alt

উপ-সম্পাদকীয়

রম্যগদ্য : ‘নির্বাচন, না নীর-বচন...’

জাঁ-নসোর ওসমান

: বুধবার, ১১ জুন ২০২৫

“আচ্চা ভাই, নির্বাচন তো বুঝলাম ভুটাভুটি, তো এইডা কী নীর-বচন??”

“তোর ভাষায় বলতে হয়, ক্যা মনু বোজ না? নর্বিাচন আর নীর-বচনরে র্পাথক্যটা?”

“বাংলার যে কুনো পোলাপানও কোইবো নর্বিাচন মানে ভুটাভুটি দশেরে ব্যবোক প্রাপ্তবয়স্ক লুকে যার যার পছন্দমতো তার র্প্রাথীরে পছন্দ কইরা ভুট দবিো, যইে ব্যাটা বশেি ভুট পাইবো হ্যায় বজিয়ী। সম্পিলে বাত। নীর-বচন মানে কি কোইতে চান??”

“আচ্ছা স্যার বলুনতো নীর মানে ক?ি”

“ আরে নীর মান.ে.. নীর মানে সম্পিলে নায়ক নীরবরে র্শটকাটে পাবলকিে কয়, নীর! হ্যাঁ হ্যাঁ অক্করে জলবৎ তরলং...”

“ধ্যাৎ তোর সঙ্গে আর পারা যায় না, নীর মানে জল র্অথাৎ পান.ি..”

“হ হ, শুনছি শুনছি মান্নাদরে গান, নীর ভাঙা ঢউে আর নীড় ভাঙা ঝড়, তারি মাঝে প্রমে যনে গড়ে খলোঘর...”

“ওই ব্যক্কেল, গানটা হচ্ছে তীর ভাঙা ঢউে আর নীড় ভাঙা ঝড়, তারি মাঝে প্রমে যনে গড়ে খলোঘর...”

“ভুলটা কি কোইলাম, তীরতো ঢউে-এর, মানে পানরি আঘাতইে ভাঙে তয় নীর ভাঙা ঢউে, কোইলে দোষ ক?ি”

“ পানি কি ঢউে মানে পানরিে ভাঙতে পার.ে..”

“থাক থাক যাউ¹া। তয় নর্বিচন লয়া যনে কি কোইতাছলিনে, তয় ময়িাভাই একটা কথা কনতো নর্বিাচন কি আদৌ হোইবো? নাকি পানরি বচন মাইন,ে নীরবচন, খালি গালভরা বচনই চলবো কন্তিু আসল কাম আর হোইবো না।”

“আসল কাম হোইবো না, মান?ে?”

“মানে নর্বিাচন হোইবো না। পাবলকিরে খামখা জাংঘা দ্যখোয়া ছয় মাস ঘুরাইবো!!”

“তা ক্যনেো, পাবলকি মানে জনসাধারণই দশেরে মালকি, দশেরে মালকিকে তো পাবলকি র্সাভন্টে মানে জনগণরে র্কমচারী—অযথা মালকিকে ঘোরাবে ক্যনেো? তাহলতেো ওর মানে র্কমচারীর চাকরইি থাকবে না।”

“না ক্যনে জানি পাবলকিে বলাবলি করতাছে যে আগে হোইবো স্থানীয় নর্বিাচন তারপর হোইবো জাতীয় নর্বিাচন?”

“পাবলকি যাই বলুক মূল কথা হচ্ছে একটা নর্বিাচতি সরকার না থাকলে তুইতো বড় কোনো প্রজক্টেরে সদ্ধিান্ত নতিে পারবি না, বদিশেরে সঙ্গে কোনো বড় চুক্তি হবে না, তাছাড়া তুই যে সংস্কার সংস্কার করছসি নর্বিাচতি সরকার এসে যদি সব সংস্কার বাতলি করে দ্যয়ে, তখন এই যে এত খাটন-িখরচ সবই বৃথা যাব,ে তাই তোর জন্য নর্বিাচতি সরকার আজ হোক কাল হোক এর কোনো বকিল্প নইে।

তাই যা অবশ্যম্ভাবী তা দ্রুত করাই মঙ্গল।”

“হঁে হঁে কি যে কন, যইেডা অবশ্যম্ভাবী হইেডা দ্রুত করনে, ওই ময়িা মরণ মানে মৃত্যুওতো, অবশ্যম্ভাবী তয় যলদি যলদি মরনে!!”

