alt

পাঠকের চিঠি

পর্যটকদের নিরাপত্তা

: বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫

বিজয় দিবসে বা বড়দিনে কোথায় যাবেন? ঢাকায় থাকলে, বোটানিক্যাল গার্ডেন। আর বাইরে যেতে চাইলে, কুয়াকাটা নাকি কক্সবাজার? এবং প্রত্যেকবারের মতো এবারেও হাতে ক্রিসমাস ইভ বা বড়দিনে সমুদ্রে নানা পর্যটকদের কোন দুর্ঘটনার মুখে না পড়তে হয়, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ নিশ্চয়ই নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন করার কথা ভাবছেন। আমাদের মতে, প্রাথমিক ভাবনা অনুযায়ী স্পিডবোট নামানো প্রয়োজন। সকাল থেকে সন্ধে পর্যন্ত স্নানের সময় সমুদ্রে টহল দেয়া উচিত স্পিডবোটগুলোকে। বসানো উচিত সিসি ক্যামেরা। সমুদ্র সৈকতের আশেপাশে যে রাস্তা রয়েছে ও সৈকত সরণিতে লাগানো প্রয়োজন ক্যামেরা। ওয়াচ টাওয়ারের মাথাতেও বসানো উচিত নজরদারি ক্যামেরা। সারাক্ষণ ক্যামেরা চলবে এবং ওই টিভিগুলোর ফুটেজ থেকে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার প্রস্তুতির পরিকল্পনাও থাকা উচিত।

সমুদ্রে স্নান করতে গিয়ে ডুবে যাওয়ার মুহূর্তে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে কী কী করতে হবে, এ ব্যাপারে একটা মহড়া হতে পারে। সমুদ্রে নতুন স্পিডবোট নামানো হলে পর্যটকরাও খুশি হবে, কেননা স্পিডবোটগুলো থাকলে বা সেগুলো ব্যবহার করার সঙ্গে সঙ্গে, কীভাবে উদ্ধার করতে হবে পানি থেকে পর্যটকদের, এসব নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার খবর শুনলে স্থানীয় হোটেল কর্তৃপক্ষও খুশি হবেন অবশ্যই। সবার ধারণা, এমন নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করা গেলে আরও বেশি পর্যটক কুয়াকাটা ও কক্সবাজারে যাওয়ার জন্য নিজেদের উৎসাহিত করতে পারবেন। সমুদ্রে টহল দেয়ার জন্য স্পিডবোট নামানো হলে একদিকে পর্যটকরা যেমন নিরাপত্তা পাবেন, অপরদিকে কক্সবাজারের আকর্ষণ যাবে আরও বেড়ে।

লিয়াকত হোসেন খোকন,

রূপনগর, ঢাকা, বাংলাদেশ।

শিক্ষকদের বেতন-ভাতার বৈষম্য দূর করতে হবে

বাংলাদেশ টেলিভিশন চট্টগ্রাম কেন্দ্রের সংবাদ প্রসঙ্গে

মাটি কেটে নষ্ট হচ্ছে ফসলি জমি

পিঠা উৎসব : ঐতিহ্যের পুনরুত্থান ও জনপ্রিয়তা

পরিবেশ সুরক্ষায় সবুজ অর্থনীতি

পানির অপচয় রোধে সচেতনতা

নিরাপত্তায় মনোযোগ বাড়ানো জরুরি

ছবি

প্লাস্টিক দূষণ : সমাধানের পথ কী?

ছাত্রত্বহীন আদুভাইদের রাজনীতি বন্ধ হোক

অগ্নিকা- থেকে মুক্তির উপায় কী?

ছবি

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কাঁকড়া শিকার

ছবি

টিসিবির ট্রাকে চাল নেই কেন?

