পিএসজি কিংবা অন্য কোন ক্লাবের কোচের দায়িত্ব গ্রহণের ইচ্ছা আপাতত জিনেদিন জিদানের নেই। তার মূল লক্ষ্য ফ্রান্স জাতীয় দলের কোচের দায়িত্ব গ্রহণ করা। রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক কোচ জিদানকে কোচ হিসেবে নিয়োগ দেয়ার চেষ্টা করেছিল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। তবে তাদের সাথে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়নি। ইংলিশ ক্লাবটি নিয়োগ দিয়েছে এরিক টেন হ্যাগকে। শোনা গিয়েছিল পিএসজিতে মরিসিও পচেত্তিনোর স্থলাভিষিক্ত হবেন তিনি। কিন্তু তাও হচ্ছে না।
নিজের ৫০তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে ফরাসী পত্রিকা এলইকুইপকে দেয়া সাক্ষাতকারে জিদান বলেন, ‘জাতীয় দলের হয়ে আমি এখনই শেষ হয়ে যাইনি।’
স্পেনিশ পত্রিকা মার্কাকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে পিএসজির সভাপতি নাসের আল খেলাইফি জানান তারা জিদানকে কোচ হিসেবে নিয়োগ দেয়ার জন্য কোন ধরনের আলোচনাই করেননি। খেলাইফি বলেন, ‘জিদান সম্পর্কে আমি গুরুত্বপূর্ণ একটি কথা বলতে চাই। ব্যক্তি এবং খেলোয়াড় হিসেবে তাকে আমি খুব পছন্দ করি। কোচ হিসেবেও তাকে আমার পছন্দ। তবে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তার সাথে আমরা কোন কথাই বলিনি। আমি তাকে অনেক সম্মান করি এবং তার প্রশংসাও করি। সংবাদ মাধ্যমে অনেক কিছুই প্রকাশ হয়। তবে বাস্তবতা হলো তার সাথে আমাদের কোন আলোচনাই হয়নি।’
জিদানের জাতীয় দলের দায়িত্ব নেয়ার ক্ষেত্রে মূল বাধা বর্তমান কোচ দিদিয়ের দেশ্যম। তার অধীনে ফ্রান্স ২০১৮ সালে বিশ^কাপ জয় করে। গত বছর জিতেছে নেশন্স লিগ। কাতার বিশ^কাপে যদি ফ্রান্স চরমভাবে ব্যর্থ না হয় তাহলে তাকে সরিয়ে দেয়া হবে না বলেই মনে করা হয়। অবশ্য দেশ্যম চাইলে হয়তো দায়িত্ব ছাড়তে পারবেন। দেশ্যম ২০১২ সাল থেকেই আছেন জাতীয় দলের দায়িত্বে। ১৯৯৮ সালের বিশ^কাপ বিজয়ী এ তারকার কোচ হিসেবে এটা হবে তৃতীয় বিশ^কাপ এবং দেশের জয়ে ৫ম বড় প্রতিযোগিতা।
দেশ্যম দায়িত্ব ছাড়লে জিদানের কোচ হওয়ার পথে আর কোন বাধা থাকবে না। তখন যদি জিদানকে কোচ হিসেবে নিয়োগ দেয়া না হয় তাহলে সেটাই হবে বড় বিস্ময়। ফ্রান্স ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি নোয়েল লি গ্রায়েট গত বছর বলেছিলেন, ‘সে এমন একজন ব্যক্তি যাকে আমরা খুব পছন্দ করি। একজন খেলোয়াড় কিংবা কোচ হিসেবে তার অবদান নিয়ে কথা বলছি না। জিদান একদিন জাতীয় দলের কোচ হবেন। কখন? তা আমি জানি না।’
বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন ২০২২
পিএসজি কিংবা অন্য কোন ক্লাবের কোচের দায়িত্ব গ্রহণের ইচ্ছা আপাতত জিনেদিন জিদানের নেই। তার মূল লক্ষ্য ফ্রান্স জাতীয় দলের কোচের দায়িত্ব গ্রহণ করা। রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক কোচ জিদানকে কোচ হিসেবে নিয়োগ দেয়ার চেষ্টা করেছিল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। তবে তাদের সাথে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়নি। ইংলিশ ক্লাবটি নিয়োগ দিয়েছে এরিক টেন হ্যাগকে। শোনা গিয়েছিল পিএসজিতে মরিসিও পচেত্তিনোর স্থলাভিষিক্ত হবেন তিনি। কিন্তু তাও হচ্ছে না।
নিজের ৫০তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে ফরাসী পত্রিকা এলইকুইপকে দেয়া সাক্ষাতকারে জিদান বলেন, ‘জাতীয় দলের হয়ে আমি এখনই শেষ হয়ে যাইনি।’
স্পেনিশ পত্রিকা মার্কাকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে পিএসজির সভাপতি নাসের আল খেলাইফি জানান তারা জিদানকে কোচ হিসেবে নিয়োগ দেয়ার জন্য কোন ধরনের আলোচনাই করেননি। খেলাইফি বলেন, ‘জিদান সম্পর্কে আমি গুরুত্বপূর্ণ একটি কথা বলতে চাই। ব্যক্তি এবং খেলোয়াড় হিসেবে তাকে আমি খুব পছন্দ করি। কোচ হিসেবেও তাকে আমার পছন্দ। তবে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তার সাথে আমরা কোন কথাই বলিনি। আমি তাকে অনেক সম্মান করি এবং তার প্রশংসাও করি। সংবাদ মাধ্যমে অনেক কিছুই প্রকাশ হয়। তবে বাস্তবতা হলো তার সাথে আমাদের কোন আলোচনাই হয়নি।’
জিদানের জাতীয় দলের দায়িত্ব নেয়ার ক্ষেত্রে মূল বাধা বর্তমান কোচ দিদিয়ের দেশ্যম। তার অধীনে ফ্রান্স ২০১৮ সালে বিশ^কাপ জয় করে। গত বছর জিতেছে নেশন্স লিগ। কাতার বিশ^কাপে যদি ফ্রান্স চরমভাবে ব্যর্থ না হয় তাহলে তাকে সরিয়ে দেয়া হবে না বলেই মনে করা হয়। অবশ্য দেশ্যম চাইলে হয়তো দায়িত্ব ছাড়তে পারবেন। দেশ্যম ২০১২ সাল থেকেই আছেন জাতীয় দলের দায়িত্বে। ১৯৯৮ সালের বিশ^কাপ বিজয়ী এ তারকার কোচ হিসেবে এটা হবে তৃতীয় বিশ^কাপ এবং দেশের জয়ে ৫ম বড় প্রতিযোগিতা।
দেশ্যম দায়িত্ব ছাড়লে জিদানের কোচ হওয়ার পথে আর কোন বাধা থাকবে না। তখন যদি জিদানকে কোচ হিসেবে নিয়োগ দেয়া না হয় তাহলে সেটাই হবে বড় বিস্ময়। ফ্রান্স ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি নোয়েল লি গ্রায়েট গত বছর বলেছিলেন, ‘সে এমন একজন ব্যক্তি যাকে আমরা খুব পছন্দ করি। একজন খেলোয়াড় কিংবা কোচ হিসেবে তার অবদান নিয়ে কথা বলছি না। জিদান একদিন জাতীয় দলের কোচ হবেন। কখন? তা আমি জানি না।’