সকালে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের লাবণী ও সুগন্ধা পয়েন্টের মাঝের এলাকায় ঘুরতে বের হয়েছিলেন এক নারী পর্যটক এবং তার স্বামী। হঠাৎ কয়েকজন যুবক তাদের ঘিরে ধরে হয়রানি শুরু করেন। ওই নারীর গায়ে তারা হাত দেয়ার চেষ্টা করলে তিনি চীৎকার করেন। আর তারপর ট্যুরিস্ট পুলিশ এসে ৫ জনকে আটক করে।
ঘটনা মঙ্গলবার (২৭ মে) সকালের। ট্যুরিস্ট পুলিশ জানিয়েছে আটক যুবকরা হলেন আনোয়ার আক্তার নিহাদ (২৪), রাব্বি (২৪), আকিব (২০), জিন মিয়া (১৭) ও আমিনুল হোসেন (১৮)। তাদের মধ্যে একজন কক্সবাজারের, একজন চট্টগ্রামের ও তিনজন কিশোরগঞ্জ জেলার বাসিন্দা।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অঞ্চলের অতিরিক্ত ডিআইজি মো. আপেল মাহমুদ জানান, সকালে লাবণী ও সুগন্ধা পয়েন্টের মধ্যবর্তী এলাকায় সৈকতে ঘুরতে বের হয়েছিলেন এক নারী পর্যটক এবং তার স্বামী। হঠাৎ করে কয়েকজন যুবক তাদের ঘিরে ধরেন এবং নানা অজুহাতে কথা বলা শুরু করেন। একপর্যায়ে যুবকদের একজন ওই নারীর শরীরে হাত দেওয়ার চেষ্টা করলে তিনি চিৎকার দিয়ে ওঠেন। সঙ্গে সঙ্গে বাকিরাও ঘিরে ধরে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেন।
এ সময় সৈকতে টহলে থাকা ট্যুরিস্ট পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পাঁচজনকে আটক করে। তবে তাদের সঙ্গে থাকা আরও দুজন পলাতক রয়েছেন। তাদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত রয়েছে বলে তিনি জানান।
আটক যুবকদের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে কক্সবাজার সদর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানান অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে টুরিস্ট পুলিশ সার্বক্ষণিক সক্রিয় রয়েছে।’
বুধবার, ২৮ মে ২০২৫
সকালে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের লাবণী ও সুগন্ধা পয়েন্টের মাঝের এলাকায় ঘুরতে বের হয়েছিলেন এক নারী পর্যটক এবং তার স্বামী। হঠাৎ কয়েকজন যুবক তাদের ঘিরে ধরে হয়রানি শুরু করেন। ওই নারীর গায়ে তারা হাত দেয়ার চেষ্টা করলে তিনি চীৎকার করেন। আর তারপর ট্যুরিস্ট পুলিশ এসে ৫ জনকে আটক করে।
ঘটনা মঙ্গলবার (২৭ মে) সকালের। ট্যুরিস্ট পুলিশ জানিয়েছে আটক যুবকরা হলেন আনোয়ার আক্তার নিহাদ (২৪), রাব্বি (২৪), আকিব (২০), জিন মিয়া (১৭) ও আমিনুল হোসেন (১৮)। তাদের মধ্যে একজন কক্সবাজারের, একজন চট্টগ্রামের ও তিনজন কিশোরগঞ্জ জেলার বাসিন্দা।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অঞ্চলের অতিরিক্ত ডিআইজি মো. আপেল মাহমুদ জানান, সকালে লাবণী ও সুগন্ধা পয়েন্টের মধ্যবর্তী এলাকায় সৈকতে ঘুরতে বের হয়েছিলেন এক নারী পর্যটক এবং তার স্বামী। হঠাৎ করে কয়েকজন যুবক তাদের ঘিরে ধরেন এবং নানা অজুহাতে কথা বলা শুরু করেন। একপর্যায়ে যুবকদের একজন ওই নারীর শরীরে হাত দেওয়ার চেষ্টা করলে তিনি চিৎকার দিয়ে ওঠেন। সঙ্গে সঙ্গে বাকিরাও ঘিরে ধরে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেন।
এ সময় সৈকতে টহলে থাকা ট্যুরিস্ট পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পাঁচজনকে আটক করে। তবে তাদের সঙ্গে থাকা আরও দুজন পলাতক রয়েছেন। তাদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত রয়েছে বলে তিনি জানান।
আটক যুবকদের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে কক্সবাজার সদর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানান অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে টুরিস্ট পুলিশ সার্বক্ষণিক সক্রিয় রয়েছে।’