স্পেনিশ লা লিগা
পরাজয়ের মধ্য দিয়ে লা লিগা শেষ করেছে বার্সেলোনা। রবিবার তারা লিগের শেষ রাউন্ডে ২-০ গোলে ভিয়ারিয়ালের কাছে হেরে যায়। যদিও এ ম্যাচে পরাজিত হওয়ায় পয়েন্ট টেবিলে তাদের অবস্থানের কোন পরিবর্তন হয়নি, তবে পূর্ণ তিন পয়েন্ট পেয়ে আগামী মৌসুমে কনফারেন্স লিগে খেলার সুযোগ করে নিয়েছে ভিয়ারিয়াল।
ভিয়ারিয়ালের মূল লক্ষ্যই ছিল আগামী মৌসুমে কনফারেন্স লিগে খেলার যোগ্যতা অর্জন করা। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে প্রাপ্ত সুযোগ কাজে লাগিয়ে ভিয়ারিয়ালের তাদের লক্ষ্য অর্জণ করে নেয়। বিরতির আগে ও পরে অল্প ব্যবধানে দুটি গোল করে ম্যাচ জিতে নেয় তারা।ইউরোপা লিগে আইনট্রাক্ট ফ্রাঙ্কফুর্টের কাছে পরাজিত হওয়ার পরই যেন বার্সেলোনার খেলায় ছন্দপতন ঘটে। সে ধারা বজায় ছিল লিগের শেষ ম্যাচেও। তারা খেলেছে ছন্দহীন ফুটবল। যাতে বলের দখলে এগিয়ে থাকলেও সেভাবে সুযোগ সৃষ্টি করতে পারেনি। বার্সেলোনার কাছে গুরুত্বহীন ম্যাচ হওয়া সত্ত্বেও কোচ জাভি হার্নান্ডেজ বলতে গেলে নিয়মিত একাদশই মাঠে নামান। নিজেদের অর্ধ থেকে বল নিয়ে সামনে গিয়েই খেই হারায় খেলোয়াড়রা। ভিয়ারিয়ালের রক্ষণভাগকে পরাস্ত করার জন্য যে সৃষ্টিশীলতার দরকার ছিল তা তারা দেখাতে পারেনি।
প্রথমার্ধের খেলার চার মিনিট বাকি থাকতে প্রথম গোলটি করে ভিয়ারিয়াল। পাকো আলকাসার দারুনভাবে বল নিয়ে আরাওহোকে পরাস্ত করে এগিয়ে যান। এ সময় দানি অ্যালভেজও জায়গামতো ছিলেন না। অ্যাডামা ট্রাওরে চেষ্টা করেছিলেন দ্রুত গিয়ে আক্রমণ প্রতিহত করতে। তিনিও ব্যর্থ হন এবং বল পেয়ে দলকে এগিয়ে দেন পেডরাজা।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই বার্সেলোনা গোল শোধ করার জন্য মরিয়া হয়ে চেষ্টা শুরু করে। যে কারণে ভিয়ারিয়াল রক্ষণাত্মক কৌশল অবলম্বন করেন এবং বার্সেলোনার আক্রমণ প্রতিহত করার জন্য সবাই মিলে চেষ্টা চালাতে থাকে। ফেরান টোরেসকে মোই গোমেজ ফাউল করলে পেনাল্টি পায় বার্সেলোনা। তবে ভিএআর দেখে সেটি সংশোধন করে ফ্রি কিক দেন রেফারি। কারণ ফাউলের ঘটনাটি ঘটেছে ঠিক বাইরে। কিছুক্ষণের মধ্যেই কাউন্টার অ্যাটাক থেকে দলের দ্বিতীয় গোলটি করেন মোই গোমেজ। ওসমানে ডেম্বেলে এবং আনসু ফাতিকে মাঠে নামিয়ে চেষ্টা করেছিলেন কোচ জাভি। কিন্তু তার চেষ্টা সফলতার মুখ না দেখায় পরাজিত হয়েই মাঠ ছাড়ে বার্সেলোনা।
স্পেনিশ লা লিগা
