শিক্ষা স্তরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তর হচ্ছে প্রাথমিক শিক্ষা। একজন শিশুর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু হয় প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকেই। বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নানা সংকটের মধ্যে হিসাব রক্ষক পদে কাউকে নিয়োগ না দেয়া অন্যতম। প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে। হিসাব সংরক্ষণ ও পরিচালনাসহ দাপ্তরিক বিভিন্ন কাজে একজন প্রধান শিক্ষককে ব্যস্ত থাকতে হয়।
এছাড়া সরকারের নানা ধরনের দিকনির্দেশনামূলক কর্মকাণ্ডেও প্রধান শিক্ষককে সম্পৃক্ত থাকতে হয়। এতে করে একজন প্রধান শিক্ষক পাঠদান কার্যক্রমে সম্পৃক্ত হতে পারেন না। ফলে সহকারী শিক্ষকদের ওপর ক্লাসের অতিরিক্ত চাপ পড়ে। ফলে কোমলমতি শিশুদের পাঠদান কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়।
বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে উন্নয়নমূলক নানা কর্মকাণ্ড চলছে। এসব কাজের সুষ্ঠু হিসাব সংরক্ষণের জন্য প্রধান শিক্ষকদের ব্যস্ততা পূর্বের তুলনায় কয়েকগুণ বেড়ে গেছে। তাছাড়া এসব কাজ করতে গিয়ে তাদের অনেক সময় নানা ধরনের জটিলতায় পড়তে হচ্ছে। তাই প্রাথমিক বিদ্যালয়লোতে একজন দক্ষ ও যোগ্য হিসাব রক্ষক নিয়োগ দেয়া হলে দাপ্তরিক কাজে স্বচ্ছতা ও পাঠদানে গতিশীলতা আসবে বলে মনে করি। পাশাপাশি প্রধান শিক্ষকরা ক্লাসে মনোযোগী হতে পারবেন। আশা করি, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টি বিবেচনা করবে।
আশরাফুল ইসলাম
বুধবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২১
শিক্ষা স্তরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তর হচ্ছে প্রাথমিক শিক্ষা। একজন শিশুর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু হয় প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকেই। বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নানা সংকটের মধ্যে হিসাব রক্ষক পদে কাউকে নিয়োগ না দেয়া অন্যতম। প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে। হিসাব সংরক্ষণ ও পরিচালনাসহ দাপ্তরিক বিভিন্ন কাজে একজন প্রধান শিক্ষককে ব্যস্ত থাকতে হয়।
এছাড়া সরকারের নানা ধরনের দিকনির্দেশনামূলক কর্মকাণ্ডেও প্রধান শিক্ষককে সম্পৃক্ত থাকতে হয়। এতে করে একজন প্রধান শিক্ষক পাঠদান কার্যক্রমে সম্পৃক্ত হতে পারেন না। ফলে সহকারী শিক্ষকদের ওপর ক্লাসের অতিরিক্ত চাপ পড়ে। ফলে কোমলমতি শিশুদের পাঠদান কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়।
বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে উন্নয়নমূলক নানা কর্মকাণ্ড চলছে। এসব কাজের সুষ্ঠু হিসাব সংরক্ষণের জন্য প্রধান শিক্ষকদের ব্যস্ততা পূর্বের তুলনায় কয়েকগুণ বেড়ে গেছে। তাছাড়া এসব কাজ করতে গিয়ে তাদের অনেক সময় নানা ধরনের জটিলতায় পড়তে হচ্ছে। তাই প্রাথমিক বিদ্যালয়লোতে একজন দক্ষ ও যোগ্য হিসাব রক্ষক নিয়োগ দেয়া হলে দাপ্তরিক কাজে স্বচ্ছতা ও পাঠদানে গতিশীলতা আসবে বলে মনে করি। পাশাপাশি প্রধান শিক্ষকরা ক্লাসে মনোযোগী হতে পারবেন। আশা করি, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টি বিবেচনা করবে।
আশরাফুল ইসলাম