বিশ্বকাপ ফুটবল প্রস্তুতি ম্যাচ
লিওনেল মেসি বুধবার ভোরে জ্যামাইকার বিপক্ষে জোড়া গোল করে তার ক্যারিয়ারে জাতীয় দলের হয়ে শততম জয়ের আনন্দ উদযাপন করেছেন। বিশ^কাপের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে আর্জেন্টিনা আমেরিকার নিউ জার্সিতে মুখোমুখি হয় জ্যামাইকার। ম্যাচে আর্জেন্টিনা জেতে ৩-০ গোলের পরিস্কার ব্যবধানে।
দেশের হয়ে মেসির এটা ছিল ১৬৪তম ম্যাচ। এ ম্যাচে দুই গোল করায় তার মোট গোল হল ৯০টি। জ্যামাইকা ফুটবলে অতি সাধারণ মানের একটি দল হওয়ায় কোচ শুরুতে একাদশের বাইরে রাখেন মেসিকে। দ্বিতীয়ার্ধে তাকে বদলি খেলোয়াড় হিসেবে মাঠে নামানো হয়।
আর্জেন্টিনা গত দুই বছর ধরে বেশ ভাল ফুটবল খেলছে। তারা এ নিয়ে টানা ৩৫ ম্যাচে অপরাজিত রয়েছে। ২০১৯ সালের পর তারা আর পরাজিত হয়নি। আর দুটি ম্যাচে অপরাজিত থাকতে পারলে তারা ইটালির গড়া ৩৭ ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড স্পর্শ করবে।
আর্জেন্টিনা শুক্রবার মায়ামিতে এক প্রীতি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল হন্ডুরাসের। সে ম্যাচে মেসি করেছিলেন দুটি গোল। এ ম্যাচে ৫৬ মিনিটে তিনি লতারো মার্টিনেজের পরিবর্তে মাঠে নামেন। তিনি ৮৬ মিনিটে করেন প্রথম গোল। এর তিন মিনিট পর করেন দলের তৃতীয় এবং নিজের দ্বিতীয় গোল। সাতবারের ব্যালন ডি অর বিজয়ী ৩৫ বছর বয়সী মেসি দ্বিতীয় গোলটি করেন ফ্রি কিক থেকে।
মেসি মাঠে নামার পর দর্শকরা উজ্জীবিত হয়ে ওঠেন। তার সাথে সেলফি তোলার জন্য অন্তত তিনবার একজন করে দর্শক মাঠে ঢুকে পড়েন। যদিও নিরাপত্তা রক্ষীদের দৃঢ়তায় কেউই মেসির নিকট পর্যন্ত যেতে পারেননি।
আর্জেন্টিনা এবং মেসি দারুন ফুটবল খেলায় সমর্থকরা আশাবাদী হয়ে উঠছেন। তারা মনে করছেন আর্জেন্টিনা এবার বিশ^কাপ জিততে সমর্থ হবে। অবশ্য জ্যাামাইকা কিংবা হন্ডুরাসের মতো দলের বিপক্ষে জয়ী হওয়া এবং বিশ^কাপে খেলা অনেক পার্থক্য। কারণ বিশ^কাপে খেলবে বিশে^র সেরা দলগুলো। সেগুলোর সাথে লড়াই করেই জিততে হবে শিরোপা। তবে সাম্প্রতিক সময়ে আর্জেন্টিনা যেভাবে খেলছে তাতে সমর্থকরা আশাবাদী হতেই পারেন।
এ ম্যাচে অবশ্য একটি বিষয় পরিস্কার হয়ে গেছে যে আর্জেন্টিনা এখন পর্যন্ত মেসি নির্ভর দলই রয়ে গেছে। মেসি মাঠে নামার আগে তারা একটি গোল করেছিল। ১৩ মিনিটে গোলটি করেন মার্টিনেজ। এর পর মেসি নামার আগ পর্যন্ত তারা খুব বেশী সুবিধা করতে পারেনি। যদিও খেলায় দাপট ছিল আর্জেন্টিনারই।
বিশ্বকাপ ফুটবল প্রস্তুতি ম্যাচ
বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২
লিওনেল মেসি বুধবার ভোরে জ্যামাইকার বিপক্ষে জোড়া গোল করে তার ক্যারিয়ারে জাতীয় দলের হয়ে শততম জয়ের আনন্দ উদযাপন করেছেন। বিশ^কাপের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে আর্জেন্টিনা আমেরিকার নিউ জার্সিতে মুখোমুখি হয় জ্যামাইকার। ম্যাচে আর্জেন্টিনা জেতে ৩-০ গোলের পরিস্কার ব্যবধানে।
দেশের হয়ে মেসির এটা ছিল ১৬৪তম ম্যাচ। এ ম্যাচে দুই গোল করায় তার মোট গোল হল ৯০টি। জ্যামাইকা ফুটবলে অতি সাধারণ মানের একটি দল হওয়ায় কোচ শুরুতে একাদশের বাইরে রাখেন মেসিকে। দ্বিতীয়ার্ধে তাকে বদলি খেলোয়াড় হিসেবে মাঠে নামানো হয়।
আর্জেন্টিনা গত দুই বছর ধরে বেশ ভাল ফুটবল খেলছে। তারা এ নিয়ে টানা ৩৫ ম্যাচে অপরাজিত রয়েছে। ২০১৯ সালের পর তারা আর পরাজিত হয়নি। আর দুটি ম্যাচে অপরাজিত থাকতে পারলে তারা ইটালির গড়া ৩৭ ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড স্পর্শ করবে।
আর্জেন্টিনা শুক্রবার মায়ামিতে এক প্রীতি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল হন্ডুরাসের। সে ম্যাচে মেসি করেছিলেন দুটি গোল। এ ম্যাচে ৫৬ মিনিটে তিনি লতারো মার্টিনেজের পরিবর্তে মাঠে নামেন। তিনি ৮৬ মিনিটে করেন প্রথম গোল। এর তিন মিনিট পর করেন দলের তৃতীয় এবং নিজের দ্বিতীয় গোল। সাতবারের ব্যালন ডি অর বিজয়ী ৩৫ বছর বয়সী মেসি দ্বিতীয় গোলটি করেন ফ্রি কিক থেকে।
মেসি মাঠে নামার পর দর্শকরা উজ্জীবিত হয়ে ওঠেন। তার সাথে সেলফি তোলার জন্য অন্তত তিনবার একজন করে দর্শক মাঠে ঢুকে পড়েন। যদিও নিরাপত্তা রক্ষীদের দৃঢ়তায় কেউই মেসির নিকট পর্যন্ত যেতে পারেননি।
আর্জেন্টিনা এবং মেসি দারুন ফুটবল খেলায় সমর্থকরা আশাবাদী হয়ে উঠছেন। তারা মনে করছেন আর্জেন্টিনা এবার বিশ^কাপ জিততে সমর্থ হবে। অবশ্য জ্যাামাইকা কিংবা হন্ডুরাসের মতো দলের বিপক্ষে জয়ী হওয়া এবং বিশ^কাপে খেলা অনেক পার্থক্য। কারণ বিশ^কাপে খেলবে বিশে^র সেরা দলগুলো। সেগুলোর সাথে লড়াই করেই জিততে হবে শিরোপা। তবে সাম্প্রতিক সময়ে আর্জেন্টিনা যেভাবে খেলছে তাতে সমর্থকরা আশাবাদী হতেই পারেন।
এ ম্যাচে অবশ্য একটি বিষয় পরিস্কার হয়ে গেছে যে আর্জেন্টিনা এখন পর্যন্ত মেসি নির্ভর দলই রয়ে গেছে। মেসি মাঠে নামার আগে তারা একটি গোল করেছিল। ১৩ মিনিটে গোলটি করেন মার্টিনেজ। এর পর মেসি নামার আগ পর্যন্ত তারা খুব বেশী সুবিধা করতে পারেনি। যদিও খেলায় দাপট ছিল আর্জেন্টিনারই।