alt

প্রথম নারী

বিমান চালিয়ে জাতিসংঘ মিশনে

: বুধবার, ১০ মার্চ ২০২১

২০১৭ সালের ৭ ডিসেম্বর কঙ্গোতে বিমান নিয়ে যান নারী পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট নাইমা হক ও তামান্না ই লুৎফী। জাতিসংঘের এক বছরের মিশন শেষ করে তারা বর্তমানে বিমান বাহিনীতে স্কোয়াড্রন লিডার হিসেবে কর্মরত।

বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ২০০০ সালে সর্বপ্রথম সামরিক বাহিনীতে নারী কর্মকর্তা নিয়োগ শুরু করে। ২০১৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর এ দু’জন প্রথমবারের মতো উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ শুরু করেন। পরবর্তীতে ২৫ ঘণ্টা সফল প্রশিক্ষণ শেষে তারা একক উড্ডয়ন তথা প্রথম একক উড্ডয়ন (সোলো ফ্লাইট) সম্পন্ন করেন।

স্কোয়াড্রন লিডার নাইম হক ১৯৯০ সালের ২০ এপ্রিল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শাহবাজপুর থানায় জন্ম নেন। তার বাবা মোহাম্মদ নাজমুল হক ও মা নাসরিন বেগম। ঢাকার হলিক্রস গার্লস স্কুল থেকে এসএসসি এবং হলিক্রস কলেজ থেকে এইচএসসি পাসের পর বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনাল থেকে অ্যারোমেটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং (বিএসসি) পাস করেন। ২০১৭ সাল পর্যন্ত সে ৪০০ ঘণ্টা ফ্লাই করেন। এর আগে প্রধানন্ত্রীর দপ্তরে স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) সফলভাবে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেন।

স্কোয়াড্রন লিডার তামান্না ই লুৎফী বিএএফ শাহিন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পাসের পর বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনাল থেকে বিএসসি (এরো) পাস করেন। তারা বাবা যশোরের বেনাপোলের এয়ারফোর্সের সাবেক ইঞ্জিনিয়ারিং অফিসার গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অব.) লুৎফর রহমান ও মা আয়শা সিদ্দিকা। পাইলট হিসেবে ২০১৭ সাল পর্যন্ত তামান্না ৪০০ ঘণ্টা উড্ডয়ন করেন। তামান্নার জন্ম ১৯৯৩ সালের ৫ জুলাই।

tab

প্রথম নারী

বিমান চালিয়ে জাতিসংঘ মিশনে

বুধবার, ১০ মার্চ ২০২১

২০১৭ সালের ৭ ডিসেম্বর কঙ্গোতে বিমান নিয়ে যান নারী পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট নাইমা হক ও তামান্না ই লুৎফী। জাতিসংঘের এক বছরের মিশন শেষ করে তারা বর্তমানে বিমান বাহিনীতে স্কোয়াড্রন লিডার হিসেবে কর্মরত।

বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ২০০০ সালে সর্বপ্রথম সামরিক বাহিনীতে নারী কর্মকর্তা নিয়োগ শুরু করে। ২০১৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর এ দু’জন প্রথমবারের মতো উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ শুরু করেন। পরবর্তীতে ২৫ ঘণ্টা সফল প্রশিক্ষণ শেষে তারা একক উড্ডয়ন তথা প্রথম একক উড্ডয়ন (সোলো ফ্লাইট) সম্পন্ন করেন।

স্কোয়াড্রন লিডার নাইম হক ১৯৯০ সালের ২০ এপ্রিল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শাহবাজপুর থানায় জন্ম নেন। তার বাবা মোহাম্মদ নাজমুল হক ও মা নাসরিন বেগম। ঢাকার হলিক্রস গার্লস স্কুল থেকে এসএসসি এবং হলিক্রস কলেজ থেকে এইচএসসি পাসের পর বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনাল থেকে অ্যারোমেটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং (বিএসসি) পাস করেন। ২০১৭ সাল পর্যন্ত সে ৪০০ ঘণ্টা ফ্লাই করেন। এর আগে প্রধানন্ত্রীর দপ্তরে স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) সফলভাবে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেন।

স্কোয়াড্রন লিডার তামান্না ই লুৎফী বিএএফ শাহিন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পাসের পর বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনাল থেকে বিএসসি (এরো) পাস করেন। তারা বাবা যশোরের বেনাপোলের এয়ারফোর্সের সাবেক ইঞ্জিনিয়ারিং অফিসার গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অব.) লুৎফর রহমান ও মা আয়শা সিদ্দিকা। পাইলট হিসেবে ২০১৭ সাল পর্যন্ত তামান্না ৪০০ ঘণ্টা উড্ডয়ন করেন। তামান্নার জন্ম ১৯৯৩ সালের ৫ জুলাই।

back to top