“কার সঙ্গে কসিরে তুলনা। মনে রাখবি যতদনি না তোরা সাধারণ জনগন মানে গরবিরা এক হোতে না পারবি ততদনি তোদরে ভাগ্যাকাশে র্দুযােগরে ঘোর ঘনঘটা কোনো দনিও ঘুঁচবে না!!”

“আপনে কি মনে করনে আমরা সব গরবিরা এক হোইলইে বাংলার র্দুনীতি দূর হোইবো??”

“ক্যান নয় ফ্রান্সে সব গরবিরা এক হোতইে বাস্তলি র্দুগরে পতন আর স্বরৈাচার খতম ফলে র্বতমান ফ্রান্স মানুষরে রাজ্যে পরণিত।”

“আপনরেে কোই আমনিা বাংলার সব গরবিগো এক হওনরে লাইগা একটা গান লখিছ,ি পাবলকিরে দ্যখোইতে শরম কর।ে”

“পাবলকিরে জন্য লখো গান পাবলকিকে দখোতে লজ্জা পলে,ে আমাকে চুপি চুপি দ্যখো।”

“লখো ফালতু হোইলে কন্তিু হাসাহাসি কোইরনে না?”

“থাক ব্যাটা অতো ভনতিা ছাড়, দখেি তোর গরবিদরে একত্রতি করার কবতিা।”

“এই যে দ্যখেনে, “আমরা ব্যবোগ গরবিরো ভাই ভাই/আমগো কোনো চহ্নি নাই র্মাকা নাই/আমরা ব্যবোগ গরবিরো ভাই ভাই/ গরবিরে রক্ত চুইষ্যা বড়লোকি চলবো না/চান্দাবাজি গুম খুন এসব আমরা চাই না/অন্যায় অনাচার কথায় কথায় গুল্লি মার/বন্ধ কর অত্যাচার/আমরা ব্যবোগ গরবিরো ভাই ভাই/শান্ততিে বাঁচতে চাই শান্ততিে বাঁচতে চাই।”

“আরে এতো গ্রটে, আসলইে তো গরবিদরে মাঝে কোনো চহ্নি বা র্মাকা দয়িে ভদোভদে করা উচতি নয়।

আমি গ্যারন্টেি দয়িে বোলতে পারি তোর কবতিার গুণে যদি সব বাঙালি এক হয় তাহলে নজিদেরে মাঝে বাঙালি হয়ে বাঙালি খুন একবোরে চরিতরে বন্ধ হয়ে যাব।ে তখন সুইজারল্যান্ডরে মতো তোদরে দশেওে জলেখানা চোররে অভাবে বন্ধ হয়ে যাব।ে

“মানুষ সব এক হোইলে চুরি চামার,ি ডাকাতি ছনিতাই সব বনধ!!”

“কন্তিু তোর সব মানুষ এক হোলওে একটা নর্বিাচতি সরকারতো লাগব।ে নর্বিাচতি সরকার ছাড়াতো দশে পরচিালনা কোরবে কারা।”

“ক্যা ব্যবোগতে মল্লিামইিশ্যা দশে চালাইবো?”

“মল্লিামইিশ্যা দশে চালাতে গলেওে নর্বিাচতি সরকার লাগবরেে নর্বিাচতি সরকার লাগবইে। নর্বিাচনরে কোনো বকিল্প নইে রে কোনো বকিল্প নইে।”

“তায়লে নর্বিাচন দতিে এতো টালবাহানা ক্যা??”

“তা আমি কি কোরে বোলবো, ধীরে ধীরে দ্যখে ভবষ্যিতে কী হয়।”

“কন্তিু নজিরো নজিরো মারামারি কোরলতেো বদিশেি মশিনরে সন্যৈরা আমাগো দশেে শান্তরি জন্য ঘুরাফরিা কোরবো!!”

“নজিরো নজিরো মারামারি কোরলে বদিশেি সন্যৈ আসবে না কোন দশেরে সন্যৈ আসবে তা বোলতে পারি না, তবে এটা বোলতে পারি যে তোদরে দশেরে গণতন্ত্র, রাজনতৈকি নর্বিাচতি সরকার পাওয়ার পথ বলিম্বতি হব।ে”

“তায়লে উপায়??”

