alt

উপ-সম্পাদকীয়

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন, দীর্ঘজীবী হোন

নাজমুল হুদা খান

: মঙ্গলবার, ১৬ মে ২০২৩

সঠিকভাবে রক্তচাপ মাপুন, নিয়ন্ত্রণে রাখুন ও দীর্ঘ জীবন গঠন করুন- এই প্রতিপাদ্যে প্রতি বছরের মতো এবারো ১৭ মে পৃথিবীজুড়ে পালিত হচ্ছে বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবস। বিশ্ব হাইপারটেনশন লিগের (ডঐখ) সদস্য হিসেবে বিশ্বের অন্যান্য দেশেরমতো বাংলাদেশেও উচ্চ রক্তচাপ দিবস পালিত হচ্ছে। উচ্চ রক্তচাপ একটি নীরব ব্যাধি হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। কারণ বাংলাদেশে ২১ শতাংশ মানুষ উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে। এর মধ্যে অর্ধেক নারী এবং দুই-তৃতীয়াংশ পুরুষই জানে না যে তাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে। নীরবে এ ব্যাধি শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্ষতি করতে থাকে।

নদীপ্রবাহের মতো আমাদের সারা দেহে জালের মতো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে রক্তের মহাধমনী, ধমনী ও শিরা-উপশিরা। এদের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় তরল রক্ত। রক্ত সংবহনতন্ত্রের কেন্দ্র বা হৃৎপিণ্ড একটি গড় সাধারণ চাপে এসব নালি বা শিরার মাধ্যমেসারা শরীরে রক্ত ছড়িয়ে দেয় কিংবা শরীর থেকে হৃৎপিণ্ডে ফিরিয়ে আনে। রক্তনালির মাধ্যমে শরীরে রক্ত ছড়িয়ে দিতে হৃৎপিণ্ড সংকোচনের সময় যে চাপ প্রয়োগ করে সেটাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় সিস্টোলিক রক্তচাপ; আর সারা দেহ থেকে রক্তকে হৃৎপিণ্ডে ফিরিয়ে আনতে হৃৎপিণ্ড প্রসারিত হতে যে প্রসারণ চাপ প্রয়োগ করে তাকে বলা হয় ডায়াস্টোলিক চাপ। সাধারণভাবে সিস্টোলিক রক্তচাপ ১২০ মিমি অব মার্কারি এবং ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ ৮০ মিমি অব মার্কারি হয়ে থাকে।

রক্তচাপ স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে গেলে সাধারণভাবে ১৪০/৯০ মিমি অব মার্কারি বা তার বেশি হলেই বুঝতে হবে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে। তবে একবার প্রেসার বেশি হলেই হাইপারটেনশন বলা যাবে না। সাধারণত পর পর তিন মাস রক্তচাপ বেশি পেলে হাইপারটেনশন রয়েছে বলে ধারণা করা হয়।

বিশ্বব্যাপী পৌনে দুই কোটি মানুষ হাইপারটেনশনে ভুগছে। এই হার ২২ শতাংশ; আফ্রিকায় এই হার ২৭ শতাংশ, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ২৫ শতাংশ, পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে ২৬ শতাংশ। আমেরিকা অঞ্চলে এ হার কিছুটা কম, ১৮ থেকে ১৯ শতাংশ। বিশ্বে হাইপারটেনশনে বছরে মারা যাচ্ছে প্রায় এক কোটি মানুষ, যা সব সংক্রামক রোগে মৃত্যুর চেয়ে বেশি।

বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই উচ্চ রক্তচাপের কারণ অজানা। তবে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, বংশগত বৈশিষ্ট্য, দুশ্চিন্তা বা মানসিক চাপ, স্থূলতা, ডায়াবেটিস, অলস জীবনযাত্রা, শারীরিক পরিশ্রমে কমতি, চর্বিযুক্ত খাদ্যাভ্যাস, অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ, ধূমপান ও মদপান ইত্যাদিকে মূল কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

