হবিগঞ্জের লাখাইয়ে ডাকাতির সময় গণপিটুনিতে দুই ডাকাত মারা গেছে। শনিবার (১০ এপ্রিল) দিবাগত রাতে উপজেলার গুণিপুর গ্রামে ডাকাতি করার সময় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত এক ডাকাত হলেন- মাধবপুর উপজেলার পুরাইখলা গ্রামের ইউনুস মিয়ার ছেলে হুমায়ুন মিয়া (৪০) এবং আরেকজনের নাম তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার গুণিপুর গ্রামে শনিবার দিবাগত ২টার দিকে জালাল মিয়ার বাড়িতে ৫/৬ জনের একদল ডাকাত হন দেয়। এ সময় ডাকাত দলের উপস্থিতি টের পেয়ে বাড়ির লোকজন চিৎকার শুরু করে। তাদের চিৎকারে গ্রামের লোকজন এসে ডাকাতদের ধাওয়া দিয়ে দুইজনকে আটক করলেও বাকিরা পালিয়ে যায়। এ সময় উত্তেজিত জনতা তাদেরকে গণধোলাই দিলে ঘটনাস্থলেই দুইজন মারা যায়।
স্থানীয় লোকজন জানায়, উপজেলায় বেশ কিছুদিন থেকে ডাকাতদের উপদ্রুব বেড়ে গেছে। ডাকাতি থেকে বাচতে গ্রামের মানুষ মিলে পাহারা দেই।
এ বিষয়ে লাখাই থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাইদুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন-লাশ উদ্ধার করে হবিগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য প্রেরণ করা হয়েছে। একজনের পরিচয় জানা গেলেও এবং আরেকজনের পরিচয় এখানো জানা যায়নি।
রোববার, ১১ এপ্রিল ২০২১
হবিগঞ্জের লাখাইয়ে ডাকাতির সময় গণপিটুনিতে দুই ডাকাত মারা গেছে। শনিবার (১০ এপ্রিল) দিবাগত রাতে উপজেলার গুণিপুর গ্রামে ডাকাতি করার সময় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত এক ডাকাত হলেন- মাধবপুর উপজেলার পুরাইখলা গ্রামের ইউনুস মিয়ার ছেলে হুমায়ুন মিয়া (৪০) এবং আরেকজনের নাম তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার গুণিপুর গ্রামে শনিবার দিবাগত ২টার দিকে জালাল মিয়ার বাড়িতে ৫/৬ জনের একদল ডাকাত হন দেয়। এ সময় ডাকাত দলের উপস্থিতি টের পেয়ে বাড়ির লোকজন চিৎকার শুরু করে। তাদের চিৎকারে গ্রামের লোকজন এসে ডাকাতদের ধাওয়া দিয়ে দুইজনকে আটক করলেও বাকিরা পালিয়ে যায়। এ সময় উত্তেজিত জনতা তাদেরকে গণধোলাই দিলে ঘটনাস্থলেই দুইজন মারা যায়।
স্থানীয় লোকজন জানায়, উপজেলায় বেশ কিছুদিন থেকে ডাকাতদের উপদ্রুব বেড়ে গেছে। ডাকাতি থেকে বাচতে গ্রামের মানুষ মিলে পাহারা দেই।
এ বিষয়ে লাখাই থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাইদুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন-লাশ উদ্ধার করে হবিগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য প্রেরণ করা হয়েছে। একজনের পরিচয় জানা গেলেও এবং আরেকজনের পরিচয় এখানো জানা যায়নি।