“লালন ফকরিরে মতো গাইতে থাক, ও গুরু উপায় বল না... ভবে জনম দুঃখী কপাল পোড়া গুরু আমি একজনা/ আমার দুঃখে দুঃখে জনম গলেো গুরু/ দুঃখ বনিে সুখ হলো না... ও গুরু নর্বিাচনরে উপায় বল না...

নর্বিাচনরে উপায় বল না...!!”

[ লখেক : চলচ্চত্রিকার ]

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের হতাশা ও উপজেলা পর্যায়ের অদক্ষতা : কে নেবে দায়িত্ব?

তরল সম্পর্কের গোলকধাঁধা

পরিবার থেকে রাষ্ট্র : ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের উপায়

বাজেটে বৈষম্য কমানোর কোনো স্পষ্ট প্রতিফলন আছে কি

চোখের নজর কম হলে আর কাজল দিয়ে কী হবে

প্লাস্টিক দূষণ নয়, প্রকৃতির পাশে দাঁড়ান

কোরবানির পর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা

ত্যাগের মহিমায় ঈদুল আজহা

নাম ও মর্যাদা : অর্থবহ নামকরণে বৈষম্য রোধের আহ্বান

ডিজিটাল পুঁজিবাদের যুগে নগর বাংলাদেশের শ্রেণী কাঠামো

পারিবারিক শিক্ষা ও রাষ্ট্রসংস্কার : ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনের পথরেখা

প্রসঙ্গ : রাজধানীর যানজট

নবায়নযোগ্য জ্বালানি : চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা

ছবি

তাহলে একাত্তরে হয়নিকো কোনো অপরাধ!

ঈদযাত্রা হোক নিরাপদ

আমেরিকার মধ্যপ্রাচ্য কৌশলে বাস্তববাদী বাঁক

রম্যগদ্য : ‘জনগণের ভালোবাসা কি আমার ব্যাংক-ব্যালেন্স বাড়াইবো?’

ভালো থাকার কঠিন কলা : কিছু সরল সত্য

নীরব ঘাতক তামাক

পরিবেশবান্ধব নগর গঠনে রাজনীতিবিদদের ভূমিকা

নিয়ন্ত্রণহীন নেটজগৎ ও ফেইসবুক : সমাজে বিভ্রান্তির ডিজিটাল উৎপত্তি

বস্তিবাসী নারী : অদৃশ্য শক্তির আখ্যান

চট্টগ্রাম বন্দরের টার্মিনাল : বিতর্ক, নিরাপত্তা ও জাতীয় স্বার্থের প্রশ্ন

সংস্কারের ভবিষ্যত কী?

বজ্রপাত, ঘূর্ণিঝড় চায় না তো কেউ, প্রকৃতির নিয়মে আসে কিন্তু তাই!

কেন থমকে আছে কাক্সিক্ষত অগ্রগতি

বদলাচ্ছে সমাজ, বদলাচ্ছে অর্জনের গল্প

বাজেট কি গণমুখী হবে

টেকসই কৃষিতে মৌমাছি পালন

জনগণের বিশ্বাস ভেঙে নির্মিত নিষ্ক্রিয়তার সাম্রাজ্য

সাইবার ঝুঁকির চক্রে বাংলাদেশ

ছবি

কীভাবে পাকিস্তান ভারতের রাফায়েলকে পরাস্ত করল

ছবি

নজরুলের দ্রোহ চেতনার স্বরূপ সন্ধানে

পিতৃতন্ত্রের মনস্তত্ত্ব ও নারীর গ-িবদ্ধতা

চিরতন ও কালীচরণ : শতবর্ষ আগে যারা আইনের মঞ্চে উঠেছিলেন

রম্যগদ্য : প্লিজ স্যার... প্লিজ, ইকটু রেহাই দ্যান...

tab

উপ-সম্পাদকীয়

রম্যগদ্য : ‘নির্বাচন, না নীর-বচন...’

জাঁ-নসোর ওসমান

বুধবার, ১১ জুন ২০২৫

“আচ্চা ভাই, নির্বাচন তো বুঝলাম ভুটাভুটি, তো এইডা কী নীর-বচন??”

“তোর ভাষায় বলতে হয়, ক্যা মনু বোজ না? নর্বিাচন আর নীর-বচনরে র্পাথক্যটা?”

