রংপুর নগরের মুলাটোল এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে মোস্তাকিম ইসলাম (৩৭) নামে এক আইনজীবীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়। তিনি রংপুর সিটি করপোরেশনের ২০ নম্বর ওয়ার্ডের মুলাটোল ব্যাংক কলোনি এলাকার বাসিন্দা।
মোস্তাকিম বদরগঞ্জ উপজেলার ট্যাক্সের হাট এলাকার খাদেমুল ইসলামের ছেলে এবং রংপুর জজ আদালতের আইনজীবী ছিলেন।
মোস্তাকিম তার স্ত্রী রিমু বেগমের সঙ্গে ওই বাসায় থাকতেন। সেখানে একই ইউনিটে তার ছোট ভাই আলাদাভাবে থাকতেন। চার দিন আগে রিমু বাবার বাড়িতে যান বলে জানা গেছে। তাদের কোনো সন্তান নেই।
নিহতের ছোট ভাই সোহান বলেন, শুক্রবার রাতে ভাইকে ভাত খাওযার জন্য ডাকাডাকি করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। পরে রুমের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখি। ওই ঘরের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না প্যাঁচানো ছিল। পরে থানায় খবর দেওয়া হয়।
রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালি থানার ওসি আতাউর রহমান বলেন, খবর পেয়ে রাত ১টার পর ওই বাসার দ্বিতীয় তলায় গিয়ে দেখি অ্যাডভোকেট মোস্তাকিমের মরদেহ মেঝেতে পড়ে আছে। তবে তিনি আত্মহত্যা করেছেন নাকি তাকে হত্যা করা হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে বলে জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।
শনিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৪
রংপুর নগরের মুলাটোল এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে মোস্তাকিম ইসলাম (৩৭) নামে এক আইনজীবীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়। তিনি রংপুর সিটি করপোরেশনের ২০ নম্বর ওয়ার্ডের মুলাটোল ব্যাংক কলোনি এলাকার বাসিন্দা।
মোস্তাকিম বদরগঞ্জ উপজেলার ট্যাক্সের হাট এলাকার খাদেমুল ইসলামের ছেলে এবং রংপুর জজ আদালতের আইনজীবী ছিলেন।
মোস্তাকিম তার স্ত্রী রিমু বেগমের সঙ্গে ওই বাসায় থাকতেন। সেখানে একই ইউনিটে তার ছোট ভাই আলাদাভাবে থাকতেন। চার দিন আগে রিমু বাবার বাড়িতে যান বলে জানা গেছে। তাদের কোনো সন্তান নেই।
নিহতের ছোট ভাই সোহান বলেন, শুক্রবার রাতে ভাইকে ভাত খাওযার জন্য ডাকাডাকি করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। পরে রুমের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখি। ওই ঘরের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না প্যাঁচানো ছিল। পরে থানায় খবর দেওয়া হয়।
রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালি থানার ওসি আতাউর রহমান বলেন, খবর পেয়ে রাত ১টার পর ওই বাসার দ্বিতীয় তলায় গিয়ে দেখি অ্যাডভোকেট মোস্তাকিমের মরদেহ মেঝেতে পড়ে আছে। তবে তিনি আত্মহত্যা করেছেন নাকি তাকে হত্যা করা হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে বলে জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।