্যাচের শুরুতে অবশ্য রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ হয় উভয় দলই। সার্জিও বুসকুয়েটসকে মারাত্মক ফাউল করার পরও দানি পারেওকে লাল কার্ড না দেখানোয় ক্ষোভ প্রকাশ করে বার্সেলোনা। অপর দিকে পেনাল্টি বক্সের মধ্যে জেরার্ড পিকের হ্যান্ডবল হওয়া সত্ত্বেও পেনাল্টি দেননি রেফারি।
সমতা ফেরানোর পর আবার গোল করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে ভিয়ারিয়াল। কিন্তু ডিফেন্ডারদের ভুলে ৮৮ মিনিটে উল্টো গোল খেয়ে বসে তারাই। গোলটি করেন ডিপে। এর পর ইনজুরি টাইমে পেনাল্টি থেকে কুটিনিয়ো গোল করলে পূর্ণ তিন পয়েন্ট নিশ্চিত হয় বার্সেলোনার।
এ জয় আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিবে বার্সেলোনার খেলোয়াড়দের। যা তাদের পরবর্তী ম্যাচগুলো ভাল খেলতে বিশেষ ভুমিকা রাখবে। বিশেষ করে তাদের চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে ভাল করা দরকার। তা না হলে হয়তো গ্রুপ পর্ব থেকেই তাদের বিদায় নিতে হতে পারে।
স্পেনিশ লা লিগা
রোববার, ২৮ নভেম্বর ২০২১
বার্সেলোনা শনিবার রাতে নিজেদের মাঠে পিছিয়ে পড়েও শেষ দিকে চমৎকার খেলে ভিয়ারিয়ালকে ৩-১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে। মেমফিস ডিপে এবং ফিলিপ কুটিনিয়ো
গোল করেন ম্যাচের একেবারে শেষ সময়। এর ফলে বার্সেলোনা পয়েন্ট তালিকার শীর্ষ চার-এ ওঠার উজ্জ্বল করেছে। সেটা করতে পারলে আগামী মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে খেলতে কোন সমস্যা হবে না।
মৌসুমের শুরু থেকে প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালো খেলতে না পারায় কয়েকদিন আগে বার্সেলোনা তাদের পদ পরিবর্তন করে জাভি হার্নান্দেজ দায়িত্ব দেয়। যদিও আগের দুই ম্যাচে বার্সেলোনায় আশানুরূপ খেলতে পারেনি। তবে তৃতীয় ম্যাচে এসে খেলোয়াড়রা লড়াকু মনোভাবের পরিচয় দিতে সমর্থ হয়েছেন।
তবে এ ম্যাচের প্রথম গোল করে বার্সেলোনা। ফ্রাঙ্কি ডি ইয়ং গোল করে এগিয়ে দেন তাদের। তিনি গোলটি করেন দ্বিতীর্য়ার্ধের শুরুতে। ৭৭ মিনিটে সামু চুকউইজের গোলে সমতা ফেরায় ভিয়ারিয়াল। ম্যাচের শুরুতে অবশ্য রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ হয় উভয় দলই। সার্জিও বুসকুয়েটসকে মারাত্মক ফাউল করার পরও দানি পারেওকে লাল কার্ড না দেখানোয় ক্ষোভ প্রকাশ করে বার্সেলোনা। অপর দিকে পেনাল্টি বক্সের মধ্যে জেরার্ড পিকের হ্যান্ডবল হওয়া সত্ত্বেও পেনাল্টি দেননি রেফারি।
সমতা ফেরানোর পর আবার গোল করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে ভিয়ারিয়াল। কিন্তু ডিফেন্ডারদের ভুলে ৮৮ মিনিটে উল্টো গোল খেয়ে বসে তারাই। গোলটি করেন ডিপে। এর পর ইনজুরি টাইমে পেনাল্টি থেকে কুটিনিয়ো গোল করলে পূর্ণ তিন পয়েন্ট নিশ্চিত হয় বার্সেলোনার।
এ জয় আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিবে বার্সেলোনার খেলোয়াড়দের। যা তাদের পরবর্তী ম্যাচগুলো ভাল খেলতে বিশেষ ভুমিকা রাখবে। বিশেষ করে তাদের চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে ভাল করা দরকার। তা না হলে হয়তো গ্রুপ পর্ব থেকেই তাদের বিদায় নিতে হতে পারে।