ট্রফি জয় করে ঢাকায় পা রেখেই দলে অধিনায়ক সাবিনা খাতুন বললেন, এই ট্রফি বাংলাদেশের সব মানুষের।
টানা খেলার শ্রান্তিকে পাত্তা না দিয়ে সারাক্ষণই মুখে চওড়া হাসি ঝুলিয়ে রাখলেন সাবিনা। বিমানবন্দরে দারুণ অভ্যর্থনা পেয়ে অভিভূত বাংলাদেশ অধিনায়ক গর্বিত কণ্ঠে তাদের স্মরণীয় সাফল্য উৎসর্গ করলেন দেশের মানুষকে।
সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে বাংলাদেশ দল বুধবার বেলা পৌনে ২টায় ঢাকায় পা রাখে । বিমানবন্দরে নানা আয়োজনে তাদেরকে বরণ করে নেওয়া হয়। দলের অধিনায়ক সাবিনা বিমানবন্দরেই ছোট্ট সংবাদ সম্মেলনে প্রতিক্রিয়া জানান ।
তিনি বলেন, “আমাদেরকে এত সুন্দর করে বরণ করে নেওয়ার জন্য আমরা অনেক কৃতজ্ঞ। মন্ত্রী মহোদয় ও ফেডারেশনের যারা এসেছেন, সবার প্রতি কৃতজ্ঞ। বাংলাদেশের মেয়েদের, বাংলাদেশের ফুটবল যে আপনারা এত ভালোবাসেন, এসব দেখে আমরা অনেক অনেক গর্বিত।”
সাবিনা বলেন,“সবাইকে ধন্যবাদ, আমাদের জন্য দোয়া করবেন। বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষ বলুন বা ১৮ কোটি কিংবা ২০ কোটি, এই ট্রফি বাংলাদেশের সব মানুষের।”
নারী সাফে আগের সব আসরের চ্যাম্পিয়ন ও এবারও জয়ের নেতৃত্ব দেন সাবিনা। ৮ গোল করে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ গোলস্কোরার তিনি, আসরের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কারও জেতেন তিনিই। বাংলাদেশ নারী ফুটবলের মুখ হয়ে ওঠা এই ফুটবলার আরেকবার মনে করিয়ে দিলেন, অনেক পরিশ্রম ও পরিকল্পনার ফসল এই জয়। এবার তারা তাকাতে চান আরও উঁচুতে।
বললেন, “আমাদের ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন স্যার, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা, মন্ত্রী মহোদয়ের সহায়তায় ২০১২ সাল থেকে মহিলা ফুটবল ভালোভাবে চলছে। মেয়েদের পরিশ্রম যদি দেখেন, ৪-৫ বছরের সাফল্য দেখেন, এতেই সব বোঝা যায়। সাফে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর আমাদের চিন্তা-ভাবনা হচ্ছে সামনের দিকে আরও কীভাবে এগিয়ে যাওয়া যায়।”
বিমানবন্দর থেকে বের হয়ে সাজিয়ে রাখা ছাদখোলা বাসে উঠে যান দলের সবাই। পথজুড়ে দুই পাশে দেখা যায় জনতার ভিড়। হাত নাড়িয়ে গলা ফাটিয়ে তারা অভিবাদন জানান মেয়েদের। ট্রফি উঁচিয়ে, জাতীয় পতাকা উড়িয়ে অভিনন্দনের জবাব দেন সাবিনারা।
বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২
ট্রফি জয় করে ঢাকায় পা রেখেই দলে অধিনায়ক সাবিনা খাতুন বললেন, এই ট্রফি বাংলাদেশের সব মানুষের।
টানা খেলার শ্রান্তিকে পাত্তা না দিয়ে সারাক্ষণই মুখে চওড়া হাসি ঝুলিয়ে রাখলেন সাবিনা। বিমানবন্দরে দারুণ অভ্যর্থনা পেয়ে অভিভূত বাংলাদেশ অধিনায়ক গর্বিত কণ্ঠে তাদের স্মরণীয় সাফল্য উৎসর্গ করলেন দেশের মানুষকে।
সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে বাংলাদেশ দল বুধবার বেলা পৌনে ২টায় ঢাকায় পা রাখে । বিমানবন্দরে নানা আয়োজনে তাদেরকে বরণ করে নেওয়া হয়। দলের অধিনায়ক সাবিনা বিমানবন্দরেই ছোট্ট সংবাদ সম্মেলনে প্রতিক্রিয়া জানান ।
তিনি বলেন, “আমাদেরকে এত সুন্দর করে বরণ করে নেওয়ার জন্য আমরা অনেক কৃতজ্ঞ। মন্ত্রী মহোদয় ও ফেডারেশনের যারা এসেছেন, সবার প্রতি কৃতজ্ঞ। বাংলাদেশের মেয়েদের, বাংলাদেশের ফুটবল যে আপনারা এত ভালোবাসেন, এসব দেখে আমরা অনেক অনেক গর্বিত।”
সাবিনা বলেন,“সবাইকে ধন্যবাদ, আমাদের জন্য দোয়া করবেন। বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষ বলুন বা ১৮ কোটি কিংবা ২০ কোটি, এই ট্রফি বাংলাদেশের সব মানুষের।”
নারী সাফে আগের সব আসরের চ্যাম্পিয়ন ও এবারও জয়ের নেতৃত্ব দেন সাবিনা। ৮ গোল করে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ গোলস্কোরার তিনি, আসরের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কারও জেতেন তিনিই। বাংলাদেশ নারী ফুটবলের মুখ হয়ে ওঠা এই ফুটবলার আরেকবার মনে করিয়ে দিলেন, অনেক পরিশ্রম ও পরিকল্পনার ফসল এই জয়। এবার তারা তাকাতে চান আরও উঁচুতে।
বললেন, “আমাদের ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন স্যার, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা, মন্ত্রী মহোদয়ের সহায়তায় ২০১২ সাল থেকে মহিলা ফুটবল ভালোভাবে চলছে। মেয়েদের পরিশ্রম যদি দেখেন, ৪-৫ বছরের সাফল্য দেখেন, এতেই সব বোঝা যায়। সাফে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর আমাদের চিন্তা-ভাবনা হচ্ছে সামনের দিকে আরও কীভাবে এগিয়ে যাওয়া যায়।”
বিমানবন্দর থেকে বের হয়ে সাজিয়ে রাখা ছাদখোলা বাসে উঠে যান দলের সবাই। পথজুড়ে দুই পাশে দেখা যায় জনতার ভিড়। হাত নাড়িয়ে গলা ফাটিয়ে তারা অভিবাদন জানান মেয়েদের। ট্রফি উঁচিয়ে, জাতীয় পতাকা উড়িয়ে অভিনন্দনের জবাব দেন সাবিনারা।