মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ‘নগদ’ এখন চার কোটি গ্রাহকের অপারেটর। সম্প্রতি এই ল্যান্ডমার্ক অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের আর্থিক সেবাটি। একই সময়ে ‘নগদ’-এর দৈনিক লেনদেন ৪০০ কোটি টাকা পেরিয়েছে।
২০১৯ সালের ২৬ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেবাটি উদ্বোধনের পর মাত্র দশ মাসে এক কোটি গ্রাহকের ল্যান্ডমার্ক অতিক্রম করে ‘নগদ’। পরের এক কোটি গ্রাহক পেতে সময় লাগে মাত্র ছয় মাস। দুই কোটি থেকে তিন কোটিতে আসতে সময় লাগে আরো সাত মাস। আর শেষ এক কোটি গ্রাহক পেতে সময় লেগেছে দুই মাসেরও কম সময়।
গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট খোলার প্রক্রিয়াকে সহজতর করায় যেকোনো মোবাইল ফোন থেকে কেবল *১৬৭# ডায়াল করেই যে কেউ যেকোনো সময় ‘নগদ’-এর সঙ্গে যুক্ত হতে পারছেন। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে প্রথম দিকে ১০০ কোটি টাকা লেনদেনের মার্ক অতিক্রম করে ‘নগদ’। একই বছরের ডিসেম্বরে দৈনিক লেনদেনের অঙ্ক দ্বিগুণ হয়ে যায়। গত মার্চে দৈনিক লেনদেন ৩০০ কোটি টাকা এবং এক মাসের ব্যবধানে গত সপ্তাহে এটি ৪০০ কোটি টাকা পেরিয়েছে।
‘নগদ’ এর দ্রুতগতির অগ্রযাত্রাকে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং গ্রাহকবান্ধব সেবা চালু করার সফল সম্মীলন বলে মনে করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তিনি বলেন, “নামমাত্র মূল্যে গ্রাহকদের আর্থিক লেনদেনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার যে চমৎকার উদহারণ ডাক বিভাগের সেবা ‘নগদ’ তৈরি করেছে, সেখানে সাফল্য আসাটা ছিল অবধারিত। শুরু থেকেই আমি ‘নগদ’-এর ক্রমযাত্রা দেখে আসছি। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কেন্দ্র থেকে প্রান্ত পর্যন্ত সেবা পৌঁছে দেওয়ার যে উদাহরণ ‘নগদ’ তৈরি করেছে, সেটি সরকারের ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়ার এক উৎকৃষ্টতম উদাহরণ।”
বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মহাপরিচালক মো. সিরাজ উদ্দিন ‘নগদ’-এর এই অর্জনে সেবাটির সঙ্গে জড়িত সকল কর্মী ও গ্রাহককে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, “মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস সেবায় দেশে বিপ্লব ঘটানো অপারেটরের নাম ‘নগদ’। এত দ্রুততার সঙ্গে একটি সরকারি সেবার বিস্তৃতি আমাকে আগের চেয়েও অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী করেছে যে, সরকারের দিন বদলের ভিশনে ‘নগদ’ গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানেই থাকবে।”
নগদ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, “প্রচলিত সব পরিষেবা যাতে ‘নগদ’-এ পাওয়া যায় তার জন্য আমরা ‘সব হবে নগদ-এ’ লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি। *১৬৭# নম্বরে ডায়াল করে পিন সেট করার মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খোলা পৃথিবীর আর কোথাও না থাকলেও ‘নগদ’ সেটি সম্ভব করেছে। অথচ একসময় একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে কত কিছুই না করতে হতো। উদ্ভাবনী প্রচেষ্টার এই অগ্রযাত্রায় মাত্র দুই বছরের মধ্যে ‘নগদ’ ৪০০ কোটি টাকা লেনদেনের মাইলফলক ছুঁয়েছে এটি আমাদের জন্য অনেক আনন্দের একটি সময়।”
