২০২১ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশ সফর করার কথা ছিল ইংল্যান্ডের। কিন্তু করোনা মহামারির কারণে দুই দেশের ক্রিকেট বোর্ডের যৌথ সম্মতিতে এ সফর পিছিয়ে যায়।
প্রথমে জানা গিয়েছিল ইংল্যান্ড বাংলাদেশে আসবে ২০ ফেব্রুয়ারি। তবে কয়েক দিন আগে জানা গেছে, বাংলাদেশে ২৪ ফেব্রুয়ারি আসবে ইংল্যান্ড দল। ১ মার্চ শুরু হবে ওয়ানডে সিরিজ। ৯ মার্চ শুরু হবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ।
আগেই জানা গিয়েছিল, ফেব্রুয়ারি মাসে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে ইংল্যান্ডের টেস্ট সিরিজ থাকায় বাংলাদেশ সফরে সে দলের কাউকেই পাওয়া যাবে না। ১৬ ফেব্রুয়ারি শুরু হবে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ। দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হবে ২৪ ফেব্রুয়ারি।
সে ক্ষেত্রে সেখান থেকে কোনো খেলোয়াড়কে পাওয়া যাবে না এটা প্রায় নিশ্চিত। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের চেয়েও ইংলিশ নির্বাচকদের জন্য বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট।
পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ পিএসএলে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ইংল্যান্ডের বেশ কয়েক ক্রিকেটার চুক্তিবদ্ধ। জাতীয় দলের চেয়ে নিজেদের ফ্র্যাঞ্চাইজিকেই গুরুত্ব দেওয়ায় বাংলাদেশ সফরে তাদের পাওয়ার কোনো সম্ভাবনা থাকছে না। টেলিগ্রাফ জানাচ্ছে, কমপক্ষে ১৫ জন নিয়মিত ক্রিকেটারকে বাংলাদেশ সফরে পাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
টেলিগ্রাফ প্রতিবেদনে লিখেছে, পিএসএলের কারণে অ্যালেক্স হেলসকে পাচ্ছে না ইংল্যান্ড। তিনি পাকিস্তানি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের একটি দলের সঙ্গে মোটা অঙ্কের চুক্তিতে আছেন। তিনি জাতীয় দলের চেয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট খেলতেই বেশি আগ্রহী।
টেলিগ্রাফের তথ্যানুযায়ী, একইভাবে ইংল্যান্ড দলের হয়ে বাংলাদেশে আসছেন না স্যাম বিলিংস, জেমস ভিন্স ও লিয়াম ডসন।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ থাকায় আসছেন না জো রুটও। একই সঙ্গে পাওয়া যাচ্ছে না বেন ডাকেট ও হ্যারি ব্রুকসকে। দুজন এ মুহূর্তে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে আছেন ইংল্যান্ডের ওয়ানডে দলের সঙ্গে। আজ এ সিরিজ শেষ হবে।
চোটের কারণে এ সফরের সময় বিশ্রামে থাকবেন জনি বেয়ারস্টো ও লিয়াম লিভিংস্টোন। তবে বাংলাদেশ সফরে আসছেন অধিনায়ক জস বাটলার, মঈন আলী, আদিল রশিদ ও জেসন রয়দের মতো খেলোয়াড়েরা। এ সফরে ফিরতে পারেন মার্ক উডও।
বুধবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
২০২১ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশ সফর করার কথা ছিল ইংল্যান্ডের। কিন্তু করোনা মহামারির কারণে দুই দেশের ক্রিকেট বোর্ডের যৌথ সম্মতিতে এ সফর পিছিয়ে যায়।
প্রথমে জানা গিয়েছিল ইংল্যান্ড বাংলাদেশে আসবে ২০ ফেব্রুয়ারি। তবে কয়েক দিন আগে জানা গেছে, বাংলাদেশে ২৪ ফেব্রুয়ারি আসবে ইংল্যান্ড দল। ১ মার্চ শুরু হবে ওয়ানডে সিরিজ। ৯ মার্চ শুরু হবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ।
আগেই জানা গিয়েছিল, ফেব্রুয়ারি মাসে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে ইংল্যান্ডের টেস্ট সিরিজ থাকায় বাংলাদেশ সফরে সে দলের কাউকেই পাওয়া যাবে না। ১৬ ফেব্রুয়ারি শুরু হবে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ। দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হবে ২৪ ফেব্রুয়ারি।
সে ক্ষেত্রে সেখান থেকে কোনো খেলোয়াড়কে পাওয়া যাবে না এটা প্রায় নিশ্চিত। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের চেয়েও ইংলিশ নির্বাচকদের জন্য বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট।
পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ পিএসএলে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ইংল্যান্ডের বেশ কয়েক ক্রিকেটার চুক্তিবদ্ধ। জাতীয় দলের চেয়ে নিজেদের ফ্র্যাঞ্চাইজিকেই গুরুত্ব দেওয়ায় বাংলাদেশ সফরে তাদের পাওয়ার কোনো সম্ভাবনা থাকছে না। টেলিগ্রাফ জানাচ্ছে, কমপক্ষে ১৫ জন নিয়মিত ক্রিকেটারকে বাংলাদেশ সফরে পাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
টেলিগ্রাফ প্রতিবেদনে লিখেছে, পিএসএলের কারণে অ্যালেক্স হেলসকে পাচ্ছে না ইংল্যান্ড। তিনি পাকিস্তানি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের একটি দলের সঙ্গে মোটা অঙ্কের চুক্তিতে আছেন। তিনি জাতীয় দলের চেয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট খেলতেই বেশি আগ্রহী।
টেলিগ্রাফের তথ্যানুযায়ী, একইভাবে ইংল্যান্ড দলের হয়ে বাংলাদেশে আসছেন না স্যাম বিলিংস, জেমস ভিন্স ও লিয়াম ডসন।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ থাকায় আসছেন না জো রুটও। একই সঙ্গে পাওয়া যাচ্ছে না বেন ডাকেট ও হ্যারি ব্রুকসকে। দুজন এ মুহূর্তে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে আছেন ইংল্যান্ডের ওয়ানডে দলের সঙ্গে। আজ এ সিরিজ শেষ হবে।
চোটের কারণে এ সফরের সময় বিশ্রামে থাকবেন জনি বেয়ারস্টো ও লিয়াম লিভিংস্টোন। তবে বাংলাদেশ সফরে আসছেন অধিনায়ক জস বাটলার, মঈন আলী, আদিল রশিদ ও জেসন রয়দের মতো খেলোয়াড়েরা। এ সফরে ফিরতে পারেন মার্ক উডও।