হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলায় এক আসামিকে ছাড়াতে থানায় গেলে উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক ফকরুল ইসলামের সঙ্গে বামৈ ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আজাদ হোসেন ফুরুকের বাকবিতণ্ডার জেরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয়পক্ষের অন্তত ৪০ জন আহত হয়েছেন।
বুধবার (১১ জুন) বিকেলে লাখাই উপজেলার বামৈ পূর্বগ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক ফকরুল ইসলাম লাখাই থানা থেকে কাজিমুল নামের এক আসামিকে ছাড়িয়ে নিতে যান। এসময় বাধা দেন সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আজাদ হোসেন ফুরুক। এতে দুজনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে দুইপক্ষ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন—মহিবুর, নাছির, লিটন, জুনাইদ, রুবেল, রুমান, মুজাহিদ, সাইফুল, তাজুল ইসলাম, রিফাত, শাহ আলম, মাইন মিয়াসহ প্রায় ৪০ জন। তাদের হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ছাত্রদল নেতা ফকরুল ইসলাম বলেন, “কাজিমুল নামের একজন আসামিকে না পেয়ে তার মা হারুনা বেগমকে গ্রেপ্তার করে থানায় আনা হয়। তিনি আসামি না হওয়ায় তাকে ছাড়াতে যাই। তখন চেয়ারম্যান ফুরুক বাধা দেন। সেখান থেকেই কথা কাটাকাটি এবং পরে সংঘর্ষ হয়।”
অন্যদিকে আজাদ হোসেন ফুরুক বলেন, “আসামি ছাড়াতে গিয়ে ছাত্রদল নেতা ফকরুল ইসলাম নিয়ম ভেঙে চাপ সৃষ্টি করতে চেয়েছিলেন। আমি এর প্রতিবাদ করলে তার লোকজন আমাদের ওপর হামলা চালায়।”
লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বন্দে আলী বলেন, “ছাত্রদল নেতার থানায় যাওয়া এবং সাবেক চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা কাটাকাটি থেকেই উত্তেজনা শুরু হয়। পরে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।”
বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫
হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলায় এক আসামিকে ছাড়াতে থানায় গেলে উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক ফকরুল ইসলামের সঙ্গে বামৈ ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আজাদ হোসেন ফুরুকের বাকবিতণ্ডার জেরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয়পক্ষের অন্তত ৪০ জন আহত হয়েছেন।
বুধবার (১১ জুন) বিকেলে লাখাই উপজেলার বামৈ পূর্বগ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক ফকরুল ইসলাম লাখাই থানা থেকে কাজিমুল নামের এক আসামিকে ছাড়িয়ে নিতে যান। এসময় বাধা দেন সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আজাদ হোসেন ফুরুক। এতে দুজনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে দুইপক্ষ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন—মহিবুর, নাছির, লিটন, জুনাইদ, রুবেল, রুমান, মুজাহিদ, সাইফুল, তাজুল ইসলাম, রিফাত, শাহ আলম, মাইন মিয়াসহ প্রায় ৪০ জন। তাদের হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ছাত্রদল নেতা ফকরুল ইসলাম বলেন, “কাজিমুল নামের একজন আসামিকে না পেয়ে তার মা হারুনা বেগমকে গ্রেপ্তার করে থানায় আনা হয়। তিনি আসামি না হওয়ায় তাকে ছাড়াতে যাই। তখন চেয়ারম্যান ফুরুক বাধা দেন। সেখান থেকেই কথা কাটাকাটি এবং পরে সংঘর্ষ হয়।”
অন্যদিকে আজাদ হোসেন ফুরুক বলেন, “আসামি ছাড়াতে গিয়ে ছাত্রদল নেতা ফকরুল ইসলাম নিয়ম ভেঙে চাপ সৃষ্টি করতে চেয়েছিলেন। আমি এর প্রতিবাদ করলে তার লোকজন আমাদের ওপর হামলা চালায়।”
লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বন্দে আলী বলেন, “ছাত্রদল নেতার থানায় যাওয়া এবং সাবেক চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা কাটাকাটি থেকেই উত্তেজনা শুরু হয়। পরে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।”