মঙ্গলবার, ২০ এপ্রিল ২০২১
মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ‘নগদ’ এখন চার কোটি গ্রাহকের অপারেটর। সম্প্রতি এই ল্যান্ডমার্ক অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের আর্থিক সেবাটি। একই সময়ে ‘নগদ’-এর দৈনিক লেনদেন ৪০০ কোটি টাকা পেরিয়েছে।
২০১৯ সালের ২৬ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেবাটি উদ্বোধনের পর মাত্র দশ মাসে এক কোটি গ্রাহকের ল্যান্ডমার্ক অতিক্রম করে ‘নগদ’। পরের এক কোটি গ্রাহক পেতে সময় লাগে মাত্র ছয় মাস। দুই কোটি থেকে তিন কোটিতে আসতে সময় লাগে আরো সাত মাস। আর শেষ এক কোটি গ্রাহক পেতে সময় লেগেছে দুই মাসেরও কম সময়।
গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট খোলার প্রক্রিয়াকে সহজতর করায় যেকোনো মোবাইল ফোন থেকে কেবল *১৬৭# ডায়াল করেই যে কেউ যেকোনো সময় ‘নগদ’-এর সঙ্গে যুক্ত হতে পারছেন। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে প্রথম দিকে ১০০ কোটি টাকা লেনদেনের মার্ক অতিক্রম করে ‘নগদ’। একই বছরের ডিসেম্বরে দৈনিক লেনদেনের অঙ্ক দ্বিগুণ হয়ে যায়। গত মার্চে দৈনিক লেনদেন ৩০০ কোটি টাকা এবং এক মাসের ব্যবধানে গত সপ্তাহে এটি ৪০০ কোটি টাকা পেরিয়েছে।
‘নগদ’ এর দ্রুতগতির অগ্রযাত্রাকে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং গ্রাহকবান্ধব সেবা চালু করার সফল সম্মীলন বলে মনে করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তিনি বলেন, “নামমাত্র মূল্যে গ্রাহকদের আর্থিক লেনদেনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার যে চমৎকার উদহারণ ডাক বিভাগের সেবা ‘নগদ’ তৈরি করেছে, সেখানে সাফল্য আসাটা ছিল অবধারিত। শুরু থেকেই আমি ‘নগদ’-এর ক্রমযাত্রা দেখে আসছি। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কেন্দ্র থেকে প্রান্ত পর্যন্ত সেবা পৌঁছে দেওয়ার যে উদাহরণ ‘নগদ’ তৈরি করেছে, সেটি সরকারের ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়ার এক উৎকৃষ্টতম উদাহরণ।”
বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মহাপরিচালক মো. সিরাজ উদ্দিন ‘নগদ’-এর এই অর্জনে সেবাটির সঙ্গে জড়িত সকল কর্মী ও গ্রাহককে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, “মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস সেবায় দেশে বিপ্লব ঘটানো অপারেটরের নাম ‘নগদ’। এত দ্রুততার সঙ্গে একটি সরকারি সেবার বিস্তৃতি আমাকে আগের চেয়েও অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী করেছে যে, সরকারের দিন বদলের ভিশনে ‘নগদ’ গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানেই থাকবে।”
নগদ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, “প্রচলিত সব পরিষেবা যাতে ‘নগদ’-এ পাওয়া যায় তার জন্য আমরা ‘সব হবে নগদ-এ’ লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি। *১৬৭# নম্বরে ডায়াল করে পিন সেট করার মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খোলা পৃথিবীর আর কোথাও না থাকলেও ‘নগদ’ সেটি সম্ভব করেছে। অথচ একসময় একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে কত কিছুই না করতে হতো। উদ্ভাবনী প্রচেষ্টার এই অগ্রযাত্রায় মাত্র দুই বছরের মধ্যে ‘নগদ’ ৪০০ কোটি টাকা লেনদেনের মাইলফলক ছুঁয়েছে এটি আমাদের জন্য অনেক আনন্দের একটি সময়।”