ঢাকা সিটিতে নির্মিত বিভিন্ন এলাকার খেলার মাঠ, পার্ক বিভিন্ন স্তরের মানুষের কাছে সার্বিকভাবে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়; যা রক্ষার জন্য আইন এবং সিটি করপোরেশন কর্তৃক বেতনভুক্ত লোক আছে, কমিটি আছে। এতদসত্ত্বেও বিভিন্ন স্তরের লোকজন মাঠে খেলতে বা বেড়াতে এসে নিজস্ব অসেচতনতায় মাঠে নানা ধরনের খাদ্য সামগ্রী, পলিথিন, বিড়ি-সিগারেটের বাট, প্লাস্টিক, কাগজ, বিভিন্ন ধরনের প্যাকেট ইত্যাদি মাঠের চারপাশে রাখা নির্ধারিত ডাস্টবিনে না ফেলে যত্রতত্র ফেলে নোংরা করছে। যা মাঠ কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। দিনদিন মাঠগুলো হয়ে পড়ছে নোংরা, যা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ সৃষ্টি করছে।
ফলে শিশুসহ সাধারণ মানুষ তাদের খেলাধুলা এবং শারীরিক ও মানসিক প্রশান্তির জন্য মাঠ বিমূখ হয়ে যাচ্ছে। তারা মানসিক প্রশান্তির জন্য বাধ্য হচ্ছে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার উপরে। ফলে জাতি দিনদিন অন্ধকারে নিমজ্জিত হচ্ছে। একপর্যায়ে দেখা যায়, যেই শিশুটির খেলাধুলা করে পরিচ্ছন্ন জীবন গঠনের কথা ছিল, সেই শিশুটি আজ আমাদের অবহেলার কারণে পাড়ার নষ্ট ছেলেদের সাথে মিশে মাদকে আক্রান্ত হয়ে অপরাধমূলক নানা কাজ করছে বা করতে বাধ্য হচ্ছে। এই ছেলেটিকে কে নষ্ট করছে? উত্তরে বলতে হয় নিশ্চয় আমাদের আত্মসচেতনতার অভাবে। আমরা সবাই যদি নিজনিজ দায়িত্ব সম্পর্কে সর্বদা সচেতন হই তাহলে আমরাই পারব শিশুদের খেলার মাঠে ফিরিয়ে এনে মানসিক বিনোদন দিতে।
তাই আসুন, আমরা সবাই মিলে নিজ নিজ জায়গা থেকে মাঠগুলোর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন নিশ্চিত করার মাধ্যমে আগামী দিনের জন্য একটি সুন্দর ও মনোরম পরিবেশ তৈরি করতে সহযোগিতা করি।
মোয়াজ্জেম হোসেন টিপু
মঙ্গলবার, ২৬ অক্টোবর ২০২১
ঢাকা সিটিতে নির্মিত বিভিন্ন এলাকার খেলার মাঠ, পার্ক বিভিন্ন স্তরের মানুষের কাছে সার্বিকভাবে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়; যা রক্ষার জন্য আইন এবং সিটি করপোরেশন কর্তৃক বেতনভুক্ত লোক আছে, কমিটি আছে। এতদসত্ত্বেও বিভিন্ন স্তরের লোকজন মাঠে খেলতে বা বেড়াতে এসে নিজস্ব অসেচতনতায় মাঠে নানা ধরনের খাদ্য সামগ্রী, পলিথিন, বিড়ি-সিগারেটের বাট, প্লাস্টিক, কাগজ, বিভিন্ন ধরনের প্যাকেট ইত্যাদি মাঠের চারপাশে রাখা নির্ধারিত ডাস্টবিনে না ফেলে যত্রতত্র ফেলে নোংরা করছে। যা মাঠ কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। দিনদিন মাঠগুলো হয়ে পড়ছে নোংরা, যা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ সৃষ্টি করছে।
ফলে শিশুসহ সাধারণ মানুষ তাদের খেলাধুলা এবং শারীরিক ও মানসিক প্রশান্তির জন্য মাঠ বিমূখ হয়ে যাচ্ছে। তারা মানসিক প্রশান্তির জন্য বাধ্য হচ্ছে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার উপরে। ফলে জাতি দিনদিন অন্ধকারে নিমজ্জিত হচ্ছে। একপর্যায়ে দেখা যায়, যেই শিশুটির খেলাধুলা করে পরিচ্ছন্ন জীবন গঠনের কথা ছিল, সেই শিশুটি আজ আমাদের অবহেলার কারণে পাড়ার নষ্ট ছেলেদের সাথে মিশে মাদকে আক্রান্ত হয়ে অপরাধমূলক নানা কাজ করছে বা করতে বাধ্য হচ্ছে। এই ছেলেটিকে কে নষ্ট করছে? উত্তরে বলতে হয় নিশ্চয় আমাদের আত্মসচেতনতার অভাবে। আমরা সবাই যদি নিজনিজ দায়িত্ব সম্পর্কে সর্বদা সচেতন হই তাহলে আমরাই পারব শিশুদের খেলার মাঠে ফিরিয়ে এনে মানসিক বিনোদন দিতে।
তাই আসুন, আমরা সবাই মিলে নিজ নিজ জায়গা থেকে মাঠগুলোর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন নিশ্চিত করার মাধ্যমে আগামী দিনের জন্য একটি সুন্দর ও মনোরম পরিবেশ তৈরি করতে সহযোগিতা করি।
মোয়াজ্জেম হোসেন টিপু