ইউরোপের স্বপ্ন অনেকের কাছেই সোনার হরিণের মতো। উন্নত জীবন, উচ্চ আয়, সামাজিক নিরাপত্তা এসব আকর্ষণ করে হাজারও মানুষকে; কিন্তু বৈধ পথে ইউরোপে যাওয়া সহজ নয়। দীর্ঘসূত্রিতা, খরচ এবং প্রয়োজনীয় দক্ষতার অভাবে প্রতিদিন অসংখ্য বাংলাদেশি তরুণ অবৈধ পথে পা বাড়ান। তারা বিশ্বাস করেন, একটু কষ্ট করলেই পৌঁছে যাবেন স্বপ্নের ইউরোপে। কিন্তু তারা জানেন না, যে পথটি বেছে নিয়েছেন, সেটি কেবল অনিশ্চয়তা, প্রতারণা আর মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়। কেউ কেউ ভাগ্যক্রমে ইউরোপে পৌঁছান বটে, কিন্তু সেখানেও অপেক্ষা করে এক অনিশ্চিত জীবন, যেখানে নেই নিরাপত্তা, নেই স্থায়িত্ব।
অবৈধ অভিবাসন দেশের এবং দেশের মানুষ উভয়ের জন্যই ক্ষতিকর। এটি দেশের মানুষের জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে। পাশাপাশি দেশের সুনাম ক্ষুণœ করে এবং বৈদেশিক সম্পর্কের অবনতি ঘটায়। এ অবস্থা প্রতিকার এবং প্রতিরোধে সরকার, বেসরকারি সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
প্রজ্ঞা দাস
শিক্ষার্থী, অর্থনীতি বিভাগ
ইডেন মহিলা কলেজ
বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
ইউরোপের স্বপ্ন অনেকের কাছেই সোনার হরিণের মতো। উন্নত জীবন, উচ্চ আয়, সামাজিক নিরাপত্তা এসব আকর্ষণ করে হাজারও মানুষকে; কিন্তু বৈধ পথে ইউরোপে যাওয়া সহজ নয়। দীর্ঘসূত্রিতা, খরচ এবং প্রয়োজনীয় দক্ষতার অভাবে প্রতিদিন অসংখ্য বাংলাদেশি তরুণ অবৈধ পথে পা বাড়ান। তারা বিশ্বাস করেন, একটু কষ্ট করলেই পৌঁছে যাবেন স্বপ্নের ইউরোপে। কিন্তু তারা জানেন না, যে পথটি বেছে নিয়েছেন, সেটি কেবল অনিশ্চয়তা, প্রতারণা আর মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়। কেউ কেউ ভাগ্যক্রমে ইউরোপে পৌঁছান বটে, কিন্তু সেখানেও অপেক্ষা করে এক অনিশ্চিত জীবন, যেখানে নেই নিরাপত্তা, নেই স্থায়িত্ব।
অবৈধ অভিবাসন দেশের এবং দেশের মানুষ উভয়ের জন্যই ক্ষতিকর। এটি দেশের মানুষের জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে। পাশাপাশি দেশের সুনাম ক্ষুণœ করে এবং বৈদেশিক সম্পর্কের অবনতি ঘটায়। এ অবস্থা প্রতিকার এবং প্রতিরোধে সরকার, বেসরকারি সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
প্রজ্ঞা দাস
শিক্ষার্থী, অর্থনীতি বিভাগ
ইডেন মহিলা কলেজ