উচ্চ রক্তচাপের প্রধান লক্ষ্যস্থল মানবদেহের মূল অঙ্গ মস্তিষ্ক, হৃৎপিণ্ড, কিডনি, চোখসহ বেশ কিছু অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ। এর কারণে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ কিংবা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বিশ্বব্যাপী হার্ট অ্যাটাকের অন্যতম কারণ উচ্চ রক্তচাপ। দীর্ঘদিন অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপে মানুষের কিডনি বিকল হয়ে যায়। বাংলাদেশে কিডনি রোগে ভুগছে এমন রোগীর সংখ্যা দেড় কোটিরও বেশি। কিডনি রোগের ফলে এলডোস্টেরন নামের হরমোন বৃদ্ধি পায়, স্থূলতা বাড়ে এবং ডায়াবেটিসের উৎপত্তি হয়। শরীরের ফুসফুস ও রক্তনালিরও বিস্তর ক্ষতি সাধন করে হাইপারটেনশন। চোখের রেটিনা নষ্ট হওয়ার অন্যতম কারণও উচ্চ রক্তচাপ।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় সামান্য নিয়ম-কানুন মানলেই উচ্চ রক্তচাপ সমস্যা থেকে মুক্তি লাভ সম্ভব। মূলত খাদ্যনিয়ন্ত্রণ, ব্যায়াম, শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এই টেনশন দূর করা যায়। অতিরিক্ত লবণ খাওয়া পরিহার, ফ্যাট যুক্তখাবার নিয়ন্ত্রণ, ওজন কমানো, ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করতে পারলেই নীরব এ ঘাতক ব্যাধি আমাদের থেকে দূরে থাকবে। লবণ খাওয়া যেতে পারে প্রতিদিন পাঁচ গ্রামের কম, প্রতিনিয়ত শাক-সবজি ও ফলমূল খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে, যথাসম্ভব দুশ্চিন্তামুক্ত থাকা, উচ্চ রক্তচাপ শনাক্ত হলে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধ সেবন, নিয়মিত রক্তের চাপ পরিমাপ ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত হতে হবে।

বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবস ২০২৩-এর প্রতিপাদ্য ‘সঠিকভাবে রক্তচাপ মাপুন, নিয়ন্ত্রণে রাখুন এবং দীর্ঘজীবী হোন।’ উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে সুস্বাস্থ্যের মূলমন্ত্র এটাই।

[লেখক : প্রাক্তন সহকারী পরিচালক, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল; প্রেষণে কুয়েতে নিযুক্ত]

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের চ্যালেঞ্জ

ধর্মভিত্তিক জোট কোন পথে

ছবি

বিদায় অগ্নিকন্যা

রিমান্ড সংস্কৃতি : আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে একটি মানবাধিকার পরিপ্রেক্ষিত

ছবি

ডেঙ্গুজ্বর : সচেতনতার বিকল্প নেই

ছবি

উন্নয়ন ও পরিবেশের মধ্যে ভারসাম্য রাখা কেন জরুরি

ছবি

মহাপ্রাণ যোগেন্দ্রনাথ ম-ল

নদীর প্রাণ শুশুক, নিরাপদে বেঁচে থাকুক

ভবন নির্মাণ ও বিল্ডিং কোড

রম্যগদ্য : গণতন্ত্রের গলিতে গলিতে হিটলার

রাষ্ট্র সংস্কার ও আদিবাসী

রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ ইস্যুতে সংবিধান ও অতীত-ইতিহাস

শিক্ষাকে দলীয় রাজনীতির প্রভাবমুক্ত করার উপায়

দিবস যায় দিবস আসে, নিরাপদ হয় না সড়ক

‘ক্ষুদ্রতার মন্দিরেতে বসায়ে আপনারে আপন পায়ে না দিই যেন অর্ঘ্য ভারে ভারে’

একাকিত্ব : নিজেকে আবিষ্কার ও সৃজনশীলতা বিকাশের পথ

লাগামহীন দ্রব্যমূল্য

বাঁশের বংশবৃদ্ধিতে অন্তরায় বাঁশকরুল সংগ্রহ

একতার অভাবে ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত

অর্থনীতির চ্যালেঞ্জ

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ঝরে পড়া রোধে করণীয়

শিক্ষা খাতে দলীয় রাজনীতির নেতিবাচক প্রভাব

কোন পথে জামায়াতের রাজনীতি?

