alt

সারাদেশ

মাতামুহুরীতে পাঁচ শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ বছর আগের সেই মর্মান্তিক ঘটনায় চোখের জলে বুক ভাসান স্বজনরা

প্রতিনিধি, চকরিয়া (কক্সবাজার) : মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫

মাতামুহুরী নদীতে ডুবে মারা যাওয়া চকরিয়া গ্রামার স্কুলের পাঁচ মেধাবী শিক্ষার্থী ফাইল ছবি

বছর ঘুরে আবারও এসেছে কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ভয়াল মাতামুহুরী ট্র্যাজেডির দিন। সাতবছর আগে ২০১৮ সালের ১৪ জুলাই এইদিনে চকরিয়া গ্রামার স্কুলের পাঁচ শিক্ষার্থী ফুটবল খেলা শেষে মাতামুহুরী নদীতে গোসল করতে নেমে একই সাথে মর্মান্তিক মৃত্যুবরণ করেন।

সেইদিনের ট্র্যাজেডিতে আদরের সন্তান হারানো পরিবার গুলোতে আজোও চলছে শোকের মাতম। বছর ঘুরে দিনটি ফিরে আসলে, সন্তান হারানোর

শোকে বাবা-মা ও আত্মীয় স্বজনরা নিরবে কেঁদে কেঁদে চোখের জল ফেলে। অকস্মাৎ ঝরে যাওয়া পাঁচ শিক্ষার্থীর স্বজনরা শুধু নয়, পুরো চকরিয়াবাসী নিষ্পাপ এই কিশোরদের মৃত্যুতে আজো শোকে ম্যূহমান। দিনটি ফিরে আসলেই স্বজনদের বুকফাটা আর্তনাদে ভারী হয়ে উঠে পরিবেশ। সাতবছর আগের

ঘটনার কথা স্মরণ হলেই আঁতকে ওঠেন বিদ্যালয়ের সহপাঠী ও অধ্যায়নরত শিক্ষার্থী ও কর্মরত শিক্ষকরক।

জানা গেছে, ২০১৮ সালের ১৮ জুলাই বিকালে চকরিয়া উপজেলার মাতামুহুরী নদীতে জেগে ওঠা বালুচরে গ্রামার স্কুলের অন্তত ২২ জন সহপাঠী শিক্ষার্থী ফুটবল খেলে। পরে খেলা শেষে সবাই হৈহুল্লা করে নদীতে গোসল করতে নেমেছিল। অন্যরা গোসল করে উঠে আসতে সক্ষম হলেও পাঁচ বন্ধু পানিতে ডুবে যায়। এদের মধ্যে একজন হাবুডুবু খাচ্ছে দেখে বন্ধুরা গিয়ে তাকে জীবিত উদ্ধার করে নিয়ে আসে। তার সহপাঠীরা মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে চকরিয়া একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে। তবে তাদের অজান্তে আরো ৫ মেধাবী ছাত্রের সলিল সমাধি হয়। তারা সকলে গ্রামার স্কুলের শিক্ষার্থী। পরে ডুবুরি দল এসে চকরিয়া উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয়দের সহযোগিতায় রাত ১২টা পর্যন্ত তল্লাশি চালিয়ে এক এক করে পাঁচজন শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেন।

মাতামুহুরী নদীতে ডুবে মারা যাওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন : গ্রামার স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্র ও চকরিয়া পৌরশহরের আনোয়ার শপিং কমপ্লেক্সের মালিক আনোয়ার হোছাইনের দু’পুত্র আমিনুল হোছাইন এমশাদ (১৭) ও তার ছোট ভাই একই স্কুলের ৮ম শ্রেণির ছাত্র আফতাব হোছাইন মেহেরাব (১৫), একই বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা জলি ভট্টাচার্য্যের পুত্র তুর্ণ ভট্টাচার্য্য (১৭), ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলামের পুত্র ১০ম শ্রেণির ছাত্র সাঈদ জাওয়াদ আর্ভি (১৭) ও উপজেলার কাকারা ইউনিয়নের মোহাম্মদ শওকতের পুত্র ১০ম শ্রেণির ছাত্র ফারহান বিন শওকত (১৭)।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ধনাঢ্য ব্যবসায়ী আনোয়ার শপিং কমপ্লেক্সের মালিক আনোয়ার হোসাইনের বাড়িতে দুই পুত্রকে হারিয়ে মা-বাবা, চাচা-চাচিসহ পরিবারের সদস্যরা আজো নির্বাক। দীর্ঘ সাতটি বছর অতিবাহিত হলেও এখনো সন্তান হারানোর শোকে স্তব্ধ পরিবারের সদস্যরা।