“বাংলার যে কুনো পোলাপানও কোইবো নর্বিাচন মানে ভুটাভুটি দশেরে ব্যবোক প্রাপ্তবয়স্ক লুকে যার যার পছন্দমতো তার র্প্রাথীরে পছন্দ কইরা ভুট দবিো, যইে ব্যাটা বশেি ভুট পাইবো হ্যায় বজিয়ী। সম্পিলে বাত। নীর-বচন মানে কি কোইতে চান??”

“আচ্ছা স্যার বলুনতো নীর মানে ক?ি”

“ আরে নীর মান.ে.. নীর মানে সম্পিলে নায়ক নীরবরে র্শটকাটে পাবলকিে কয়, নীর! হ্যাঁ হ্যাঁ অক্করে জলবৎ তরলং...”

“ধ্যাৎ তোর সঙ্গে আর পারা যায় না, নীর মানে জল র্অথাৎ পান.ি..”

“হ হ, শুনছি শুনছি মান্নাদরে গান, নীর ভাঙা ঢউে আর নীড় ভাঙা ঝড়, তারি মাঝে প্রমে যনে গড়ে খলোঘর...”

“ওই ব্যক্কেল, গানটা হচ্ছে তীর ভাঙা ঢউে আর নীড় ভাঙা ঝড়, তারি মাঝে প্রমে যনে গড়ে খলোঘর...”

“ভুলটা কি কোইলাম, তীরতো ঢউে-এর, মানে পানরি আঘাতইে ভাঙে তয় নীর ভাঙা ঢউে, কোইলে দোষ ক?ি”

“ পানি কি ঢউে মানে পানরিে ভাঙতে পার.ে..”

“থাক থাক যাউ¹া। তয় নর্বিচন লয়া যনে কি কোইতাছলিনে, তয় ময়িাভাই একটা কথা কনতো নর্বিাচন কি আদৌ হোইবো? নাকি পানরি বচন মাইন,ে নীরবচন, খালি গালভরা বচনই চলবো কন্তিু আসল কাম আর হোইবো না।”

“আসল কাম হোইবো না, মান?ে?”

“মানে নর্বিাচন হোইবো না। পাবলকিরে খামখা জাংঘা দ্যখোয়া ছয় মাস ঘুরাইবো!!”

“তা ক্যনেো, পাবলকি মানে জনসাধারণই দশেরে মালকি, দশেরে মালকিকে তো পাবলকি র্সাভন্টে মানে জনগণরে র্কমচারী—অযথা মালকিকে ঘোরাবে ক্যনেো? তাহলতেো ওর মানে র্কমচারীর চাকরইি থাকবে না।”

“না ক্যনে জানি পাবলকিে বলাবলি করতাছে যে আগে হোইবো স্থানীয় নর্বিাচন তারপর হোইবো জাতীয় নর্বিাচন?”

“পাবলকি যাই বলুক মূল কথা হচ্ছে একটা নর্বিাচতি সরকার না থাকলে তুইতো বড় কোনো প্রজক্টেরে সদ্ধিান্ত নতিে পারবি না, বদিশেরে সঙ্গে কোনো বড় চুক্তি হবে না, তাছাড়া তুই যে সংস্কার সংস্কার করছসি নর্বিাচতি সরকার এসে যদি সব সংস্কার বাতলি করে দ্যয়ে, তখন এই যে এত খাটন-িখরচ সবই বৃথা যাব,ে তাই তোর জন্য নর্বিাচতি সরকার আজ হোক কাল হোক এর কোনো বকিল্প নইে।

তাই যা অবশ্যম্ভাবী তা দ্রুত করাই মঙ্গল।”

“হঁে হঁে কি যে কন, যইেডা অবশ্যম্ভাবী হইেডা দ্রুত করনে, ওই ময়িা মরণ মানে মৃত্যুওতো, অবশ্যম্ভাবী তয় যলদি যলদি মরনে!!”

“কার সঙ্গে কসিরে তুলনা। মনে রাখবি যতদনি না তোরা সাধারণ জনগন মানে গরবিরা এক হোতে না পারবি ততদনি তোদরে ভাগ্যাকাশে র্দুযােগরে ঘোর ঘনঘটা কোনো দনিও ঘুঁচবে না!!”

