নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কাঁকড়া শিকার বৃদ্ধির ফলে সুন্দরবনের বাস্তুতন্ত্র এক মারাত্মক হুমকির মুখে পড়েছে। প্রতিবছর জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসকে কাঁকড়ার প্রজনন মৌসুম হিসেবে চিহ্নিত করে সরকার। এ সময়ে শিকার নিষিদ্ধ থাকলেও অনেক জেলে তা উপেক্ষা করে গোপনে কাঁকড়া আহরণ করছেন। বিশেষ করে ডিমওয়ালা মা কাঁকড়া ধরা পরায় স্বাভাবিক প্রজনন ব্যাহত হচ্ছে, যা ভবিষ্যতে কাঁকড়ার অস্তিত্ব বিপন্ন করতে পারে।
কাঁকড়া শুধু অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং সুন্দরবনের সামগ্রিক বাস্তুতন্ত্রের জন্যও অপরিহার্য। জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং পরিবেশের সংরক্ষণের নিমিত্তে এই সমস্যার প্রতিকারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, বন বিভাগ ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছে।
প্রজ্ঞা দাস
শিক্ষার্থী, অর্থনীতি বিভাগ
ইডেন মহিলা কলেজ
বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কাঁকড়া শিকার বৃদ্ধির ফলে সুন্দরবনের বাস্তুতন্ত্র এক মারাত্মক হুমকির মুখে পড়েছে। প্রতিবছর জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসকে কাঁকড়ার প্রজনন মৌসুম হিসেবে চিহ্নিত করে সরকার। এ সময়ে শিকার নিষিদ্ধ থাকলেও অনেক জেলে তা উপেক্ষা করে গোপনে কাঁকড়া আহরণ করছেন। বিশেষ করে ডিমওয়ালা মা কাঁকড়া ধরা পরায় স্বাভাবিক প্রজনন ব্যাহত হচ্ছে, যা ভবিষ্যতে কাঁকড়ার অস্তিত্ব বিপন্ন করতে পারে।
কাঁকড়া শুধু অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং সুন্দরবনের সামগ্রিক বাস্তুতন্ত্রের জন্যও অপরিহার্য। জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং পরিবেশের সংরক্ষণের নিমিত্তে এই সমস্যার প্রতিকারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, বন বিভাগ ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছে।
প্রজ্ঞা দাস
শিক্ষার্থী, অর্থনীতি বিভাগ
ইডেন মহিলা কলেজ