যেন তাদের নয়নের মণি আমিনুল হোসাইন এমশাদ ও মেহরাব হোসাইনকে হারানোর কান্না ভেসে আসে। ব্যবসায়ী আনোয়ারের সংসার আলোকিত করে তাঁর দুই পুত্র। পড়ালেখায়ও তারা ছিল বেশ মেধাবী। দুই পুত্রকে ঘিরে বড় স্বপ্ন ছিল আনোয়ার হোসাইনের। কিন্তু মাতামুহুরী নদীতে দুই সন্তানের সলিল সমাধিতে চুরমার হয়ে গেল তার সেই স্বপ্ন। নিভে গেল একটি বাড়ির দুটি প্রদীপ। তার দুই পুত্রের বড় ছেলে এমশাদ হোছাইন ছিল চকরিয়া গ্রামার স্কুলের বিজ্ঞান বিভাগের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। অপর পুত্র মেহরাব হোছাইনও ছিল ওই বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র।

মাতামুহুরী ট্রাজেডিতে গ্রামার স্কুলের দুই শিক্ষকও হারিয়েছিল তাদের বুকের ধনকে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলামের পরিবার তাদের

বড় পুত্র সাইয়্যিদ জাওয়াদ আর্ভিকে হারিয়ে এখনো সন্তানের শোকে নির্বাক। একইভাবে বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা জলি ভট্টাচার্য একমাত্র পুত্র তূর্য ভট্টাচার্যকে হারিয়ে আজও তাঁর পরিবারে চলছে নিরব কান্না। অনুরূপভাবে শিক্ষার্থী ফারহান বিন শওকতের অকাল মৃত্যু শোকে আজও কাতর তাঁর পরিবার সদস্যরা।

এভাবে বছর ঘুরে দিনটি ফিরে আসলেই মাতামুহুরী ট্রাজেডিতে মৃত্যুর সঙ্গে আলিঙ্গন করা নিস্পাপ এসব শিক্ষার্থীর পরিবার ও স্বজনদের বুকফাটা আর্তনাদে পরিবেশ ভারী হয়ে উঠে।

শরণখোলার রেঞ্জে মাছ ধরার সময় পাঁচ জেলে আটক

নারায়ণগঞ্জ শহরে গরম কমাতে ‘তাপকর্ম পরিকল্পনা’

ছবি

কক্সবাজারে জামায়াত নেতার হামলা, বিএনপি নেতা নিহত

ছবি

শায়েস্তাগঞ্জ ও অলিপুরে উচ্ছেদ শতাধিক অবৈধ স্থাপনা, উদ্বোধন হলো পুলিশ বক্স

ছবি

বিনা বিচারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি পেলেন কানু মিয়া

ছবি

ঐতিহাসিক ভবন ভাঙা ঠেকাতে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের চিঠি

ছবি

কমলনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গাইনি বিশেষজ্ঞ নেই ১০ বছর

মহেশপুর আদালত চত্বরে জাল কোর্টফিতে সয়লাব

কমলগঞ্জে চা শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার

মোহনগঞ্জে হারিয়ে গেছে দেশি জাতের ধান

নবাবগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

মোরেলগঞ্জ ভেটেরিনারি হাসপাতালে ১১ পদের মধ্যে ৮ পদেই কেউ নেই

রংপুর চেম্বারের নির্বাচন সম্পন্ন

চাঁদপুরে অপরাধে জড়িত সন্দেহে আটক ২২

তারাগঞ্জে চাষিদের বীজ, সার ও অর্থ বিতরণ

ছবি

হরিপুর-চিলমারী সেতুর উদ্বোধন ২ আগস্ট

বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে কলমাকান্দায় আলোচনা সভা

বাগাতিপাড়ায় সড়ক প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ, দুদকের অভিযান

