চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে তামিম ইকবালের দুরন্ত শতকে সিলেট সিক্সার্সকে ৯ উইকেটে পরাজিত করলো মিনিস্টার ঢাকা। আজ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) সপ্তম আসরের ১০ ম্যাচে রীতিমতো ঝড় তোলেন সিলেটের সিমন্স আর ঢাকার তামিম।
যেখানে টুর্নামেন্টের প্রথম ৯ ম্যাচে যেখানে একটা সেঞ্চুরিও ছিল না সেখানে ১০ম ম্যাচেই দেখা মিললো দুইটা সেঞ্চুরি।
প্রথম ব্যাট করে সিলেট সানরাইজার্সের হয়ে দারুণ এক সেঞ্চুরি হাঁকান লেন্ডল সিমন্স। তার ৬৫ বলে ১১৬ রানের সুবাদে ৫ উইকেটে ১৭৫ রান করে সিলেট। জবাবে তামিম ইকবালের ৬৪ বলে অপরাজিত ১১১ রানের উপর ভর করে ১৮ বল বাকি থাকতে ৯ উইকেট হাতে রেখেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় ঢাকা।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং করে সিলেট। ইনিংস ওপেন করতে নেমে ১৮.৪ ওভারে আন্দ্রে রাসেলের বলে বাউন্ডারি হাঁকাতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন সিমন্স। তার আগে ৬৫ বলে ১৫টি চার ও ৫টি ছক্কায় করেন ১১৬ রান।
সিমন্সের ব্যাটিং তাণ্ডবেই ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৭৫ রান করে সিলেট। সিমন্সের সেঞ্চুরি ছাড়া বড় রান করতে পারেনি আর কেউ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান ১৮ এনামুল বিজয়ের। ঢাকার হয়ে বল হাতে দুহাতে রান বিলিয়েছেন আন্দ্রে রাসেল। তিন ওভার বল করে একাই দিয়েছেন ৪৫ রান। উইকেট পেয়েছেন একটি। এছাড়া মাশরাফি, ইবাদত, কায়েস ১টি করে উইকেট শিকার করেন।
১৭৬ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই তাণ্ডব চালিয়ে যান ঢাকার দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও মোহাম্মদ শেহজাদ। ২৮ বলে ফিফটি স্পর্শ করেন তামিম। পাওয়ার প্লেতে এবারের বিপিএলের সর্বোচ্চ ৭৪ রান তোলে মিনিস্টার ঢাকা, ফিফটির পরেও থামেনি তামিমের ব্যাটিং তাণ্ডব।
তামিম শতক পূর্ণ করেন মাত্র ৬১ বলে। নিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টি শতকের দিনে তামিম হাঁকান ১৭টি চার ও ৪টি ছক্কা। জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ার আগে ৬৪ বলে ১১১ রান করে অপরাজিত থাকেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
কম যাননি শাহজাদও। জয় থেকে ৩ রান ও ১ বল দূরে থাকতে সাজঘরে ফেরার আগে ৩৯ বলে ৭টি চার ও ১টি ছক্কা হাঁকিয়ে ৫৩ রান করেন। তবে ঠিক পরের বলেই বাউন্ডারি হাঁকিয়ে জয় নিশ্চিত করেন তামিম। ঢাকা জয় পায় ৯ উইকেট ও ৩ ওভার হাতে রেখে।
শুক্রবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২২
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে তামিম ইকবালের দুরন্ত শতকে সিলেট সিক্সার্সকে ৯ উইকেটে পরাজিত করলো মিনিস্টার ঢাকা। আজ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) সপ্তম আসরের ১০ ম্যাচে রীতিমতো ঝড় তোলেন সিলেটের সিমন্স আর ঢাকার তামিম।
যেখানে টুর্নামেন্টের প্রথম ৯ ম্যাচে যেখানে একটা সেঞ্চুরিও ছিল না সেখানে ১০ম ম্যাচেই দেখা মিললো দুইটা সেঞ্চুরি।
প্রথম ব্যাট করে সিলেট সানরাইজার্সের হয়ে দারুণ এক সেঞ্চুরি হাঁকান লেন্ডল সিমন্স। তার ৬৫ বলে ১১৬ রানের সুবাদে ৫ উইকেটে ১৭৫ রান করে সিলেট। জবাবে তামিম ইকবালের ৬৪ বলে অপরাজিত ১১১ রানের উপর ভর করে ১৮ বল বাকি থাকতে ৯ উইকেট হাতে রেখেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় ঢাকা।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং করে সিলেট। ইনিংস ওপেন করতে নেমে ১৮.৪ ওভারে আন্দ্রে রাসেলের বলে বাউন্ডারি হাঁকাতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন সিমন্স। তার আগে ৬৫ বলে ১৫টি চার ও ৫টি ছক্কায় করেন ১১৬ রান।
সিমন্সের ব্যাটিং তাণ্ডবেই ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৭৫ রান করে সিলেট। সিমন্সের সেঞ্চুরি ছাড়া বড় রান করতে পারেনি আর কেউ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান ১৮ এনামুল বিজয়ের। ঢাকার হয়ে বল হাতে দুহাতে রান বিলিয়েছেন আন্দ্রে রাসেল। তিন ওভার বল করে একাই দিয়েছেন ৪৫ রান। উইকেট পেয়েছেন একটি। এছাড়া মাশরাফি, ইবাদত, কায়েস ১টি করে উইকেট শিকার করেন।
১৭৬ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই তাণ্ডব চালিয়ে যান ঢাকার দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও মোহাম্মদ শেহজাদ। ২৮ বলে ফিফটি স্পর্শ করেন তামিম। পাওয়ার প্লেতে এবারের বিপিএলের সর্বোচ্চ ৭৪ রান তোলে মিনিস্টার ঢাকা, ফিফটির পরেও থামেনি তামিমের ব্যাটিং তাণ্ডব।
তামিম শতক পূর্ণ করেন মাত্র ৬১ বলে। নিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টি শতকের দিনে তামিম হাঁকান ১৭টি চার ও ৪টি ছক্কা। জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ার আগে ৬৪ বলে ১১১ রান করে অপরাজিত থাকেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
কম যাননি শাহজাদও। জয় থেকে ৩ রান ও ১ বল দূরে থাকতে সাজঘরে ফেরার আগে ৩৯ বলে ৭টি চার ও ১টি ছক্কা হাঁকিয়ে ৫৩ রান করেন। তবে ঠিক পরের বলেই বাউন্ডারি হাঁকিয়ে জয় নিশ্চিত করেন তামিম। ঢাকা জয় পায় ৯ উইকেট ও ৩ ওভার হাতে রেখে।