মেট্রোরেলে মশা

ছবি

গণপরিবহনে নারী আসনের অপ্রতুলতা

ছবি

অভিযান যেন একতরফা না হয়

পরিবহন ভাড়া কমান

ইন্টারনেট প্রযুক্তির গুরুত্ব

ছবি

বই নির্বাচন, বন্ধু নির্বাচনের মতো গুরুত্বপূর্ণ

অব্যবস্থাপনার দিকে মেট্রোরেল

সাহিত্যের সঙ্গে সাংবাদিকতার সম্পর্ক : বিশ্লেষণ

কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের সংস্কার চাই

খাল খনন করুন

ছিনতাইকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন

মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিম পৌরসভার খাল ভরাটের কারণে বেহাল দশা

ছবি

রেলক্রসিং যেন মরণ ফাঁদ

ছবি

অবৈধ পথে ইউরোপ যাত্রা : স্বপ্ন নাকি মৃত্যুর ফাঁদ?

ছাতারপাইয়ায় রাস্তা সংস্কার জরুরি

বইয়ের আলোয় দূর হোক অন্ধকার

পোস্তগোলা রাস্তার শোচনীয় অবস্থা

কৃষক কাঁদে, ভোক্তাও কাঁদে

হতাশার আরেক নাম ভর্তি পরীক্ষা

চট্টগ্রামের পাঁচলাইশে ক্ষতিগ্রস্তদের লিজ দলিল দিন

ছবি

সাতার শেখা জরুরি

গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়া : শিক্ষার্থীদের জন্য স্বস্তি নাকি ভোগান্তি?

ছবি

বন্ধ করা হোক ফিটনেসবিহীন যানবাহন

ছবি

অমর একুশে বইমেলা

tab

পাঠকের চিঠি

পর্যটকদের নিরাপত্তা

বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫

বিজয় দিবসে বা বড়দিনে কোথায় যাবেন? ঢাকায় থাকলে, বোটানিক্যাল গার্ডেন। আর বাইরে যেতে চাইলে, কুয়াকাটা নাকি কক্সবাজার? এবং প্রত্যেকবারের মতো এবারেও হাতে ক্রিসমাস ইভ বা বড়দিনে সমুদ্রে নানা পর্যটকদের কোন দুর্ঘটনার মুখে না পড়তে হয়, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ নিশ্চয়ই নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন করার কথা ভাবছেন। আমাদের মতে, প্রাথমিক ভাবনা অনুযায়ী স্পিডবোট নামানো প্রয়োজন। সকাল থেকে সন্ধে পর্যন্ত স্নানের সময় সমুদ্রে টহল দেয়া উচিত স্পিডবোটগুলোকে। বসানো উচিত সিসি ক্যামেরা। সমুদ্র সৈকতের আশেপাশে যে রাস্তা রয়েছে ও সৈকত সরণিতে লাগানো প্রয়োজন ক্যামেরা। ওয়াচ টাওয়ারের মাথাতেও বসানো উচিত নজরদারি ক্যামেরা। সারাক্ষণ ক্যামেরা চলবে এবং ওই টিভিগুলোর ফুটেজ থেকে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার প্রস্তুতির পরিকল্পনাও থাকা উচিত।

সমুদ্রে স্নান করতে গিয়ে ডুবে যাওয়ার মুহূর্তে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে কী কী করতে হবে, এ ব্যাপারে একটা মহড়া হতে পারে। সমুদ্রে নতুন স্পিডবোট নামানো হলে পর্যটকরাও খুশি হবে, কেননা স্পিডবোটগুলো থাকলে বা সেগুলো ব্যবহার করার সঙ্গে সঙ্গে, কীভাবে উদ্ধার করতে হবে পানি থেকে পর্যটকদের, এসব নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার খবর শুনলে স্থানীয় হোটেল কর্তৃপক্ষও খুশি হবেন অবশ্যই। সবার ধারণা, এমন নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করা গেলে আরও বেশি পর্যটক কুয়াকাটা ও কক্সবাজারে যাওয়ার জন্য নিজেদের উৎসাহিত করতে পারবেন। সমুদ্রে টহল দেয়ার জন্য স্পিডবোট নামানো হলে একদিকে পর্যটকরা যেমন নিরাপত্তা পাবেন, অপরদিকে কক্সবাজারের আকর্ষণ যাবে আরও বেড়ে।

লিয়াকত হোসেন খোকন,

রূপনগর, ঢাকা, বাংলাদেশ।

back to top