ভিডব্লিউবি কার্ডধারীদের কাছে ট্যাক্সের নামে টাকা আদায়

ছবি

দশমিনায় বাড়ির আঙিনায় বস্তায় আদা চাষে সাফল্য

কাঁঠালিয়ায় জিপিএ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

চিতলমারীতে মাদক বিক্রেতা গ্রেপ্তার

ছবি

বারবার প্রতিশ্রুতির পরও পাকাকরণ হয়নি সড়ক

পাঁচবিবি উপজেলা প্রশাসন ভবন উদ্বোধন

মা হত্যার দায়ে পুত্রের আমৃত্যু কারাদণ্ড

ছবি

মাদারগঞ্জে স্বেচ্ছাশ্রমে কাঠের সেতু পুনর্নির্মাণ

শ্রীমঙ্গলে চাঞ্চল্যকর হৃদয় হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন দুই বন্ধু গ্রেপ্তার

ভুক্তভোগী দুই নারীকে হুমকির অভিযোগ ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে

ছবি

বড়াল নদীতে মাছ ধরার উৎসব

স্বজনদের আপত্তির মুখে লাশ উত্তোলন না করেই ফিরে গেল পিবিআই টিম

মোরেলগঞ্জে মাদ্রাসাছাত্রকে কুপিয়ে জখম

ছবি

চাঁদাবাজি বন্ধে বিএনপির সমাবেশ

অটোরিকশা চালককে মারধর করায় বিএনপি নেতার পদ স্থগিত

খাগড়াছড়িতে এনসিপির নেতানেত্রীর পাল্টাপাল্টি জিডি

ছবি

দোয়ারাবাজারে সেতু না থাকায় বাঁশের সাঁকোতে পারাপার

গ্রামীণফোনের বিরুদ্ধে প্যাকেজ অফারের প্রতারণার অভিযোগ, ভোগান্তিতে গ্রাহক

tab

সারাদেশ

মাতামুহুরীতে পাঁচ শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ বছর আগের সেই মর্মান্তিক ঘটনায় চোখের জলে বুক ভাসান স্বজনরা

প্রতিনিধি, চকরিয়া (কক্সবাজার)

মাতামুহুরী নদীতে ডুবে মারা যাওয়া চকরিয়া গ্রামার স্কুলের পাঁচ মেধাবী শিক্ষার্থী ফাইল ছবি

মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫

বছর ঘুরে আবারও এসেছে কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ভয়াল মাতামুহুরী ট্র্যাজেডির দিন। সাতবছর আগে ২০১৮ সালের ১৪ জুলাই এইদিনে চকরিয়া গ্রামার স্কুলের পাঁচ শিক্ষার্থী ফুটবল খেলা শেষে মাতামুহুরী নদীতে গোসল করতে নেমে একই সাথে মর্মান্তিক মৃত্যুবরণ করেন।

সেইদিনের ট্র্যাজেডিতে আদরের সন্তান হারানো পরিবার গুলোতে আজোও চলছে শোকের মাতম। বছর ঘুরে দিনটি ফিরে আসলে, সন্তান হারানোর

শোকে বাবা-মা ও আত্মীয় স্বজনরা নিরবে কেঁদে কেঁদে চোখের জল ফেলে। অকস্মাৎ ঝরে যাওয়া পাঁচ শিক্ষার্থীর স্বজনরা শুধু নয়, পুরো চকরিয়াবাসী নিষ্পাপ এই কিশোরদের মৃত্যুতে আজো শোকে ম্যূহমান। দিনটি ফিরে আসলেই স্বজনদের বুকফাটা আর্তনাদে ভারী হয়ে উঠে পরিবেশ। সাতবছর আগের

ঘটনার কথা স্মরণ হলেই আঁতকে ওঠেন বিদ্যালয়ের সহপাঠী ও অধ্যায়নরত শিক্ষার্থী ও কর্মরত শিক্ষকরক।