সোমবার, ২৩ মে ২০২২
পরাজয়ের মধ্য দিয়ে লা লিগা শেষ করেছে বার্সেলোনা। রবিবার তারা লিগের শেষ রাউন্ডে ২-০ গোলে ভিয়ারিয়ালের কাছে হেরে যায়। যদিও এ ম্যাচে পরাজিত হওয়ায় পয়েন্ট টেবিলে তাদের অবস্থানের কোন পরিবর্তন হয়নি, তবে পূর্ণ তিন পয়েন্ট পেয়ে আগামী মৌসুমে কনফারেন্স লিগে খেলার সুযোগ করে নিয়েছে ভিয়ারিয়াল।
ভিয়ারিয়ালের মূল লক্ষ্যই ছিল আগামী মৌসুমে কনফারেন্স লিগে খেলার যোগ্যতা অর্জন করা। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে প্রাপ্ত সুযোগ কাজে লাগিয়ে ভিয়ারিয়ালের তাদের লক্ষ্য অর্জণ করে নেয়। বিরতির আগে ও পরে অল্প ব্যবধানে দুটি গোল করে ম্যাচ জিতে নেয় তারা।ইউরোপা লিগে আইনট্রাক্ট ফ্রাঙ্কফুর্টের কাছে পরাজিত হওয়ার পরই যেন বার্সেলোনার খেলায় ছন্দপতন ঘটে। সে ধারা বজায় ছিল লিগের শেষ ম্যাচেও। তারা খেলেছে ছন্দহীন ফুটবল। যাতে বলের দখলে এগিয়ে থাকলেও সেভাবে সুযোগ সৃষ্টি করতে পারেনি। বার্সেলোনার কাছে গুরুত্বহীন ম্যাচ হওয়া সত্ত্বেও কোচ জাভি হার্নান্ডেজ বলতে গেলে নিয়মিত একাদশই মাঠে নামান। নিজেদের অর্ধ থেকে বল নিয়ে সামনে গিয়েই খেই হারায় খেলোয়াড়রা। ভিয়ারিয়ালের রক্ষণভাগকে পরাস্ত করার জন্য যে সৃষ্টিশীলতার দরকার ছিল তা তারা দেখাতে পারেনি।
প্রথমার্ধের খেলার চার মিনিট বাকি থাকতে প্রথম গোলটি করে ভিয়ারিয়াল। পাকো আলকাসার দারুনভাবে বল নিয়ে আরাওহোকে পরাস্ত করে এগিয়ে যান। এ সময় দানি অ্যালভেজও জায়গামতো ছিলেন না। অ্যাডামা ট্রাওরে চেষ্টা করেছিলেন দ্রুত গিয়ে আক্রমণ প্রতিহত করতে। তিনিও ব্যর্থ হন এবং বল পেয়ে দলকে এগিয়ে দেন পেডরাজা।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই বার্সেলোনা গোল শোধ করার জন্য মরিয়া হয়ে চেষ্টা শুরু করে। যে কারণে ভিয়ারিয়াল রক্ষণাত্মক কৌশল অবলম্বন করেন এবং বার্সেলোনার আক্রমণ প্রতিহত করার জন্য সবাই মিলে চেষ্টা চালাতে থাকে। ফেরান টোরেসকে মোই গোমেজ ফাউল করলে পেনাল্টি পায় বার্সেলোনা। তবে ভিএআর দেখে সেটি সংশোধন করে ফ্রি কিক দেন রেফারি। কারণ ফাউলের ঘটনাটি ঘটেছে ঠিক বাইরে। কিছুক্ষণের মধ্যেই কাউন্টার অ্যাটাক থেকে দলের দ্বিতীয় গোলটি করেন মোই গোমেজ। ওসমানে ডেম্বেলে এবং আনসু ফাতিকে মাঠে নামিয়ে চেষ্টা করেছিলেন কোচ জাভি। কিন্তু তার চেষ্টা সফলতার মুখ না দেখায় পরাজিত হয়েই মাঠ ছাড়ে বার্সেলোনা।