অ্যান্টিগায় অনুষ্ঠিত প্রথম ক্রিকেট টেস্টে ৭ উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ দল। ম্যাচের চতুর্থ দিন প্রথম সেশনেই হেরে যায় সাকিব বাহিনী। ম্যাচ জয়ের জন্য রোববার ওয়েস্ট ইন্ডিজের দরকার ছিল ৩৫ রান এবং বাংলাদেশের দরকার ছিল ৭ উইকেট। ম্যাচ ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের দিকেই এবং শেষ পর্যন্ত ফলও গেছে তাদের অনুকূলেই।
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে জয়ের জন্য ৮৪ রানের টার্গেট দেয়ার পর মাত্র ৯ রানে তিন উইকেটের পতন ঘটিয়ে স্মরনীয় কিছু করার সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছিলেন। টাইগার পেসার খালেদ। কিন্তু ব্ল্যাকউড এবং জন ক্যাম্পবেলের দৃঢ়তায় স্বাগতিকরা বলতে গেলে সহজেই লক্ষ্যে পৌছে যায়। আগের দিনের ৩ উইকেটে ৪৯ রান নিয়ে খেলতে আবার ব্যাটিং শুরু করা ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর কোন উইকেট না হারিয়েই ৮৮ রান তুলে লক্ষ্য অর্জন করে ফেলে। এ জন্য চতুর্থ দিন তাদের ব্যাটিং করতে হয় ৭ ওভার। নাজমুল হাসান শান্তর বলে ছক্কা মেরে ম্যাচ শেষ করেন ক্যাম্পবেল। তিনি অপরাজিত ছিলেন ৫৮ রানে। ব্ল্যাকউড অপরাজিত থাকেন ২৬ রানে। খালেদ ৩ উইকেট দখল করেন ২৭ রান দিয়ে।
একদিন এবং দুই সেশনেরও বেশী সময় থাকতেই পরাজিত হয় বাংলাদেশ দল। মূলত টপ অর্ডার ব্যাটারদের অমার্জনীয় ব্যর্থতার কারণেই হার মানতে হয় টাইগারদের। দেশের মাটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই ম্যাচ সিরিজে ব্যর্থ ছিলেন বাংলাদেশের টপ অর্ডার ব্যাটাররা। সে ব্যর্থতার ধারাবাহিকতা বজায় থাকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরেও।
তৃতীয় দিন ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতে খালেদের দুর্দান্ত এক স্পেল ছাড়া পুরো ম্যাচে কোনঠাসা ছিল বাংলাদেশ। বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইনিংসে অধিনায়ক সাকিব আল হাসান এবং নুরুল হাসান হাফসেঞ্চুরি করে কিছুটা দৃঢ়তা প্রদর্শন করেন। এছাড়া এ ম্যাচে উল্লেখ করার মতো কোন পারফরমেন্স করতে পারেনি সফরকারীরা। যার নেট ফল বড় পরাজয়।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ১০৩ (সাকিব আল হাসান ৫১, তামিম ২৯। কেমার রোচ ২/২১, সিলস ৩/৩৩, জোসেফ ৩/৩৩)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম ইনিংস: ২৬৫ ( ব্রাথওয়েট ৯৪, ব্ল্যাকউড ৬৩। মিরাজ ৪/৫৯)।
বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংস: ২৪৫ (সাকিব আল হাসান ৬৩, নুরুল হাসান ৬৪। রোচ ৫/৬৩)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দ্বিতীয় ইনিংস: ৮৮/৩ (ব্ল্যাকউড ৫৮*, ক্যাম্পবেল ২৬*। খালেদ ৩/২৭)।
রোববার, ১৯ জুন ২০২২
অ্যান্টিগায় অনুষ্ঠিত প্রথম ক্রিকেট টেস্টে ৭ উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ দল। ম্যাচের চতুর্থ দিন প্রথম সেশনেই হেরে যায় সাকিব বাহিনী। ম্যাচ জয়ের জন্য রোববার ওয়েস্ট ইন্ডিজের দরকার ছিল ৩৫ রান এবং বাংলাদেশের দরকার ছিল ৭ উইকেট। ম্যাচ ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের দিকেই এবং শেষ পর্যন্ত ফলও গেছে তাদের অনুকূলেই।
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে জয়ের জন্য ৮৪ রানের টার্গেট দেয়ার পর মাত্র ৯ রানে তিন উইকেটের পতন ঘটিয়ে স্মরনীয় কিছু করার সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছিলেন। টাইগার পেসার খালেদ। কিন্তু ব্ল্যাকউড এবং জন ক্যাম্পবেলের দৃঢ়তায় স্বাগতিকরা বলতে গেলে সহজেই লক্ষ্যে পৌছে যায়। আগের দিনের ৩ উইকেটে ৪৯ রান নিয়ে খেলতে আবার ব্যাটিং শুরু করা ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর কোন উইকেট না হারিয়েই ৮৮ রান তুলে লক্ষ্য অর্জন করে ফেলে। এ জন্য চতুর্থ দিন তাদের ব্যাটিং করতে হয় ৭ ওভার। নাজমুল হাসান শান্তর বলে ছক্কা মেরে ম্যাচ শেষ করেন ক্যাম্পবেল। তিনি অপরাজিত ছিলেন ৫৮ রানে। ব্ল্যাকউড অপরাজিত থাকেন ২৬ রানে। খালেদ ৩ উইকেট দখল করেন ২৭ রান দিয়ে।
একদিন এবং দুই সেশনেরও বেশী সময় থাকতেই পরাজিত হয় বাংলাদেশ দল। মূলত টপ অর্ডার ব্যাটারদের অমার্জনীয় ব্যর্থতার কারণেই হার মানতে হয় টাইগারদের। দেশের মাটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই ম্যাচ সিরিজে ব্যর্থ ছিলেন বাংলাদেশের টপ অর্ডার ব্যাটাররা। সে ব্যর্থতার ধারাবাহিকতা বজায় থাকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরেও।
তৃতীয় দিন ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতে খালেদের দুর্দান্ত এক স্পেল ছাড়া পুরো ম্যাচে কোনঠাসা ছিল বাংলাদেশ। বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইনিংসে অধিনায়ক সাকিব আল হাসান এবং নুরুল হাসান হাফসেঞ্চুরি করে কিছুটা দৃঢ়তা প্রদর্শন করেন। এছাড়া এ ম্যাচে উল্লেখ করার মতো কোন পারফরমেন্স করতে পারেনি সফরকারীরা। যার নেট ফল বড় পরাজয়।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ১০৩ (সাকিব আল হাসান ৫১, তামিম ২৯। কেমার রোচ ২/২১, সিলস ৩/৩৩, জোসেফ ৩/৩৩)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম ইনিংস: ২৬৫ ( ব্রাথওয়েট ৯৪, ব্ল্যাকউড ৬৩। মিরাজ ৪/৫৯)।
বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংস: ২৪৫ (সাকিব আল হাসান ৬৩, নুরুল হাসান ৬৪। রোচ ৫/৬৩)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দ্বিতীয় ইনিংস: ৮৮/৩ (ব্ল্যাকউড ৫৮*, ক্যাম্পবেল ২৬*। খালেদ ৩/২৭)।