নিউজিল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজের প্রথম খেলায় শক্তিশালী পাকিস্তানের বিপক্ষে সাকিববিহীন ম্যাচে ২১ রানে হেরে গেছে বাংলাদেশ। ক্রাইস্টচার্চে আজকের ম্যাচে দলের সেরা খেলোয়াড় সাকিব আল হাসানকে পায়নি বাংলাদেশ। সাকিবের অনুপস্থিতিতে নেতৃত্ব দিয়েছেন নুরুল হাসান সোহান।
ম্যাচটিতে সাকিবের খেলা নিয়ে শুরু থেকেই অনিশ্চয়তা ছিল। তবে ম্যাচ শুরুর একদিন আগে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে পা রাখেন বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টির অধিনায়ক। তাকে পেয়ে গোটা দলও চাঙ্গা হয়ে ওঠে।
সাকিব যে নিউজিল্যান্ড পৌঁছেছেন— এ তথ্য জানিয়ে গতকাল দলের স্পিন-অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ বলেন, ‘সাকিব ভাই এসে গেছেন। দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এতে দলের আত্মবিশ্বাস অনেক বেড়ে গেছে।’ আর সেই সাকিবকেই দেখা গেল না মাঠে!
তবে জানা গেছে মিরাজের কথায় কিঞ্চিৎ ফাঁক ছিল। মিরাজ যখন বিসিবির ভিডিও বার্তায় কথা বলছিলেন, তখনো সাকিবের চেহারা দেখেনি দল। সাকিব তখনো দলের সঙ্গে যোগও দেননি। তিনি টিম হোটেলে পৌঁছেছেন তার ঘণ্টা তিন-চারেক পরে।
প্রশ্ন উঠেছে, সাকিব এসেও কেন খেলেননি এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ!
জবাবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ক্রিকেট অপারেশন্স কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস জানালেন, মূলত: সাকিবকে খেলানো হয়নি। এর অন্যতম কারণ তার ভ্রমণে ক্লান্তি।
বাংলাদেশ দল যখন আরব আমিরাতে তখন সাকিব খেলছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিপিএলে।
দল সূত্র জানিয়েছে, সিপিএল শেষ করার পরও সঙ্গে সঙ্গে নিউজিল্যান্ডে চলে আসেননি সাকিব। পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে চলে যান নিউইয়র্কে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে দীর্ঘ ভ্রমণ করে আসা সাকিবকে এ ম্যাচে বিশ্রাম দিয়েছে টিম ম্যানেজমেন্ট। তার ওপর তার আসাটা স্বাভাবিকও ছিল না। দীর্ঘ ভ্রমণ তো বটেই, ট্রানজিট ভিসার জটিলতায় ঝক্কিও কম পোহাতে হয়নি।
সব মিলিয়ে টিম ম্যানেজমেন্টের মনে হয়েছে, সাকিব খেললেও ক্লান্তির কারণে কোনো ‘ইমপ্যাক্ট’ হয়তো খেলায় ফেলতে পারবেন না। কাজেই তাকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে।
সে কথাই জানিয়ে গণমাধ্যমকে জালাল ইউনুস বলেন, ‘সাকিব খেলতে চায়নি এটা ঠিক নয়, মূলতঃ তাকে খেলানো হয়নি। আগেরদিন দুপুরের পর এসে পৌঁছায় সাকিব। দীর্ঘ ভ্রমণের কারণে টিম ম্যানেজমেন্ট মনে করেছে সাকিব খুবই ক্লান্ত। এ পরিস্থিতিতে তাকে মাঠে নামানো ঠিক হবে না। যার ফলে তাকে খেলানো হয়নি।’
শুক্রবার, ০৭ অক্টোবর ২০২২
নিউজিল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজের প্রথম খেলায় শক্তিশালী পাকিস্তানের বিপক্ষে সাকিববিহীন ম্যাচে ২১ রানে হেরে গেছে বাংলাদেশ। ক্রাইস্টচার্চে আজকের ম্যাচে দলের সেরা খেলোয়াড় সাকিব আল হাসানকে পায়নি বাংলাদেশ। সাকিবের অনুপস্থিতিতে নেতৃত্ব দিয়েছেন নুরুল হাসান সোহান।
ম্যাচটিতে সাকিবের খেলা নিয়ে শুরু থেকেই অনিশ্চয়তা ছিল। তবে ম্যাচ শুরুর একদিন আগে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে পা রাখেন বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টির অধিনায়ক। তাকে পেয়ে গোটা দলও চাঙ্গা হয়ে ওঠে।
সাকিব যে নিউজিল্যান্ড পৌঁছেছেন— এ তথ্য জানিয়ে গতকাল দলের স্পিন-অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ বলেন, ‘সাকিব ভাই এসে গেছেন। দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এতে দলের আত্মবিশ্বাস অনেক বেড়ে গেছে।’ আর সেই সাকিবকেই দেখা গেল না মাঠে!
তবে জানা গেছে মিরাজের কথায় কিঞ্চিৎ ফাঁক ছিল। মিরাজ যখন বিসিবির ভিডিও বার্তায় কথা বলছিলেন, তখনো সাকিবের চেহারা দেখেনি দল। সাকিব তখনো দলের সঙ্গে যোগও দেননি। তিনি টিম হোটেলে পৌঁছেছেন তার ঘণ্টা তিন-চারেক পরে।
প্রশ্ন উঠেছে, সাকিব এসেও কেন খেলেননি এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ!
জবাবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ক্রিকেট অপারেশন্স কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস জানালেন, মূলত: সাকিবকে খেলানো হয়নি। এর অন্যতম কারণ তার ভ্রমণে ক্লান্তি।
বাংলাদেশ দল যখন আরব আমিরাতে তখন সাকিব খেলছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিপিএলে।
দল সূত্র জানিয়েছে, সিপিএল শেষ করার পরও সঙ্গে সঙ্গে নিউজিল্যান্ডে চলে আসেননি সাকিব। পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে চলে যান নিউইয়র্কে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে দীর্ঘ ভ্রমণ করে আসা সাকিবকে এ ম্যাচে বিশ্রাম দিয়েছে টিম ম্যানেজমেন্ট। তার ওপর তার আসাটা স্বাভাবিকও ছিল না। দীর্ঘ ভ্রমণ তো বটেই, ট্রানজিট ভিসার জটিলতায় ঝক্কিও কম পোহাতে হয়নি।
সব মিলিয়ে টিম ম্যানেজমেন্টের মনে হয়েছে, সাকিব খেললেও ক্লান্তির কারণে কোনো ‘ইমপ্যাক্ট’ হয়তো খেলায় ফেলতে পারবেন না। কাজেই তাকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে।
সে কথাই জানিয়ে গণমাধ্যমকে জালাল ইউনুস বলেন, ‘সাকিব খেলতে চায়নি এটা ঠিক নয়, মূলতঃ তাকে খেলানো হয়নি। আগেরদিন দুপুরের পর এসে পৌঁছায় সাকিব। দীর্ঘ ভ্রমণের কারণে টিম ম্যানেজমেন্ট মনে করেছে সাকিব খুবই ক্লান্ত। এ পরিস্থিতিতে তাকে মাঠে নামানো ঠিক হবে না। যার ফলে তাকে খেলানো হয়নি।’