জানা গেছে, ২০১৮ সালের ১৮ জুলাই বিকালে চকরিয়া উপজেলার মাতামুহুরী নদীতে জেগে ওঠা বালুচরে গ্রামার স্কুলের অন্তত ২২ জন সহপাঠী শিক্ষার্থী ফুটবল খেলে। পরে খেলা শেষে সবাই হৈহুল্লা করে নদীতে গোসল করতে নেমেছিল। অন্যরা গোসল করে উঠে আসতে সক্ষম হলেও পাঁচ বন্ধু পানিতে ডুবে যায়। এদের মধ্যে একজন হাবুডুবু খাচ্ছে দেখে বন্ধুরা গিয়ে তাকে জীবিত উদ্ধার করে নিয়ে আসে। তার সহপাঠীরা মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে চকরিয়া একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে। তবে তাদের অজান্তে আরো ৫ মেধাবী ছাত্রের সলিল সমাধি হয়। তারা সকলে গ্রামার স্কুলের শিক্ষার্থী। পরে ডুবুরি দল এসে চকরিয়া উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয়দের সহযোগিতায় রাত ১২টা পর্যন্ত তল্লাশি চালিয়ে এক এক করে পাঁচজন শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেন।

মাতামুহুরী নদীতে ডুবে মারা যাওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন : গ্রামার স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্র ও চকরিয়া পৌরশহরের আনোয়ার শপিং কমপ্লেক্সের মালিক আনোয়ার হোছাইনের দু’পুত্র আমিনুল হোছাইন এমশাদ (১৭) ও তার ছোট ভাই একই স্কুলের ৮ম শ্রেণির ছাত্র আফতাব হোছাইন মেহেরাব (১৫), একই বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা জলি ভট্টাচার্য্যের পুত্র তুর্ণ ভট্টাচার্য্য (১৭), ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলামের পুত্র ১০ম শ্রেণির ছাত্র সাঈদ জাওয়াদ আর্ভি (১৭) ও উপজেলার কাকারা ইউনিয়নের মোহাম্মদ শওকতের পুত্র ১০ম শ্রেণির ছাত্র ফারহান বিন শওকত (১৭)।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ধনাঢ্য ব্যবসায়ী আনোয়ার শপিং কমপ্লেক্সের মালিক আনোয়ার হোসাইনের বাড়িতে দুই পুত্রকে হারিয়ে মা-বাবা, চাচা-চাচিসহ পরিবারের সদস্যরা আজো নির্বাক। দীর্ঘ সাতটি বছর অতিবাহিত হলেও এখনো সন্তান হারানোর শোকে স্তব্ধ পরিবারের সদস্যরা।

যেন তাদের নয়নের মণি আমিনুল হোসাইন এমশাদ ও মেহরাব হোসাইনকে হারানোর কান্না ভেসে আসে। ব্যবসায়ী আনোয়ারের সংসার আলোকিত করে তাঁর দুই পুত্র। পড়ালেখায়ও তারা ছিল বেশ মেধাবী। দুই পুত্রকে ঘিরে বড় স্বপ্ন ছিল আনোয়ার হোসাইনের। কিন্তু মাতামুহুরী নদীতে দুই সন্তানের সলিল সমাধিতে চুরমার হয়ে গেল তার সেই স্বপ্ন। নিভে গেল একটি বাড়ির দুটি প্রদীপ। তার দুই পুত্রের বড় ছেলে এমশাদ হোছাইন ছিল চকরিয়া গ্রামার স্কুলের বিজ্ঞান বিভাগের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। অপর পুত্র মেহরাব হোছাইনও ছিল ওই বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র।

মাতামুহুরী ট্রাজেডিতে গ্রামার স্কুলের দুই শিক্ষকও হারিয়েছিল তাদের বুকের ধনকে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলামের পরিবার তাদের

বড় পুত্র সাইয়্যিদ জাওয়াদ আর্ভিকে হারিয়ে এখনো সন্তানের শোকে নির্বাক। একইভাবে বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা জলি ভট্টাচার্য একমাত্র পুত্র তূর্য ভট্টাচার্যকে হারিয়ে আজও তাঁর পরিবারে চলছে নিরব কান্না। অনুরূপভাবে শিক্ষার্থী ফারহান বিন শওকতের অকাল মৃত্যু শোকে আজও কাতর তাঁর পরিবার সদস্যরা।

এভাবে বছর ঘুরে দিনটি ফিরে আসলেই মাতামুহুরী ট্রাজেডিতে মৃত্যুর সঙ্গে আলিঙ্গন করা নিস্পাপ এসব শিক্ষার্থীর পরিবার ও স্বজনদের বুকফাটা আর্তনাদে পরিবেশ ভারী হয়ে উঠে।

back to top