“আপনে কি মনে করনে আমরা সব গরবিরা এক হোইলইে বাংলার র্দুনীতি দূর হোইবো??”

“ক্যান নয় ফ্রান্সে সব গরবিরা এক হোতইে বাস্তলি র্দুগরে পতন আর স্বরৈাচার খতম ফলে র্বতমান ফ্রান্স মানুষরে রাজ্যে পরণিত।”

“আপনরেে কোই আমনিা বাংলার সব গরবিগো এক হওনরে লাইগা একটা গান লখিছ,ি পাবলকিরে দ্যখোইতে শরম কর।ে”

“পাবলকিরে জন্য লখো গান পাবলকিকে দখোতে লজ্জা পলে,ে আমাকে চুপি চুপি দ্যখো।”

“লখো ফালতু হোইলে কন্তিু হাসাহাসি কোইরনে না?”

“থাক ব্যাটা অতো ভনতিা ছাড়, দখেি তোর গরবিদরে একত্রতি করার কবতিা।”

“এই যে দ্যখেনে, “আমরা ব্যবোগ গরবিরো ভাই ভাই/আমগো কোনো চহ্নি নাই র্মাকা নাই/আমরা ব্যবোগ গরবিরো ভাই ভাই/ গরবিরে রক্ত চুইষ্যা বড়লোকি চলবো না/চান্দাবাজি গুম খুন এসব আমরা চাই না/অন্যায় অনাচার কথায় কথায় গুল্লি মার/বন্ধ কর অত্যাচার/আমরা ব্যবোগ গরবিরো ভাই ভাই/শান্ততিে বাঁচতে চাই শান্ততিে বাঁচতে চাই।”

“আরে এতো গ্রটে, আসলইে তো গরবিদরে মাঝে কোনো চহ্নি বা র্মাকা দয়িে ভদোভদে করা উচতি নয়।

আমি গ্যারন্টেি দয়িে বোলতে পারি তোর কবতিার গুণে যদি সব বাঙালি এক হয় তাহলে নজিদেরে মাঝে বাঙালি হয়ে বাঙালি খুন একবোরে চরিতরে বন্ধ হয়ে যাব।ে তখন সুইজারল্যান্ডরে মতো তোদরে দশেওে জলেখানা চোররে অভাবে বন্ধ হয়ে যাব।ে

“মানুষ সব এক হোইলে চুরি চামার,ি ডাকাতি ছনিতাই সব বনধ!!”

“কন্তিু তোর সব মানুষ এক হোলওে একটা নর্বিাচতি সরকারতো লাগব।ে নর্বিাচতি সরকার ছাড়াতো দশে পরচিালনা কোরবে কারা।”

“ক্যা ব্যবোগতে মল্লিামইিশ্যা দশে চালাইবো?”

“মল্লিামইিশ্যা দশে চালাতে গলেওে নর্বিাচতি সরকার লাগবরেে নর্বিাচতি সরকার লাগবইে। নর্বিাচনরে কোনো বকিল্প নইে রে কোনো বকিল্প নইে।”

“তায়লে নর্বিাচন দতিে এতো টালবাহানা ক্যা??”

“তা আমি কি কোরে বোলবো, ধীরে ধীরে দ্যখে ভবষ্যিতে কী হয়।”

“কন্তিু নজিরো নজিরো মারামারি কোরলতেো বদিশেি মশিনরে সন্যৈরা আমাগো দশেে শান্তরি জন্য ঘুরাফরিা কোরবো!!”

“নজিরো নজিরো মারামারি কোরলে বদিশেি সন্যৈ আসবে না কোন দশেরে সন্যৈ আসবে তা বোলতে পারি না, তবে এটা বোলতে পারি যে তোদরে দশেরে গণতন্ত্র, রাজনতৈকি নর্বিাচতি সরকার পাওয়ার পথ বলিম্বতি হব।ে”

“তায়লে উপায়??”

“লালন ফকরিরে মতো গাইতে থাক, ও গুরু উপায় বল না... ভবে জনম দুঃখী কপাল পোড়া গুরু আমি একজনা/ আমার দুঃখে দুঃখে জনম গলেো গুরু/ দুঃখ বনিে সুখ হলো না... ও গুরু নর্বিাচনরে উপায় বল না...

নর্বিাচনরে উপায় বল না...!!”

[ লখেক : চলচ্চত্রিকার ]

back to top