গত ২৪ অক্টোবর খুলে দেয়া হয়েছে দক্ষিণবঙ্গের অন্যতম প্রকল্প পায়রা নদীর উপর নির্মিত পায়রা সেতু। এর মাধ্যমে বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়কে আর কোনো ফেরির ভোগান্তি থাকছেনা। এছাড়াও বরগুনা, আমতলী, পটুয়াখালী কিংবা দুমকি থেকে বরিশালের সাথে যোগাযোগের ক্ষেত্রে তৈরি হয়েছে নতুন মেরুকরণ। পায়রা সেতুর জন্য দক্ষিণবঙ্গের জেলা পটুয়াখালীতে অর্থনৈতিক উন্নয়ন আরো ত্বরান্বিত হবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।
তবে সেতু খুলে দেওয়ার পর থেকেই শুরু হয়েছে নতুন এক সমস্যা! সেতু দিয়ে যানবাহন চলাচলের জন্য যে পরিমাণ টোল নির্ধারণ করা হয়েছে তা নিয়ে এই অঞ্চলে মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। অটোরিকশা, আলফার জন্য ৪০ টাকা, বাসের জন্য নির্ধারিত টোল ৩৪০ টাকা করা হয়েছে, এতে করে গাড়ির মালিকপক্ষ ও সাধারণের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যেই বাস ও অটোরিকশার ভাড়া বাড়ানো হয়েছে, টোল পুনঃনির্ধারণ না করা হলে হয়তো তা আরো বেড়ে যাবে। সাধারণ মানুষের জন্য যা অনেকটা গলার কাঁটার মতো হবে।
এমতাবস্থায় কর্তৃপক্ষের কাছে টোল পুনঃনির্ধারণের দাবি তুলেছে বাস-ট্রাক মালিক সমিতিসহ ও এ অঞ্চলের সাধারণ মানুষ। আশাকরি কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বিবেচনা করে দেখবেন।
কেএম মাসুম বিল্লাহ
মঙ্গলবার, ০২ নভেম্বর ২০২১
গত ২৪ অক্টোবর খুলে দেয়া হয়েছে দক্ষিণবঙ্গের অন্যতম প্রকল্প পায়রা নদীর উপর নির্মিত পায়রা সেতু। এর মাধ্যমে বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়কে আর কোনো ফেরির ভোগান্তি থাকছেনা। এছাড়াও বরগুনা, আমতলী, পটুয়াখালী কিংবা দুমকি থেকে বরিশালের সাথে যোগাযোগের ক্ষেত্রে তৈরি হয়েছে নতুন মেরুকরণ। পায়রা সেতুর জন্য দক্ষিণবঙ্গের জেলা পটুয়াখালীতে অর্থনৈতিক উন্নয়ন আরো ত্বরান্বিত হবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।
তবে সেতু খুলে দেওয়ার পর থেকেই শুরু হয়েছে নতুন এক সমস্যা! সেতু দিয়ে যানবাহন চলাচলের জন্য যে পরিমাণ টোল নির্ধারণ করা হয়েছে তা নিয়ে এই অঞ্চলে মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। অটোরিকশা, আলফার জন্য ৪০ টাকা, বাসের জন্য নির্ধারিত টোল ৩৪০ টাকা করা হয়েছে, এতে করে গাড়ির মালিকপক্ষ ও সাধারণের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যেই বাস ও অটোরিকশার ভাড়া বাড়ানো হয়েছে, টোল পুনঃনির্ধারণ না করা হলে হয়তো তা আরো বেড়ে যাবে। সাধারণ মানুষের জন্য যা অনেকটা গলার কাঁটার মতো হবে।
এমতাবস্থায় কর্তৃপক্ষের কাছে টোল পুনঃনির্ধারণের দাবি তুলেছে বাস-ট্রাক মালিক সমিতিসহ ও এ অঞ্চলের সাধারণ মানুষ। আশাকরি কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বিবেচনা করে দেখবেন।
কেএম মাসুম বিল্লাহ