শ্রমিকের উন্নয়ন ছাড়া গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনা সম্ভব নয়

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় নবায়নযোগ্য জ্বালানির ভূমিকা

ডিমের জারিজুরি

যোগ্য নেতৃত্ব সমাজ-সংগঠনকে এগিয়ে নেয়

ব্যক্তি স্বাধীনতার সংকট

কিল মারার গোঁসাই

ছবি

শেকড়ের সন্ধানে সাঁইজির ধামে

বৈষম্যের অন্ধকারে নিমজ্জিত প্রকৌশল শিক্ষার আরেক জগৎ

প্রশাসনিক সংস্কারে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা কতটা প্রতিষ্ঠা পাবে?

বাংলার মৃৎশিল্প

প্রবারণা পূর্ণিমার আলোয় আলোকিত হোক মানবজাতি

খেলাপি ঋণের অপসংস্কৃতি

কথার কথা যত কথা

tab

উপ-সম্পাদকীয়

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন, দীর্ঘজীবী হোন

নাজমুল হুদা খান

মঙ্গলবার, ১৬ মে ২০২৩

সঠিকভাবে রক্তচাপ মাপুন, নিয়ন্ত্রণে রাখুন ও দীর্ঘ জীবন গঠন করুন- এই প্রতিপাদ্যে প্রতি বছরের মতো এবারো ১৭ মে পৃথিবীজুড়ে পালিত হচ্ছে বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবস। বিশ্ব হাইপারটেনশন লিগের (ডঐখ) সদস্য হিসেবে বিশ্বের অন্যান্য দেশেরমতো বাংলাদেশেও উচ্চ রক্তচাপ দিবস পালিত হচ্ছে। উচ্চ রক্তচাপ একটি নীরব ব্যাধি হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। কারণ বাংলাদেশে ২১ শতাংশ মানুষ উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে। এর মধ্যে অর্ধেক নারী এবং দুই-তৃতীয়াংশ পুরুষই জানে না যে তাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে। নীরবে এ ব্যাধি শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্ষতি করতে থাকে।

নদীপ্রবাহের মতো আমাদের সারা দেহে জালের মতো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে রক্তের মহাধমনী, ধমনী ও শিরা-উপশিরা। এদের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় তরল রক্ত। রক্ত সংবহনতন্ত্রের কেন্দ্র বা হৃৎপিণ্ড একটি গড় সাধারণ চাপে এসব নালি বা শিরার মাধ্যমেসারা শরীরে রক্ত ছড়িয়ে দেয় কিংবা শরীর থেকে হৃৎপিণ্ডে ফিরিয়ে আনে। রক্তনালির মাধ্যমে শরীরে রক্ত ছড়িয়ে দিতে হৃৎপিণ্ড সংকোচনের সময় যে চাপ প্রয়োগ করে সেটাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় সিস্টোলিক রক্তচাপ; আর সারা দেহ থেকে রক্তকে হৃৎপিণ্ডে ফিরিয়ে আনতে হৃৎপিণ্ড প্রসারিত হতে যে প্রসারণ চাপ প্রয়োগ করে তাকে বলা হয় ডায়াস্টোলিক চাপ। সাধারণভাবে সিস্টোলিক রক্তচাপ ১২০ মিমি অব মার্কারি এবং ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ ৮০ মিমি অব মার্কারি হয়ে থাকে।

