কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করেছেন এক রোহিঙ্গা যুবক। নিহত গৃহবধূর নাম আয়েশা খাতুন (২৫) এবং ঘাতক স্বামীর নাম সৈয়দ আলম (২৭)।
বুধবার (১১ জুন) রাতে উখিয়ার ক্যাম্প-২ ওয়েস্ট এলাকায় এ নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটে। স্থানীয়দের বরাতে জানা গেছে, বেশ কিছুদিন ধরেই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক বিরোধ চলছিল। ঘটনার রাতে তর্ক-বিতর্কের একপর্যায়ে সৈয়দ আলম ধারালো ছুরি দিয়ে আয়েশার গলা কেটে দেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে পালিয়ে যান।
জানা যায়, সৈয়দ আলম একটি বেসরকারি এনজিওতে কর্মরত ছিলেন।
ঘটনার পর উখিয়া থানা পুলিশ ও ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। তারা মরদেহ উদ্ধার করে এবং ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো অস্ত্রটি জব্দ করে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ আরিফ হোসাইন বলেন, “প্রাথমিক তদন্তে আমরা নিশ্চিত হয়েছি, পারিবারিক কলহ থেকেই এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।”
বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫
কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করেছেন এক রোহিঙ্গা যুবক। নিহত গৃহবধূর নাম আয়েশা খাতুন (২৫) এবং ঘাতক স্বামীর নাম সৈয়দ আলম (২৭)।
বুধবার (১১ জুন) রাতে উখিয়ার ক্যাম্প-২ ওয়েস্ট এলাকায় এ নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটে। স্থানীয়দের বরাতে জানা গেছে, বেশ কিছুদিন ধরেই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক বিরোধ চলছিল। ঘটনার রাতে তর্ক-বিতর্কের একপর্যায়ে সৈয়দ আলম ধারালো ছুরি দিয়ে আয়েশার গলা কেটে দেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে পালিয়ে যান।
জানা যায়, সৈয়দ আলম একটি বেসরকারি এনজিওতে কর্মরত ছিলেন।
ঘটনার পর উখিয়া থানা পুলিশ ও ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। তারা মরদেহ উদ্ধার করে এবং ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো অস্ত্রটি জব্দ করে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ আরিফ হোসাইন বলেন, “প্রাথমিক তদন্তে আমরা নিশ্চিত হয়েছি, পারিবারিক কলহ থেকেই এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।”