বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের হবিগঞ্জ জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী হলো সুতাং। এটির দৈর্ঘ্য ৮২ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৩৬ মিটার। নদীতে সারাবছর পানি থাকে কিন্তু জোয়ার-ভাটা থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত।
সুতাং নদী ভারতে উৎপত্তি হয়ে চুনারুঘাট উপজেলা হয়ে সদরের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে বাঁক নিয়ে লাখাই উপজেলা মধ্য দিয়ে কালনী নদীর সাথে মিলিত হয়েছে। শুষ্ক মৌসুমে নৌ চলাচল না থাকলেও বর্ষাকালে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সনাতন ধর্মাবলম্বী লোকজন এক সময় পূন্যস্নান করতো। অব্যাহত শিল্পবর্জ্যরে দূষণে নদীটির পানি কালো বর্ণ ধারণ করেছে, ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ, কষ্টকর হয়ে পড়েছে নদীর পাড় দিয়ে চলাচল। দূষণের কারণে মৎস্যশূন্য হয়ে পড়েছে নদীটি। দেশে প্রচলিত আইন অনুযায়ী নদী দখল ও দূষণমুক্ত রেখে যথাযথ সংরক্ষণে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো ব্যর্থ। এমতাবস্থায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে, অতিদ্রুত এর একটা সুরাহা দরকার।
রাতিক হাসান রাজীব
মঙ্গলবার, ২৬ অক্টোবর ২০২১
বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের হবিগঞ্জ জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী হলো সুতাং। এটির দৈর্ঘ্য ৮২ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৩৬ মিটার। নদীতে সারাবছর পানি থাকে কিন্তু জোয়ার-ভাটা থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত।
সুতাং নদী ভারতে উৎপত্তি হয়ে চুনারুঘাট উপজেলা হয়ে সদরের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে বাঁক নিয়ে লাখাই উপজেলা মধ্য দিয়ে কালনী নদীর সাথে মিলিত হয়েছে। শুষ্ক মৌসুমে নৌ চলাচল না থাকলেও বর্ষাকালে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সনাতন ধর্মাবলম্বী লোকজন এক সময় পূন্যস্নান করতো। অব্যাহত শিল্পবর্জ্যরে দূষণে নদীটির পানি কালো বর্ণ ধারণ করেছে, ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ, কষ্টকর হয়ে পড়েছে নদীর পাড় দিয়ে চলাচল। দূষণের কারণে মৎস্যশূন্য হয়ে পড়েছে নদীটি। দেশে প্রচলিত আইন অনুযায়ী নদী দখল ও দূষণমুক্ত রেখে যথাযথ সংরক্ষণে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো ব্যর্থ। এমতাবস্থায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে, অতিদ্রুত এর একটা সুরাহা দরকার।
রাতিক হাসান রাজীব