রক্তচাপ স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে গেলে সাধারণভাবে ১৪০/৯০ মিমি অব মার্কারি বা তার বেশি হলেই বুঝতে হবে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে। তবে একবার প্রেসার বেশি হলেই হাইপারটেনশন বলা যাবে না। সাধারণত পর পর তিন মাস রক্তচাপ বেশি পেলে হাইপারটেনশন রয়েছে বলে ধারণা করা হয়।

বিশ্বব্যাপী পৌনে দুই কোটি মানুষ হাইপারটেনশনে ভুগছে। এই হার ২২ শতাংশ; আফ্রিকায় এই হার ২৭ শতাংশ, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ২৫ শতাংশ, পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে ২৬ শতাংশ। আমেরিকা অঞ্চলে এ হার কিছুটা কম, ১৮ থেকে ১৯ শতাংশ। বিশ্বে হাইপারটেনশনে বছরে মারা যাচ্ছে প্রায় এক কোটি মানুষ, যা সব সংক্রামক রোগে মৃত্যুর চেয়ে বেশি।

বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই উচ্চ রক্তচাপের কারণ অজানা। তবে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, বংশগত বৈশিষ্ট্য, দুশ্চিন্তা বা মানসিক চাপ, স্থূলতা, ডায়াবেটিস, অলস জীবনযাত্রা, শারীরিক পরিশ্রমে কমতি, চর্বিযুক্ত খাদ্যাভ্যাস, অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ, ধূমপান ও মদপান ইত্যাদিকে মূল কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

উচ্চ রক্তচাপের প্রধান লক্ষ্যস্থল মানবদেহের মূল অঙ্গ মস্তিষ্ক, হৃৎপিণ্ড, কিডনি, চোখসহ বেশ কিছু অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ। এর কারণে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ কিংবা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বিশ্বব্যাপী হার্ট অ্যাটাকের অন্যতম কারণ উচ্চ রক্তচাপ। দীর্ঘদিন অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপে মানুষের কিডনি বিকল হয়ে যায়। বাংলাদেশে কিডনি রোগে ভুগছে এমন রোগীর সংখ্যা দেড় কোটিরও বেশি। কিডনি রোগের ফলে এলডোস্টেরন নামের হরমোন বৃদ্ধি পায়, স্থূলতা বাড়ে এবং ডায়াবেটিসের উৎপত্তি হয়। শরীরের ফুসফুস ও রক্তনালিরও বিস্তর ক্ষতি সাধন করে হাইপারটেনশন। চোখের রেটিনা নষ্ট হওয়ার অন্যতম কারণও উচ্চ রক্তচাপ।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় সামান্য নিয়ম-কানুন মানলেই উচ্চ রক্তচাপ সমস্যা থেকে মুক্তি লাভ সম্ভব। মূলত খাদ্যনিয়ন্ত্রণ, ব্যায়াম, শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এই টেনশন দূর করা যায়। অতিরিক্ত লবণ খাওয়া পরিহার, ফ্যাট যুক্তখাবার নিয়ন্ত্রণ, ওজন কমানো, ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করতে পারলেই নীরব এ ঘাতক ব্যাধি আমাদের থেকে দূরে থাকবে। লবণ খাওয়া যেতে পারে প্রতিদিন পাঁচ গ্রামের কম, প্রতিনিয়ত শাক-সবজি ও ফলমূল খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে, যথাসম্ভব দুশ্চিন্তামুক্ত থাকা, উচ্চ রক্তচাপ শনাক্ত হলে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধ সেবন, নিয়মিত রক্তের চাপ পরিমাপ ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত হতে হবে।

বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবস ২০২৩-এর প্রতিপাদ্য ‘সঠিকভাবে রক্তচাপ মাপুন, নিয়ন্ত্রণে রাখুন এবং দীর্ঘজীবী হোন।’ উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে সুস্বাস্থ্যের মূলমন্ত্র এটাই।

[লেখক : প্রাক্তন সহকারী পরিচালক, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল; প্রেষণে কুয়েতে নিযুক্ত]

back to top