নতুন এক মরণফঁাঁদের নাম আশুগঞ্জ -আখাউড়া সড়ক। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এ সড়কে যানবাহন দিয়ে যাতায়াত করে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যায়। কিন্তু প্রতিদিন ঘটছে কোনো না কোনো দুর্ঘটনা। এ সড়কে দুর্ঘটনা যেন নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। ঝরছে তরুণ তাজা প্রাণ। কোল খালি হচ্ছে কোনো মায়ের সন্তানের কিংবা পরিবারের উপার্জনক্ষম ব্যক্তির। এর ফলে পরিবারগুলো প্রিয়জন হারিয়ে দিশেহারা হচ্ছে।
আশুগঞ্জ-আখাউড়ার অন্যতম ব্যস্ততম সড়ক এটি। যত ব্যস্ততম তত দুর্ঘটনাপূর্ণ! এ কথায় যেন এ সড়কের বেলায় প্রযোজ্য। প্রতিদিন প্রাণ ঝরছে এ সড়কে। শুধু যে প্রাণ ঝরছে এমন নয়, অনেক বড় বড় যানবাহন উল্টে যায়। এর ফলে ঘটছে অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা। বিশেষ করে দুইটি জায়গা একেবারে রেডজোন বলা যায়।
একটি হলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজের সামনের জায়গাটা। এখানে অহরহ দুর্ঘটনা ঘটে।কারণ রাস্তায় ছোট-বড় খাদ সৃষ্টি হওয়ার কারণে যানবাহন আটকে যায়, উল্টে যায়। সৃষ্টি হয় দীর্ঘ জ্যাম। আর যদি বৃষ্টি হয় তাহলে তো কথাই নেই! অনায়াসেই জ্যাম লেগে যায়।
আরেকটি স্পট হলো বিরাসার বাস স্ট্যান্ডের মোড়ের উত্তরদিকটা। গ্যাস ফিল্ড স্কুল এন্ড কলেজের সামনের অংশ। খাদও বালির কারণে যানবাহন চলতে পারেনা। বিশেষ করে গাড়ির চাকা একেবারে কাদায় ডুবে যায়,আটকে যায়। এর ফলে এ রোডে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এ যানজট সমস্ত সময় খোয়া যায় একজন যাত্রীর। তাই জনদুর্ভোগ কমাতে, দুর্ঘটনা এড়াতে উচ্চ মহলের পাশাপাশি মূলধারার গণমাধ্যমের সক্রিয় ভূমিকা পালন আশা করছি। একজন মানুষের যাতে আর রাস্তায় জীবন না দিতে হয়, গাড়ির চাকার নিচে যাতে জীবন পিষ্ট না হয় সেজন্য বাংলাদেশ সড়ক বিভাগ, সড়ক বিভাগের সাথে সংশ্লিষ্ট উচ্চ মহলের সুদৃষ্টি আকর্ষণ কামনা করছি।
দ্বীন ইসলাম,
শিক্ষার্থী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪
নতুন এক মরণফঁাঁদের নাম আশুগঞ্জ -আখাউড়া সড়ক। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এ সড়কে যানবাহন দিয়ে যাতায়াত করে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যায়। কিন্তু প্রতিদিন ঘটছে কোনো না কোনো দুর্ঘটনা। এ সড়কে দুর্ঘটনা যেন নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। ঝরছে তরুণ তাজা প্রাণ। কোল খালি হচ্ছে কোনো মায়ের সন্তানের কিংবা পরিবারের উপার্জনক্ষম ব্যক্তির। এর ফলে পরিবারগুলো প্রিয়জন হারিয়ে দিশেহারা হচ্ছে।
আশুগঞ্জ-আখাউড়ার অন্যতম ব্যস্ততম সড়ক এটি। যত ব্যস্ততম তত দুর্ঘটনাপূর্ণ! এ কথায় যেন এ সড়কের বেলায় প্রযোজ্য। প্রতিদিন প্রাণ ঝরছে এ সড়কে। শুধু যে প্রাণ ঝরছে এমন নয়, অনেক বড় বড় যানবাহন উল্টে যায়। এর ফলে ঘটছে অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা। বিশেষ করে দুইটি জায়গা একেবারে রেডজোন বলা যায়।
একটি হলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজের সামনের জায়গাটা। এখানে অহরহ দুর্ঘটনা ঘটে।কারণ রাস্তায় ছোট-বড় খাদ সৃষ্টি হওয়ার কারণে যানবাহন আটকে যায়, উল্টে যায়। সৃষ্টি হয় দীর্ঘ জ্যাম। আর যদি বৃষ্টি হয় তাহলে তো কথাই নেই! অনায়াসেই জ্যাম লেগে যায়।
আরেকটি স্পট হলো বিরাসার বাস স্ট্যান্ডের মোড়ের উত্তরদিকটা। গ্যাস ফিল্ড স্কুল এন্ড কলেজের সামনের অংশ। খাদও বালির কারণে যানবাহন চলতে পারেনা। বিশেষ করে গাড়ির চাকা একেবারে কাদায় ডুবে যায়,আটকে যায়। এর ফলে এ রোডে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এ যানজট সমস্ত সময় খোয়া যায় একজন যাত্রীর। তাই জনদুর্ভোগ কমাতে, দুর্ঘটনা এড়াতে উচ্চ মহলের পাশাপাশি মূলধারার গণমাধ্যমের সক্রিয় ভূমিকা পালন আশা করছি। একজন মানুষের যাতে আর রাস্তায় জীবন না দিতে হয়, গাড়ির চাকার নিচে যাতে জীবন পিষ্ট না হয় সেজন্য বাংলাদেশ সড়ক বিভাগ, সড়ক বিভাগের সাথে সংশ্লিষ্ট উচ্চ মহলের সুদৃষ্টি আকর্ষণ কামনা করছি।
দ্বীন ইসলাম,
শিক্ষার্থী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।